শেয়ার বাজারে ম্যাক্সিমাম লাভ করার উপায়

শেয়ার বাজারে ম্যাক্সিমাম লাভ করার উপায় : আমাদের আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের জানাতে চাচ্ছি। কিভাবে শেয়ারবাজারে লাভ করা যায়।

বর্তমান সমযয়ে প্রায় সকল মানুষ ব্যস্ত নাগরিক জীবনে, একটি স্টেডি সোর্স অফ আয় এর পাশাপাীশ প্যাসিভ ইনকাম করার সুযোগ করে নিচ্ছে।

অনেকেই ফিক্সড ডিপোজিট, রিয়েল এস্টেট, সোনা গহনা এবং অন্যান্য বিনিয়োগ ব্যবস্থার পথ অবলম্বন করে, আয় করার উপায় খুজে নিচ্ছে।

শেয়ার বাজারে ম্যাক্সিমাম লাভ করার উপায়
শেয়ার বাজারে ম্যাক্সিমাম লাভ করার উপায়

কিন্তু বিগত কয়েক বছরের হিসাব মতে বিভিন্ন দেশের শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।

গত 2021 সালে একটি সমীক্ষা অনুযায়ী বর্তমান সময়ে শেয়ারবাজারে 1.2 বিনিয়োগকারী আছে।

কিন্তু শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করার জন্য বলে অনেকে এখানে বিনিয়োগ করা থেকে নিজেদের বিরত রাখেন।

কিন্তু আপনি যদি নতুন বিনিয়োগকারী হয়ে থাকেন। বা শেয়ার বাজারে করার কথা ভেবে থাকেন।

তাহলে এই আর্টিকেল সম্পূর্ণভাবে আপনার জন্য আর্টিকেলটি থেকে আপনি জেনে নিতে পারবেন। শেয়ার বাজারে লাভ করার সেরা উপায় গুলো সম্পর্কে।

তাই আপনি যদি শেয়ার বাজারের ম্যাক্সিমাম লাভ করার উপায় সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

শেয়ার বাজারে ম্যাক্সিমাম লাভ করার উপায়

বাংলাদেশের মতো অনেক দেশের মানুষের কাছে টাকা বিনিয়োগ করা হচ্ছে প্রধান ইনকাম বাড়ানোর রাস্তা গুলোর মধ্যে অন্যতম। যেখানে তারা মনে করেন। যে, বর্তমানে আগামী দিনের ভবিষ্যতের লাভের চাবিকাঠি।

আগের সময়গুলো স্টক মার্কেট একটি নিষিদ্ধ হিসেবে বিবেচিত হলেও। এমন সময় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে রূপান্তরিত হয়েছে।

এখন আপনাদের প্রশ্ন হতে পারে যে শেয়ারবাজারে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। তাহলে পরিসংখ্যানগত ভাবে আমরা এই বিষয়টিকে বোঝানোর চেষ্টা করতে পারি।

বাংলাদেশে অনেক মানুষ ফিক্সড ডিপোজিট করে টাকা বিনিয়োগ করতে পছন্দ করেন। কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক ফিক্স ডিপোজিট এর মাধ্যমে প্রতি বছরে মাত্র 6 থেকে 8 শতাংশ সুদ প্রদান করে থাকে।

শেয়ারবাজারে আপনি মাত্র এক বছরে 100 থেকে 300 শতাংশ বা তার থেকে বেশি মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

তবে আপনি ভাবুন যে কোন ধরনের বিনিয়োগ বেশি লাভজনক।

প্রতিটি সময় মনে রাখবেন শেয়ারবাজারে খুবই ফ্লেক্সিবল। মানে আপনি ১০০০/- টাকা থেকে শুরু করে ৫ লক্ষ টাকা আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী বিনিয়োগ করা সুযোগ পাবেন।

আর আপনার বিনিয়োগের পরিমাণ অনুযায়ী আপনি আপনার লাভ অংশ পেয়ে যাবেন।

এশিয়ার বাজারে বিনিয়োগের মাত্রা যেমন কোন নির্দিষ্ট সীমা থাকে না। ঠিক তেমনি ভাবে এখানে লাভের পরিমাণ কোন লিমিটেশন নেই ।

আপনি এখানে যেমন- খুশী তেমন লাভ করতে পারবেন।

শেয়ার বাজারে লাভ করার উপায়

তো আপনারা শেয়ার বাজার সম্পর্কে উপরের আলোচনা থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নিয়েছেন। এখন আমি আপনাকে জানিয়ে দেবো।ভ

শেয়ার বাজার লাভ করার উপায় সম্পর্কে। যেমন-

প্রথমে শেয়ার বাজার শিখুন

জ্ঞান সম্মত ভাবে বিনিয়োগ হচ্ছে সর্বোত্তম সদ লাভ করার অন্যতম মাধ্যম মানে শেয়ার বাজারে প্রবেশ যে কেউ করতে পারবেন।

কিন্তু তার থেকে মুনাফা তোলা সবার পক্ষে সম্ভব হয় না। তার প্রধান কারণ হচ্ছে শেয়ারবাজারের বিষয়ে অজ্ঞতা বা না জেনে বুঝে বিনিয়োগ করার ফলাফল।

এছাড়া বহু পরে আমার টাকা স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করার আগে আপনার প্রয়োজন শেয়ার বাজার সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা তৈরি করা।

তারপর আপনার মনে হতে পারে যে আপনি কিভাবে শেয়ার বাজার সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করবেন।

এর উত্তরে স্টক মার্কেটে ব্যবহৃত বিভিন্ন এবং ভাষা সম্পর্কে জেনে নিন। তাছাড়া ব্যবসার খবর, ভিডিও, আর্টিকেল এবং বাজার সম্পর্কে একটি নিয়মিত খবর রাখুন।

এবং আপনার চারপাশে সবকিছুর উপর বিশেষভাবে নজর রাখুন। আর নিজের ধারণা এবং ক্ষমতা অনুযায়ী বিনিয়োগ করার চেষ্টা করুন।

লেখাপড়া করে জেনে বুঝে বিনিয়োগ করলে লাভ করার সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি থাকবে।

আপনি কোন ধরণের ট্রেডার সেটি ঠিক করুন

যেকোনো শেয়ারবাজারে বিভিন্ন ধরনের ট্রেডিং স্টাইল আছে। তাই প্রথমে আপনি নিজে ঠিক করবেন যে আপনি কি একজন ট্রেডার হবেন নাকি একজন ইনভেস্টর হবেন।

যেখানে একজন বিনিয়োগকারী হলেন তিনি যিনি মার্কেটে দীর্ঘসময় বিনিয়োগ করে থাকে। আবার অন্যদিকে একজন অল্প সময়ের জন্য বিনিয়োগ করে যতটা বেশি সম্ভব ফলাফলের দিকে নজর রাখেন।

এখানে আপনি যদি নিজেকে এক নির্দিষ্ট ধরনের হিসেবে করার চিহ্নিত করে নিতে পারেন। তাহলে আপনি আপনার বিনিয়োগের লোক গুলো ঠিকভাবে বেঁছে নিতে পারবেন।

এছাড়া এ সিদ্ধান্তটি আপনাকে আপনার গবেষণা এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে নির্বাচনে যথেষ্ট সহায়তা করবে।

আপনার লক্ষ্য গুলো স্থির করুন

আপনারা দীর্ঘমেয়াদি বা স্বল্পমেয়াদী বিনিয়োগের শেয়ার মার্কেটে প্রবেশ করছেন কিনা, সেটি ঠিক করে নেবেন।

আপনি যদি ছোটখাটো মুনাফার দিকে বেশি আগ্রহী থাকেন। তাহলে আপনার স্বল্পমেয়াদী ইনভেস্টমেন্ট এ লাভ রয়েছে।

আবার অন্যদিকে আপনি যদি অনেক একসাথে লাভ করতে আগ্রহী থাকেন। তাহলে সেক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদি ইনভেস্ট আপনার পক্ষে লাভজনক হবে।

তাই প্রথমে আপনার লক্ষ্য স্থির করে নিলে, বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সেটি আপনাকে পুরোপুরিভাবে লাভ দেবে।

আপনার ঝুঁকির নেওয়ার ক্ষমতা বুঝে নিন

শেয়ারবাজারে অবশ্যই ঝুঁকি রয়েছে এখানে মুনাফা লাভ করার পাশাপাশি বাজারে, অর্থনীতির ওঠানামার জন্যে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।

তাই আপনার লাভ ক্ষতির পরিমাণ সে ক্ষেত্রে সবকিছু নির্ভর করছে। আপনার বিনিয়োগ করা টাকার পরিমাণ এর ওপর মানে লাভের ক্ষেত্রে তেমন বৃদ্ধি পাবে।

তেমনই ক্ষতের ক্ষেত্রেও কিন্তু একই নিয়মে টাকার পরিমাণ কমে যাবে। তাই বুঝে শুনে আপনার ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতা বুঝে বিনিয়োগ করা উচিত।

যাতে বিনিয়োগে আপনার ক্ষতি হলেও আপনার পেশা এবং ব্যক্তিগত জীবনে তার প্রভাব না পড়ে।

আপনার বিনিয়োগ এর বিকল্প গুলো জানুন

শেয়ার বাজারে প্রবেশ করার সময় আপনার কাছে বিভিন্ন বিনিয়োগ এর বিকল্প দেওয়া থাকে। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি জনপ্রিয় বিকল্প হচ্ছে, ইকুইটি, মিউচুয়াল ফান্ড আরো অন্যান্য।

এছাড়া আপনার উচিত ঠান্ডা মাথায় আবেগের না ভেসে ঠিকভাবে আপনার বিনিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে। অনুসন্ধান করে মূল্যায়ন করে, নিয়ে এই মার্কেটে বিনিয়োগ করা।

যার ফলে আপনার ক্ষতি থেকে লাভের পরিমাণ টা সব সময় বেশি হয়।

একটি বৈচিত্রপূর্ণ পোর্টফোলিও নির্মাণ করুন

বিভিন্ন ধরনের শেয়ারে আপনার মূলধন বিনিয়োগ করা শুরু করে দিন। একটি স্টকে অনেক মূলধন বিনিয়োগ করার চেয়ে, একাধিক স্টকে মূলধন বিনিয়োগ করলে লাভ এবং ক্ষতির পরিমাণ এর মধ্যে একটি সমঝোতা থাকে।

যেকোনো একটি ইনভেস্ট করলে সেখানে যদি আপনি ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার পুরো মূলধনী ক্ষতি হয়ে যাবে।

অন্যদিকে একাধিক ইনভেস্ট করলে একটি বা দু’টি আপনার ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বাকি গুলো থেকে আপনি বেশি করে মুনাফা লাভ করে।

লাভ ক্ষতির মধ্যে একটি সমঝোতা রেখে চলতে পারবেন। এছাড়া এতে আপনার শেয়ারবাজারে থেকে লাভ হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে।

সবচেয়ে ভালো উপায় গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে আপনার 80% মূলধন ক্যাপিটাল এবং বাকি 20% মূলধন মাঝারি এবং ছোট ক্যাপিটাল স্টকে লাগাতে পারেন।

এর ফলে আপনার স্বল্প এবং দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ উভয়ের ক্ষেত্রে বিষয়টা কার্যকরী হবে। যদি আপনি স্টক মার্কেটে নতুন হয়ে থাকেন ।

তাহলে ক্যাপিটাল ইনভেস্ট করলে ঝুঁকির সম্ভাবনা কিছুটা কম থাকবে।

সঠিক স্টক নির্বাচন একান্ত প্রয়োজনীয়

স্টক মার্কেটের বিনিয়োগ ঝুঁকি কমাতে চাইলে এবং ভালো লাভ করতে চাইলে। সঠিক স্টক সিলেট করা একান্ত প্রয়োজন সঠিক নির্বাচন করলে।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনি আপনার মূলধনকে বহুগুণে বৃদ্ধি করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনার উচিত হবে সকল কোম্পানিতে বিনিয়োগ করা যাদের সম্পর্কে আপনার জ্ঞান এবং ধারণা আছে।

তাছাড়া আপনি যে সকল স্টক কিনবেন বা কিনেছেন সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত গবেষণা চালিয়ে যেতে হবে।

আপনার বিনিয়োগ করা কোম্পানির সকল কারেন্ট আপডেট আর্থিক প্রতিবেদন এবং কোম্পানির আশেপাশে ঘটতে পারে।

এমন কোনো নতুন ঘটনার ওপর নজর রাখবেন। কারণঃ এ বিষয়গুলো সরাসরি আপনার স্টকের দাম প্রভাবিত করে থাকে।

কোম্পানির কর্মীদের খবর রাখুন এবং এটির কোন প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা রয়েছে কিনা। সেটি খোঁজখবর করুন আপনি নিজের জন্য সিলেট করার আগে অবশ্যই সে কোম্পানির প্রতিটি বিষয়ে বিস্তারিত খবরা খবর নিবেন।

কিন্তু আপনার পছন্দ করা অবশ্যই নির্ভর করে, আপনার লক্ষ্য এবং ট্রেডিং করার কৌশল এর উপর।

শেয়ার বাজারে মূলধন বৃদ্ধির মাধ্যমে লাভ করুন

যখন শেয়ারের দাম বেড়ে যায় তখন বিনিয়োগ করে মূলধন বৃদ্ধির মাধ্যমে উপার্জনের আশা করা যায়।

শেয়ার থেকে লাভ 100% বা তার বেশি হতে পারে। কিন্তু এর কোনো নিশ্চয়তা থাকেনা। মার্কেট এ ক্রয় মূল্যের চেয়ে কম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

স্টক বিক্রির সঠিক সময় নির্ধারণ করুন

আপনাদের অনেক সময় স্টক মার্কেট গুলো বহুদিন ধরে একই রকম অবস্থায় পড়ে থাকতে পারে।

সে ক্ষেত্রে আপনার স্টকে একেবারেই বিক্রি করে, দেবেন না। এক্ষেত্রে অপেক্ষা করবেন, কারণ স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করলে আপনার ধৈর্য ধরে, কেনা – বেচা করতে হবে।

স্বল্প মেয়াদের ক্ষেত্রে আপনি দ্রুত সিদ্ধান্ত নিলেও আপনার বিক্রি করা কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদের ক্ষেত্রে অনেকটা বেশি হওয়া প্রয়োজন।

দ্রুত করে বিক্রি করলে অনেক সময় মূলধন হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে।

তাই আপনার উচিত বাজারে গতিবিধির ওপর নির্ভর না করে। আপনার স্টক নির্বাচনের ওপর ভিত্তি করে একটি সিদ্ধান্ত নেবেন।

আপনার যদি আর্থিক এবং ব্যবসা গুলোতে কোন মৌলিক পরিবর্তন ঘটে। তাহলে সেই কে ধরে রাখুন আর স্টক বিনিয়োগ করার সময় ঝুঁকি হচ্ছে, একটা সহজ ব্যাপার তাই শেয়ারের দাম কম দেখে তারপর কেনার ঝুঁকি নেওয়া উচিত।

তাছাড়া আপনার হাতে কিছু পরিমাণে মূলধন অবশ্যই রেখে দিবেন। বাজারে নতুন সুযোগ গুলো কাজে লাগানোর জন্য।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা অবশ্যই চেষ্টা করবেন মাথা ঠান্ডা রেখে অন্যদের পরামর্শ নাচলে আবেগকে নিয়ন্ত্রণে রেখে। এবং নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী বিনিয়োগ করার চেষ্টা করবেন।

আর শেয়ার বাজারে কখনোই রাতারাতি কোটিপতি হওয়া সম্ভব হয় না।

ধৈর্য্য ধরে আপনি বিনিয়োগ করতে পারলে এখানে আপনি ধীরে ধীরে রোজগার বাড়িয়ে নিতে পারবেন।

উক্ত বিনিয়োগ এর খেলায় ভুলেও কোনোদিন যোগ করে টাকা বিনিয়োগ করবেন না। যা আপনাকে লাভের বোতলে ক্ষতির মুখে ঠেলে দিতে পারে।

শেয়ার বাজারে লাভ করার উপায় বা কিভাবে শেয়ার বাজার লাভ করা যাবে। এই বিষয়ে আর্টিকেলটি এখানেই সমাপ্তি ঘোষণা করা হলো।

আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার পর আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

আর বিশেষ করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়িক টিপস এন্ড ট্রিক্স পেতে চাইলে, নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

1 thought on “শেয়ার বাজারে ম্যাক্সিমাম লাভ করার উপায়”

  1. আমি একটা ঋণ করছিলাম কিছু যদি টাকা আনছিল এখন টাকাটা দিতে পারতাছি না আমি খুব গরিব আমাকে কিছু টাকা সাহায্য দেব আমি একটা বিপদে টাকার জন্য করতে পারছি না আমার নগদ বিকাশ নাম্বার দিচ্ছি01328977469

    Reply

Leave a Comment