মালয়েশিয়া কলিং ভিসা : বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চালু হয়েছে।
তাই আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছে যারা কলিং ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়া গমন করতে চায়।
সেই লক্ষ্যে তারা ইউটিউবে এবং অনলাইনে সার্চ করে। খোঁজার চেষ্টা করে, মালয়েশিয়া কলিং ভিসা কিভাবে করতে হয়?
তাই আপনি যদি মালয়েশিয়া কলিং ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চান তাহলে সঠিক একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন।
আমরা এই পোস্টে আপনাকে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে, যাবতীয় তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।
তাই আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন।
সে ক্ষেত্রে আশা করা যায় আপনিও মালয়েশিয়া কলিং ভিসা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
মালয়েশিয়া ভিসা
বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা নিয়োগের ক্ষেত্রে, মালয়েশিয়া সরকার প্রদত্ত সিস্টেমের বিষয়ে।
বাংলাদেশের পক্ষ থেকে হ্যাঁ বা না কোনো ধরনের সাড়া পাওয়া যায়নি।
তবে গত বছর ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে কলালামপুর এ উভয় দেশের মধ্যে, সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়ে যাওয়ার পরে। বাংলাদেশের যুবকরা ক্রমশ হতাশায় পর্যবসিত হয়েছে।
অন্যদিকে কর্মী নিয়োগ ইস্যুতে, মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট মন্ত্রীদের ইন্দোনেশিয়া ও ভারত ভ্রমণ করার বার্তা দিয়েছে, শঙ্কিত শ্রম মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা।
কখন কবে মালয়েশিয়া কলিং ভিসার লোক নেওয়া হবে। কবে, মালয়েশিয়া কলিং ভিসা চালু হবে না খুলবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়। জিটুজি প্লাসের সময় অতিরিক্ত হবে।
অভিভাষণ ব্যয়ের এস টি খোদ মাহাথির সরকার উপস্থাপন করে। পরবর্তী সরকারের সিদ্ধান্ত ভুল প্রমাণ করার প্রয়াসনে।
[wp_show_posts id=”3306″]
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা ২০২৩
খোদ মাহাথির সরকারের মন্ত্রী সেই দেশের পার্লামেন্ট এ ঘোষণা করে, সিস্টেমে কোন সমস্যা নেই। এখানে কোনো দুর্নীতি ও পাওয়া যায়নি।
অন্যদিকে, জিটুজি প্লাস চুক্তির অধীনে আশা কর্মীদের, কাজ না পাওয়ার কোন ঘটনা নেই। যা 2006 এবং 2007 সালে ঘটেছিল।
মালয়েশিয়ার কিছু এনজিও প্রবাসী কর্মীদের মধ্যে, নেপাল, বাংলাদেশ, শ্রীলংকা, ইন্দ্রোনেশিয়া,পাকিস্তান ও ভারত ইত্যাদি।
দেশ জরিপ করে কর্মীদের অতিরিক্ত অভিবাসন ব্যয় এর প্রসঙ্গে চলে আসে।
বাংলাদেশের হাইকোর্টে একটিভেট করে বলা হয়েছে। যে, সরকার দশটি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে, মালয়েশিয়া কর্মী প্রবেশ করাবে। এছাড়া অন্যান্য রিক্রুটিং এজেন্সির অধিকার খবর করবে।
আবার অন্যদিকে বিএমইটি বলেছে, যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।
বাংলাদেশের তিন শতাধিক রিক্রুটিং এজেন্সি মালয়েশিয়া কর্মী প্রবেশ করেছেন।
হাইকোর্টের রিটের জবাব দিতে মন্ত্রণালয় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে একটি অনুসন্ধান কমিটি করা হয়।
সে কমিটির প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে বাংলাদেশ দশটি রিক্রটিং এজেন্সি মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক রেজিস্টার।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসার খবর ২০২৩
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা শ্রমবাজার মালয়েশিয়াপ্রবাসী সম্পর্কিত, সকল ইনফর্মেশন আমাদের এই পোস্টে পেয়ে যাবেন।
আমরা দীর্ঘ অপেক্ষার পরে গত বছর ২০২২ সালে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা করার সুযোগ পেয়ে গেছি।
[wp_show_posts id=”3303″]
মালয়েশিয়ার পক্ষে ঘোষণা
মালয়েশিয়ার কোম্পানী বা নিয়োগদাতা অনেক দ্রুত ভাবে। সোর্স এন্ট্রি গুলো থেকে, কলেজ অনুযায়ী অনুমোদিত কর্মসংস্থানের জন্য প্রতিটি সেক্টরে বিদেশী কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়ার জন্য। অনলাইনে আবেদন জমা দিতে বলেছেন।
মালয়শিয়ার মন্ত্রী এ বিষয়টি জানিয়ে দেন। তিনি বলেন দ্রুত মালয়েশিয়ার কোম্পানি বা মালিকদের কলিং ভিসা বিদেশী কর্মী নিয়োগের জন্য। অনলাইনে আবেদন করা যাবে গতবছর ২০২২, জুন থেকে চালু হয়েছে।
তিনি আরো বলেছেন নিয়োগকর্তাদের পরামর্শ দিতে চাই যে, মালয়েশিয়া কলিং ভিসা আবেদন সিস্টেম দ্রুত করার উদ্দেশ্যে।
কোন দালালের মধ্যে স্থতাকারী বা তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে। টাকা প্রদান থেকে বিরত থাকতে হবে।
এর কারণ মালয়েশিয়া কলিং ভিসা করা অনেক সহজ প্রক্রিয়া।
এছাড়া অনেক অল্প টাকায় ভিসা করা যায়। তার জন্য কোন দালাল এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা করার প্রয়োজন নেই। আপনি সরাসরি অনলাইনের মাধ্যমে মালয়েশিয়া কলিং ভিসার জন্য, আবেদন করতে পারবেন।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসার খরচ কত ?
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা যেতে চান।
তাহলে মালয়েশিয়ার বিমান টিকেটের ভাড়া = 1,60,00/- টাকা মালয়েশিয়া কলিং ভিসা প্রসেসিং করার খরচ বাবদ সিন্ডিকেটকে প্রদান করতে হয়।
কিন্তু মালয়েশিয়া যেতে একজন শ্রমিকের খরচ কত হবে, সে বিষয়ে আমরা আপনাকে জানিয়ে দেবো।
যেমন- মালয়েশিয়া কলিং ভিসা ফ্লাইট শুরু হওয়ার পরে বিমান টিকেটের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে, টিকেট বাবদ খরচ হতে পারে 30, হাজার থেকে প্রায় 40 হাজার টাকা পর্যন্ত।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা গিয়ে, কৃষি কাজ এবং বাগানের কাজ ছাড়া আর অন্যান্য সেক্টর গুলোতে, ভিসা কোম্পানির কাছ থেকে কিনতে পারেন।
সে সকল বেচা কেনার জন্য আপনাকে সেই দেশের হিসেবে খরচ পড়বে 3500 রিংগিত বা 4500 রিংগিত।
আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা কিনতে চান তবে তারা সেখান থেকে লাভ করবে প্রায় 30 হাজার টাকার মতো।
এই সকল এজেন্সির বাইরে যে এজেন্সিগুলো অন্যান্য আরো খরচ বহন করতে হবে প্রায় 5 হাজার টাকা।
তো চলুন জেনে নেয়া যাক মালয়েশিয়া কলিং ভিসার সর্বমোট খরচ কত হতে পারে।
- ভিসা প্রসেসিং খরচ = 1,60,000/- টাকা
- বিমান টিকেট ভাড়া = 35,000/- টাকা
- ভিসা কেনার খরচ = 90,000/- টাকা
- এজেন্সি খরচ = 20,000/- টাকা
- অন্যান্য খরচ = 5,000/- টাকা
- সর্বমোট আপনার কলিং ভিসা করতে খরচ হবে = 3,55,000/- টাকা
আমরা উপরে যে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা করার যে, হিসাবটি আপনাকে দেখেছি।
এগুলো কখনো কখনো কম হতে পারে। আবার বেশি হতে পারে। তবে যদি বেশি হয়, তেমন একটা বেশী হবেনা।
মালয়েশিয়ার আরো কিছু জনপ্রিয় ভিসার ধরন যেমন-
- মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা
- মালয়েশিয়া এন্ট্রি ভিসা
- মালয়েশিয়া মেডিকেল ভিসা
- মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা
- মালয়েশিয়া বিজনেস ভিসা ইত্যাদি
আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় যেতে চান।
সেক্ষেত্রে আপনি অপরাধেও ভিসা গুলো করে, সহজেই মালয়েশিয়ায় গমন করতে পারবেন।
[wp_show_posts id=”3308″]
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা আবেদন উপায়
আপনি যদি মালয়েশিয়া কলিং ভিসা করতে চান। তবে আপনাকে অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করতে হবে।
কিন্তু আপনারা মনে রাখবেন মালয়েশিয়া কলিং ভিসার জন্য, কিভাবে অনলাইন আবেদন করতে হয়।
তো বন্ধুরা চিন্তার কোন কারণ নেই। আমি এই পোস্টে আপনাকে জানিয়ে দিবো।
মালয়েশিয়া কলিং ভিসা আবেদন করার সহজ প্রক্রিয়া গুলো।
আপনার যদি অনলাইনের মাধ্যমে মালয়েশিয়া কলিং ভিসার আবেদন করতে চান।
তাহলে আপনাকে সরাসরি অফিশিয়াল এই www.visasmalaysia.com ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।
তারপর সেখানে আপনার ব্যক্তিগত যাবতীয় তথ্য পূরণ করার জন্য একটি ফরমেট যাবেন।
সেটি সম্পূর্ণ পূরণ করার পরে, আপনারা সাবমিট বাটনে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার মালয়েশিয়া কলিং ভিসার জন্য আবেদন কমপ্লিট হয়ে যাবে।
আর মালয়েশিয়া কলিং ভিসা অনলাইন আবেদন করার পর। সেই আবেদন কমিটি নিয়ে, সরাসরি আপনার মালয়েশিয়ায় এজেন্সিতে যোগাযোগ করতে হবে।
তারপর আপনারা সেখানে, গিয়ে মালয়েশিয়া যাওয়ার বিস্তারিত প্রসেস প্রস্তুত করে নিতে পারবেন।
আশা করি আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়েন।
তাহলে কিভাবে মালয়েশিয়া কলিং ভিসা আবেদন করতে হয়। সে বিষয়ে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন।
আরো পড়ুনঃ
শেষ কথাঃ
তো বন্ধুরা আজ আমাদেরকে আর্টিকেলে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া মালয়েশিয়া কলিং ভিসা কবে চালু হয়েছে। মালয়েশিয়া কোন কোন ভিসায় যাওয়া যায়।
মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য কত টাকা খরচ হবে। মালয়েশিয়ান কলিং ভিসা প্রসেসিং খরচ, অনলাইনে কিভাবে, মালয়েশিয়া ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য।
আমাদের আর্টিকেলটি আপনি যদি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন। তাহলে আশাকরি মালয়েশিয়া কলিং ভিসা সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত তথ্য পেয়ে গেছেন।
এছাড়া আপনার যদি আরও বিস্তারিত কিছু জানা থাকে। তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন ধন্যবাদ।