আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে]

আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য : কম্পিউটার এর প্রধান বৈশিষ্ট্য কয়টি ? কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেনীবিভাগ গুলো কি ? এ বিষয়ে আমাদের আর্টিকেল এ জানাতে যাচ্ছি।

আপনি যদি আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য জানতে চান তবে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। বর্তমান সময়ে কম্পিউটার ছাড়া কল্পনােই করা যায় না। আমরা জানি মানুষ ঘুম থেকে ওঠার পরে থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত কম্পিউটার কাজের উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠছে।

আজকে আমরা আধুনিক যুগের কম্পিউটার পেতে প্রায় বেশ কয়েক দশক সময় পরে পেয়েছি। বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার আবিষ্কার করেন চালর্স ব্যাবেজ 1822 সালে।

আপনি যদি আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ গুলো জানতে চান তবে আমাদের দেওয়া আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে]
আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে]

আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ

আপনি যদি আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ জানতে চান তবে আমরা আপনাকে এখানে কয়েকটি বৈশিষ্ট্য  ও শ্রেণীবিভাগ দেখাব।

আপনি যদি এই তথ্য গুলো জানতে চান তবে নিচে দেওয়া ধাপ গুলো সঠিক ভাবে অনসুরণ করুন:

আরো পড়ুনঃ

তথ্যের নির্ভুলতা

কম্পিউটার এর মতো যন্ত্রটি আবিষ্কার করার মূল উদ্দেশ্যই হলো নির্ভুল গণনা করা। আমরা জানি কম্পিউটার ইনপুট প্রসেস আউটপুট এই প্রক্রিয়া গুলো কাজ করে।

আমরা কম্পিউটারে কোন তথ্য পাঠাই সেই তথ্য কম্পিউটারের অসংখ্য সুক্ষ্ম বৈদ্যুতিক বর্তনীর সাহায্যে গনণা করে সঠিক রেজাল্ট দিয়ে থাকে।

তাই আমরা বলতে পারি মানুষের গণনার থেকে কম্পিউটার গণনা একেবারে নির্ভূল ও যুক্তসঙ্গত। মানুষ যদি কোন তথ্য প্রদান করে তবে কম্পিউটার সেই সকল ভুল তথ্যই সরবরাহ করে এবং তখন তাকে আমরা গার্বেজ ইনপুট ও গার্বেজ আউটপুট বলে থাকি।

উচ্চ গতিসম্পন্নতা

কম্পিউটার যেরকম নির্ভুল ভাবে গণনা করে তার পাশা পাশি এটি অনেক দ্রুত গতিতে রেজাল্ট দিওয়ার জন্য সক্ষম। এই কম্পিউটার বৈদ্যুতিক সংকেতের সাহায্যে কাজ করে। তার জন্য এই কম্পিউটার মাইক্রো, মিলি, ন্যানো ও পিকো সেকেন্ডের মধ্যে রেজাল্ট তৈরি করে দিতে পারে।

একটি উচ্চ গতিসম্পন্নতা কম্পিউটার গড়ে প্রতি সেকেন্ডে 30-40 লক্ষর বা এর বেশি গাণিতিক সমস্যার সমাধান করে দিতে পাবে। মোট কথা হচ্ছে আধুনিক কম্পিউটার সব চেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো এটি অনেক গতিসম্পন্ন।

সমস্যা সনাক্তকরণ ও সংশোধন

আমরা মানুষ যে কোন কাজে ভুল করে থাকি। কিন্তু মানুষের ভুল নির্ধারন ও সংশোধন করার ক্ষমতা কম্পিউটারের তুলনায় অনেক কম। কম্পিউটার কখন ভুল করে না। আমরা কম্পিউটারকে যা নির্দেশ দিয়ে থাকি। কম্পিউটার যন্ত্র সেই কাজটি সঠিক ভাবে সংশোধ করে তুলার সক্ষমতা দেখিয়ে থাকে।

কম্পিউটার গুলো এমন ভাবে প্রোগ্রামিং করা হয়েছে যা অতি দ্রুত যে কোন ভুল সনাক্ত করে সেটি সংশোধন করতে পারে। আশা করি আপনি বুঝতে পারছেন কম্পিউটারে ভুল নির্দেশ প্রদান করলে যে সমস্যা হয় সেটি সনাক্তকরণ করে সংশোন করে দিতে সক্ষম।

কম্পিউটার স্টোরেজ

আমরা যারা মোবাইল ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোতে সর্বোচ্চ 128 জিবি ব্যবহার করা যায়। আর একটি কম্পিউটারে মেমোরি বা স্টোরেজ হাজার হাজার জিবি ব্যবহার করা যায়। অর্থাৎ কম্পিউটারের স্টোরেজ স্পেস অনেক বেশি থাকে।

কম্পিউটারে স্টোরেজ বেশি থাকার কারণে আমরা এখানে কোটি কোটি তথ্য জমা রাখতে পারি। কম্পিউটারে বছরের পর বছর কোটি কোটি তথ্য কোন ঝামেলা ছাড়াই সংরক্ষণ বা জমা রাখতে পারে।

অক্লান্ত কর্মক্ষমতা

বর্তমানে মানুষ যদি প্রতিদিন ৮-১০ ঘন্টা কাজ করে ক্লান্ত হয়ে যায় বিশ্রাম নেওয়ার প্রয়োজন পরে। তবে এক্ষেতে কম্পিউটার অক্লান্ত ভাবে একটানা কাজ করার সক্ষমতা দিয়ে থাকে।

কম্পিউটারের কোন অলসতা নেই। যতটা সময় বিদ্যুৎ থাকবে ততক্ষন কম্পিউটার চালু থাকবে। কম্পিউটারের কোন ক্লান্তি নেই। কম্পিউটারের বিশ্রাম নেওয়ার প্রয়োজন হয় না। কম্পিউটারের বড় একটি গুন হলো অক্লান্ত কর্মক্ষতা দিয়ে কাজ করার।

শূক্ষ্ম প্রক্রিয়াকরণের ক্ষমতা

মানুষ যত জটিল গাণিতি সমস্যার সমাধান করতে দক্ষ হউক না কেন শূক্ষ্ম গাণিতিক বিশ্লেষণে কম্পিউটার এর মতো গণনাকারী যন্ত্র এর মতো উত্তর দেওয়া মানুষের পক্ষে কাম্য নয়। এটি একদম অসম্ভব।

আমরা জানি কম্পিউটার যে কোন গাণিতিক হিসাব দশমিকের ঘর অতিক্রম করে সেই উত্তর সে নির্ভুল ভাবে প্রকাশ করতে পারে। কম্পিউটার যে কোন তথ্য সহজেই শূক্ষ্মতার প্রক্রিয়াকরণের ক্ষমতা সম্পন্ন।

বহুমুখতা

একটি কম্পিউটার গণনাকারী যন্ত্র হিসেবে মাল্টিটাস্কিং বা একসাথেখ অনেক গুলো কাজ করার ক্ষমতা রাখে। গাণিতিক হিসাবের সমাধনের পাশাপাশি কম্পিউটার যন্ত্র বৈজ্ঞানিক গবেষণা, তথ্য সংরক্ষণ, শিক্ষা ও টেলিকমিউনিকেশন এর মতো অনেক ধরণের কাজ করতে সক্ষম।

স্বয়ংক্রিয়তা

কম্পিউটারে যে সকল তথ্য প্রদান বা ইনপুট করা হয় সেই কাজটি সেই নিজে নিজেই করতে পারে। এই প্রসেসিং করার জন্য একটি কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয় ভাবে কাজ করতে পারে।

শেষ কথাঃ

আমাদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদের তথ্য প্রদান করা হলো আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ গুলো। আপনি যদি এই বিষয় গুলো সঠিক ভাবে অনুসরণ করে থাকেন তবে আপনিও আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ গুলো পরিষ্কার ভাবে জানতে পারছেন।

ট্যাগ: আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে] আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে] আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে] আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে] আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে] আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে] আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে]  আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে]  আধুনিক কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য ও শ্রেণীবিভাগ [বিস্তারিত এখানে]

আপনি যদি আমাদের এই পোস্ট পড়ে উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের এই ওয়েবসাইটে অনলাইন আয়ের নতুন নতুন উপায় পোস্ট করা হয়। আপনি যদি অনলাইন থেকে আয় করতে চান তবে আমাদের এই এক্সপার্ট জবস ডট কম ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করবেন।

আমাদের এই ওয়েবসাইটের সাথে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Leave a Comment