ফ্যাশন ডিজাইন কি ? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার সহজ উপায়

ফ্যাশন ডিজাইন কি : আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেবো, ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার সহজ উপায়। ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার উপায় এবং যোগ্যতা। এছাড়া আরো অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য সম্পর্ক।

বর্তমানে বিনোদন জগতের রমরমা হুহু করে বেড়ে উঠছে। সেই ভাবে সমান তালে তাল দিয়ে বাড়ছে, ফ্যাশন ডিজাইন জগতের পরিধি।

সম্প্রচারে, ব্র্যান্ডেড, শাড়ি বা প্যারিস এর মিলানের ফ্যাশন হউক। এছাড়া বলিউড থেকে টলিউড সেলেব্রেটি’রা সকলে মজে রয়েছেন। উক্ত ফ্যাশন ডিজাইন জগতে।

ফ্যাশন ডিজাইন কি ? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার সহজ উপায়
ফ্যাশন ডিজাইন কি ? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার সহজ উপায়

যার ফলে, ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়তা বাড়ছে, ফ্যাশন ডিজাইনিং বা ফ্যাশন ডিজাইন ইন্ডাস্ট্রি গুলো। আপনার তোদের লক্ষ হয়, ফ্যাশন ডিজাইন কে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে গড়ে তোলা। তবে, আজকের এই আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য।

আমাদের আজকের এই পোস্টে আলোচনা করব। ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার উপায় এবং যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমূহ

তাই আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনিং সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

ফ্যাশন ডিজাইন কি ?

ফ্যাশন ডিজাইন হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কল্পনাকে পোশাক এবং জীবন ধারার আনুষঙ্গিক কথার সাথে প্রয়োগ করার একটি শিল্প মাধ্যম।

বিভিন্ন সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মনোভাব এর বৈচিত্র তার সাথে সাথে, ফ্যাশন ডিজাইন সময় এবং জায়গা অনুসারে এগিয়ে চলছে। এ ফ্যাশন ডিজাইনিং ক্যারিয়ার কল্পনাপ্রবণ শিল্পীদের মধ্যে যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে।

[wp_show_posts id=”3306″]

তার কারণ বাংলাদেশ, ভারত এবং বিদেশে এটি অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক প্রেসার দুর্দান্ত নতুনভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার প্রয়োজনীয় দক্ষতা

আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনিং এর কাজে নিজেকে নিযুক্ত করতে চান। তাহলে ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার জন্য অবশ্যই দক্ষতা থাকতে হবে। আমরা জানি ফ্যাশন ডিজাইনিং হচ্ছে এক ধরনের আর্ট ফর্ম।

তার জন্য একজন ডিজাইনার হওয়ার জন্য আপনার মধ্যে যে সকল যোগ্যতা থাকতে হবে। সেগুলো হচ্ছে-

আপনার মধ্যে সৃজনশীলতা এবং শৈল্পিক মনোভাব থাকতে হবে।

শেড এবং রং একত্রিত করার পাশাপাশি ভালো অংকন করার দক্ষতা থাকতে হবে।

সকল প্রকার কাপড়ের সাথে কাজ করা জানতে হবে। এছাড়া আপনাকে অসাধারণ সেজন্সিল এবং অনন্য পদ্ধতিতে ফেব্রিক কাপড়ের ব্যবহার করা জানতে হবে।

যেকোনো সফল ফ্যাশন ডিজাইনারদের আপনাকে দুর্দান্ত ভিজুয়াল ইমাজিনেশান এর অধিকারী হতে হবে। যার ফলে তাদের মত আপনি আপনার চিন্তা ভাবনা গুলোকে সুন্দর পোশাকে রূপান্তর করার সময় থ্রি-ডি (3D) ডিজাইন প্রকাশ করতে পারেন।

ফ্যাশন ডিজাইনারদের ফ্যাশন মার্কেট এর প্রয়োজনীয়তা এবং তার সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।

[wp_show_posts id=”3306″]

ফ্যাশন ডিজাইনিং ইন্ডাস্ট্রি এবং নতুন ট্রেড সম্পর্কিত বই, ম্যাগাজিন এবং জার্নালের সাহায্য সব সময় নতুন জিনিস শিখে যেতে হবে।

আপনাকে অবশ্যই সাধারণ শিল্পে আগ্রহী হতে হবে। আর্ট গ্যালারি পরিদর্শন থেকে শুরু করে, সকল প্রকার শিল্পীদের সাথে আলাপ চারিতা করতে হবে।

একজন ডিজাইনার এর সেলাই প্রাথমিক জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা অবশ্যই থাকতে হবে। বিভিন্ন মানের কাপড়ের এর মধ্যকার পার্থক্য করতে সক্ষম হতে হবে।

আপনি যদি এসকল দক্ষতা মেয়েদের মধ্যে প্রয়োগ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে নিযুক্ত হতে পারবেন।

প্রচলন এখন মূল আলোচনায় ফিরে আসা যায় যাক।

ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার উপায়

ফ্যাশন ডিজাইনিং ডিগ্রী অর্জন করতে পারলে সেটি ফ্যাশন ডিজাইনারদের তাদের কর্ম জীবন শুরু করতে সহায়তা করতে পারে। তবে শুধু ডিগ্রী এই পেশায় সফলতা এনে দিতে পারবে না।

কারণ ডিজাইনার ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি তে প্রবেশ করতে একটি প্রফেশনাল পোর্টফোলিও। কাজের অভিজ্ঞতা এবং একটা প্রফেশনাল নেটওয়ার্কের প্রয়োজন পড়ে।

এজন্য প্রফেশনাল সাফল্য সম্পূর্ণভাবে দক্ষতার ওপর নির্ভর করবে। তার জন্য ডিজাইনারদের অবশ্যই তাদের পরিচয় নান্দনিকতা এবং ইন্ডাস্ট্রির নিস সম্পর্কে সঠিকভাবে জেনে রাখতে হবে।

ডিগ্রি অর্জনের পরে বেশিরভাগ ডিজাইনার ফ্যাশন ক্রেতা, স্টাইলিস্ট এবং প্রতিষ্ঠা ডিজাইনারদের সহকারী হিসেবে কাজ করেন। উক্ত কাজ গুলো তাদের দক্ষতা বাড়াতে এবং নেটওয়ার্ক তৈরি করতে সহায়তা করে।

আর সময় নষ্ট না করে, এখন জেনে নেয়া যাক। একজন সফল ডিজাইনার হওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে। তার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

ফ্যাশন ডিসাইন ডিগ্রি প্রোগ্রাম সম্পূর্ণ করুন

আপনারা যে কোন ফ্যাশন ডিজাইনার আর্ট এন্ড ডিজাইন ব্যাচেলর ডিগ্রি সম্পন্ন করে থাকেন। এই প্রোগ্রামের মধ্যে তারা সাধারণত ফ্যাশন কালার এবং ফেব্রিকের সম্পর্কে শিখে থাকেন।

তাছাড়া, তারা কম্পিউটার ডিজাইন cat সফটওয়্যার শিখেন। এসকল কোর্সগুলোতে স্টুডেন্টের অ্যাসাইনমেন্ট প্রদান করা হয়ে থাকে।

এ গুলো তাদের পোর্টফোলিও তৈরি করার পাশাপাশি দক্ষতা গুলো আরো বাড়াতে সহায়তা করে।

আর এই প্রোগ্রামগুলো থেকে আপনি ফ্যাশন বিজনেস, মার্কেটিং এবং মার্চেন্ডাইসিং শিখতে পারবেন। উক্ত পড়াশোনা গুলো আপনাকে স্টাইল সম্পর্কে কাস্টমারদের চাহিদা। নিজের লাইন লঞ্চ করতে, বা এর থেকে টাকা ইনকাম করতে হবে।

অভিজ্ঞতা অর্জন করুন

ফ্যাশন ডিজাইনিং কোর্স গুলো তাদের স্টুডেন্টের ক্যারিয়ার বিল্ডিং এর জন্য মূল্যবান প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে।

যার ফলে তারা ইন্ডাস্ট্রির ব্যাপারে হ্যান্ডেস ওন অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।

উক্ত ফ্যাশন ইনস্টিটিউট গুলো ফ্যাশন ডিজাইনারদের বিভিন্ন ইন্টার্ণশিপ করে দেয়। বিভিন্ন বিখ্যাত ডিজাইনারদের কোম্পানিতে তাদের শিক্ষার্থীদের ইন্টার্ন হিসেবে নিযুক্ত করেন।

স্টুডেন্ট গুলো সেসকল বিখ্যাত ডিজাইনার ফ্যাশন এর কাজ শিখতে থাকে। ইন্টার্নশিপের থেকে ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে সম্যক ধারণা নিয়ে নিতে পারে।

ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রামগুলো শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ফ্যাশন টেকনিক এবং এস্থেটিক্স শিখতে অনেক ভাবে সহায়তা করে।

ইন্ডাস্ট্রিতে নেটওয়ার্ক তৈরী করুন

আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনিং করতে চান? তাহলে অবশ্যই আপনাকে ইন্ডাস্ট্রিতে নেটওয়ার্ক তৈরি করতে হবে।

শৈল্পি দক্ষতা বাড়ানোর পাশাপাশি নেটওয়ার্ক তৈরি করা আপনা কে একজন সফল ডিজাইনার হয়ে উঠতে দারুণভাবে সহায়তা করে।

তার মধ্যে তারা প্রফেশনালি সুযোগ, ক্লায়েন্ট জোগাড় করার কৌশল এবং শক্তিশালী ক্যারিয়ার গঠন করার প্রশিক্ষণ লাভ করেন। তাই একজন ডিজাইনারকে যত দ্রুত সম্ভব নেটওয়ার্ক এবং পরিচিতি বাড়ানোর কাজ শুরু করে দেওয়া উচিত।

এছাড়া, ফ্যাশন ডিজাইনে ট্রেনিং শুরু করার পূর্বে নেটওয়ার্কিং শুরু করে দেওয়াটা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। বিভিন্ন নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট ফ্যাশন ডিজাইনারদের বিভিন্ন প্রফেশনাল ফ্যাশন ব্যক্তিত্বের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

ডিসাইন পোর্টফোলিও তৈরি করুন

সফলতা ভাবে নিজেকে ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে চাইলে একটা মজবুত পোর্টফোলিও থাকা অনেক জরুরী। অনেক ফ্যাশন ডিজাইনার ফ্যাশন প্রোগ্রাম করার পূর্বে নিজেদের পোর্টফোলিও তৈরি করার দিকে নজর রাখে।

শিক্ষার্থীরা তাদের দক্ষতা এবং বেজান সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা কে বাড়িয়ে তাদের পোর্টফোলিও আরও শক্তিশালী করে তুলতে পারে।

ফ্যাশন ডিজাইনাররা তাদের পোর্টফলিওতে, রেডি টু ওয়্যার লুক বা কাস্টম হাই ফ্যাশন লুক গুলো সংযুক্ত করে থাকে। তার বহুমুখিতা দেখানোর পাশাপাশি তাদের প্রযুক্তিগত দক্ষতার ওপর নজর রাখেন।

সম্পুন্ন ফ্যাশন ক্যারিয়ার জুড়ে ডিজািইনার’রা তাদের পোর্টফোলিও আপডেট করেন। ইন্টার্নশিপ, স্টাইলিষ্ট জীবিকা বা লেভেল জব সব কিছু ফ্যাশন ডিজাইনার যারা তাদের, পোর্টফোলিও কে আরো মজবুত করতে সহায়তা করে।

ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে আপ টু ডেট থাকুন

ফ্যাশন ডিজাইনারদের ট্রেন্ড এবং ফ্যাশন-এর খবরের বিষয়ে সবসময় আপডেট থাকতে হবে। যেহেতু ইংরেজিতে পরিবর্তন করে তাদের ফ্যাশন সার্কেল অনুসরণ করে চলতে হবে।

বিভিন্ন ফ্যাশন ডিজাইনার আপডেট থাকতে সহায়তা করে। প্রফেশনাল ফ্যাশন ম্যাগাজিন এবং আপনাকে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি ইনফর্মেশন এবং ট্রেন্ডস সম্পর্কে ধারণা প্রদান করতে পারে।

বিভিন্ন রেড কার্পেট ইভেন্ট এবং ফ্যাশন ডিজাইনারদের অনুসরণ করা। ফ্যাশন ডিজাইনারকে ট্রেন্ডের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে সহায়তা করে। ফ্যাশন ডিজাইনারদের আসন্ন প্রজেক্ট গুলোতে, যুক্ত করতে সহায়তা করে।

ফ্যাশন ডিজাইন কোর্স করার যোগ্যতা

ফ্যাশন ডিজাইনে যোগ্যতার ক্রাইটেরিয়া অন্যান্য কোর্স এর মত ফ্যাশন ডিজাইন কোর্স এরও প্রায় একই ধরনের যোগ্যতা প্রয়োজন থাকে।

ফ্যাশন ডিজাইনার কোর্স করার নিচে দেওয়া যোগ্যতা গুলো যদি আপনার সাথে মিলে যায়। তাহলে আপনি বাংলাদেশের বিশিষ্ট ইনস্টিটিউট এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে পারবেন। যেমন-

আন্ডার গ্রাজুয়েট কোর্স,  যোগ্যতার ক্রাইটেরিয়া

ফ্যাশন ডিজাইনার প্রার্থীদের এসএসসি এবং এইচএসসি কোর্স শেষ করার সাথে সাথে ফ্যাশন ডিজাইন কোর্স এর জন্য আবেদন করতে হবে।

অনেক ইনস্টিটিউট আছে যেখান থেকে আপনি আপনার পছন্দমত ডিজাইনিং কোর্স বেছে নিতে পারবেন।

আন্ডার গ্রাজুয়েশন লেভেল ফ্যাশন ডিজাইনিং কোর্স এ ভর্তি শিক্ষার্থীদের অবশ্যই বাংলাদেশের যে কোনো স্বীকৃত ভোর থেকে তাদের এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ 5 পেয়ে পাশ করতে হবে।

শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন প্রবেশিকা বা এন্ট্রান্স পরীক্ষা যেমন- Dat, NID, UCEED এবং NIFT পরীক্ষাগুলোতে উত্তীর্ণ হতে হবে।

পোস্ট গ্রাজুয়েশন কোর্স – যোগ্যতার ক্রাইটেরিয়া

গ্রাজুয়েশন হওয়ার পরে যারা ফ্যাশন ডিজাইন এর শিক্ষা গ্রহণ করতে আগ্রহী। তারা বিভিন্ন ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন। PG  ক্রাইটেরিয়া আছে তা নিচে উপস্থাপন করা হল-

ফ্যাশন ডিজাইনিং এ এপিজি কোর্স এর জন্য আবেদনকারী স শিক্ষার্থীদের অবশ্যই বাংলাদেশের কোন স্বীকৃত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কমপক্ষে 50% পার্সেন্ট নম্বর রেখে, সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে পাশ করতে হবে।

তাদের, CEED,  NID DAT, IIAD এছাড়া আরো অনেকের মতো এন্ট্রান্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।

ফ্যাশন ডিজাইনার এর বেতন কত ?

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে একজন ফ্যাশন ডিজাইনার এর মাসিক বেতন প্রথম অবস্থায় 20 থেকে 30 হাজার টাকার মতো হতে পারে।

এছাড়া যারা ফ্যাশন ডিজাইনে দক্ষ হয়ে উঠেছে তারা প্রতি মাসে 30 হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে।

আবার ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে প্রফেশনালি অভিজ্ঞতা অর্জন করলে আপনার বেতন প্রায় 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। ফ্যাশন ডিজাইনার চাকরির সুযোগ বাংলাদেশ থেকে শুরু করে সারা বিশ্ব জুড়ে রয়েছে।

তাই ফ্যাশন ডিজাইনে জগতে সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজধানীর তালিকা রয়েছে সেগুলো হচ্ছে- লন্ডন, এবং প্যারিস এবং নিউইয়র্ক। ফ্যাশন ডিজাইনার জগতে টিকে থাকতে চাইলে আপনাকে ব্যক্তিত্ব ধরে রেখে কাজ করতে হবে।

বিশেষ করে যারা ট্যালেন্ট এবং উজ্জ্বল মনের অধিকারী তারা তাদের প্রত্যাশার বাইরে গিয়েও।

এই ইন্ডাস্ট্রিতে প্রশংসা এবং সাফল্য অর্জন করতে পারে। ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে বাংলাদেশের মতো দেশে ব্যাপক উন্নতি লাভ করে চলেছেন।

বিশেষ করে যারা ফ্যাশন ডিজাইনের বেতন কত এর সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আমরা শেষ মুহুর্তে বলতে চাই।

ফ্যাশন ডিজাইনার বেতন এটি পুরোপুরি নির্ভর করবে একজন ফ্যাশন ডিজাইনার এর উপর।

কারণ একজন ফ্যাশন ডিজাইনার যত বেশি পরিশ্রম করে, কাজ করতে পারবে। তার বেতনও তত বেশি হবে। আশা করি আপনারা এ বিষয়টি বুঝে গেছেন।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা আজ আমাদের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হল ফ্যাশন ডিজাইন কি? ফ্যাশন ডিজাইনার হওয়ার সহজ উপায় গুলো সম্পর্কে।

আমাদের আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আর এই বিষয়ে আপনার বন্ধুদেরকে জানাতে একটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন।

এছাড়া আপনি যদি আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের টিপস এন্ড ট্রিকস আর্টিকেল পড়তে চান। তাহলে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment