আমাদের এই ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি যারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়েছেন তারা সহজে বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে ব্যবসা গুলো শুরু করতে হয় সেই লক্ষ্যে আমরা আজ আপনাদের জন্য এমন একটি সহজ ব্যবসার কথা শেয়ার করতে যাচ্ছি সেটি হচ্ছে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা।
আমরা জানি বর্তমান সময়ে সকলেই স্মার্ট মোবাইল ফোন াব্যবহার করে থাকে সে সকল মোবাইল ফোন গুলো অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাই লোকেরা সেই মোবাইল ফোন ডেকে নিয়ে কোনো মোবাইল রিপেয়ারিং দোকানে নিয়ে যায় এবং সেখানে গিয়ে তারা সার্ভিসিং করে সমস্যা সমাধান করে নিয়ে আসে।
আপনার যদি একটি মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা শুরু করতে পারেন তবে এখান থেকে আপনি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন কোন ইনভেস্ট ছাড়াই।
আপনি যদি মোবাইল রিপিয়ারিং ব্যবসা সম্পর্কে এবং মোবাইল রিপারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন এ বিষয়ে জানতে চান তবে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগসহকারে অনুসরণ করুন।
মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কি?
বর্তমান সময়ে এমন কোন লোক নেই যারা বিভিন্ন ধরনের স্মার্ট মোবাইল ফোন ব্যবহার না করে তাই বোঝা যায় বর্তমান সময়ে যে সকল লোক রয়েছে তারা সকলেই একটি করে হলো স্মার্ট মোবাইল ফোন ডিভাইস গুলো ব্যবহার করে থাকে যেমন ল্যাপটপ কম্পিউটার ল্যাব ইত্যাদির তুলনায় মানুষ বেশিরভাগ সময় স্মার্ট মোবাইল ফোন গুলো বেশি ব্যবহার করে থাকে।
যারা বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের মোবাইল ব্যবহার করা থাকে সেই সকল মোবাইল গুলো বিভিন্ন সময়ে অবশ্যই সমস্যা দেখা দেয় এবং খারাপ হয়ে থাকে।
[wp_show_posts id=”3308″]
যখন আমাদের স্মার্ট মোবাইল ফোন গুলো সমস্যা দেখা দেয় তখন আমাদের অবশ্যই রিপেয়ারিং সার্ভিসিং করা প্রয়োজন হয়ে দাঁড়ায় একটি মোবাইল ডিভাইস অবশ্যই বিভিন্ন ছোট খাটো পারট এবং সে গুলোকে কাজ করানোর জন্য বিশেষ অপারেটিং সফটওয়্যার দ্বারা তৈরি করা হয়।
মোবাইল পুরাতন হওয়ার পর অবশ্যই মোবাইলের স্কিন নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে স্পিকার নষ্ট হয়ে যায় টাচ কাজ করেনা সফট্ওয়ারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ইত্যাদি দেখা দিয়ে থাকে যে ব্যক্তি মোবাইলের কোন সমস্যা দেখা দিয়েছে সেই ব্যক্তিকে খুঁজতে হবে একজন এমন ব্যক্তিকে বা রিপেয়ারিং দোকান যার মাধ্যমে সে তার মোবাইলের সমস্যা সমাধান করে দিতে পারবেন।
মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কি এবিষয়ে আপনাকে সহজভাবে বলতে গেলে যে কোন মোবাইল ফোন সমস্যা দেখাতে গেলে ঠিক করার জন্য একজন মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাছে নিয়ে যেতে হবে তারপর মোবাইল রিপেয়ারিং এর দোকানে থাকা টেকনিশিয়ানদের মাধ্যমে ঠিক করাতে হবে মোবাইল ঠিক করার ব্যাপারে দেশে মোবাইল সার্ভিসিং এর দোকান আপনার থেকে কিছু টাকা নিয়ে নেবে এভাবে টাকার বিপরীতে যেকোনো নষ্ট মোবাইল ভালো করে দেয়া সার্ভিসটি হলো মোবাইল সার্ভিসিং ব্যবসা।
মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ?
আমাদের ওয়েবসাইটে যেসকল ব্যবসার বিষয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি সকল ব্যবসাক্ষেত্রে আমরা একটি কথাই বলেছি আপনারা যে কোন ব্যবসা শুরু করার আগে সেই ব্যবসার উপর আপনার ভালো জ্ঞান থাকতে হবে অনেক ধরনের ব্যবসা রয়েছে যেগুলোতে প্রোডাক্ট বিক্রি করা হয় তবে মোবাইল সার্ভিসিং কে বলা হয় সম্বন্ধনীয় ব্যবসা।
কারণ এই ব্যবসাতে আপনি নিজে ব্যক্তিগত অনুভব জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা এর মাধ্যমে মোবাইল ভালো করার কাজটি লোকদের দিচ্ছেন আর তাই এই ব্যবসার ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ অবশ্যই ভালোভাবে শিখিয়ে নিতে হবে চিন্তার কোন কারণ নেই বর্তমান সময়ে আধুনিক ইন্টারনেটের যুগে আপনি মোবাইল রিপেয়ার কাজ নিজের ঘরে বসে শিখি নিতে পারবেন এটি কোন বড় ব্যাপার নয় আমরা শুধুমাত্র এক মাস সময়ের মধ্যে মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ শিখে নিতে পারি আপনি চাইলে এই কাজটি সর্বোচ্চ এক থেকে দুই মাসের মধ্যে শিখে নিতে পারবেন।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল এবং ইউটিউব ভিডিও এর মাধ্যমে আপনারা নিজের ঘরে বসে অবসর সময়ে প্রতিদিন 2 থেকে 3 ঘন্টা সময় ব্যয় করে সহজে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে নিতে পারবেন এছাড়া আপনার আশেপাশে যদি কোন ভালো মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার থাকে তাদের কাছ থেকে সহযোগিতা নিয়ে আপনি মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে নিতে পারবেন মোবাইল রিপেয়ারিং সবথেকে দ্রুত উপায় হচ্ছে আপনি কোন নষ্ট মোবাইল রিপেয়ারিং সেন্টার এর দোকানে গিয়ে কাজ করুন তাদের বিনা টাকায় কাজ করে দিন সেই লক্ষ্যে আপনারা সহজেই তাদের কাছ থেকে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে নিতে পারবেন।
আপনি যখন একবার মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে যাবেন তখন ছোটখাটো একটি দোকান দিয়ে সেখানে মানুষকে মোবাইল রিপেয়ারিং এর সেবাটি প্রদান করতে পারবেন এবং সেখান থেকে আপনি ভালো টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন আমরা জানি একটি সাধারন বাটন মোবাইল যদি নষ্ট হয় সেটি মোবাইল রিপেয়াররা ফলে তাদের কাছে 300 টাকা থেকে শুরু করে 500 টাকা চেয়ে থাকে তো বুঝতেই পারছেন আপনি যদি মোবাইল রিপেয়ারিং কাজ শিখে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে পারেন সেখান থেকে আপনি প্রতিদিন কম করে হলো দুই থেকে তিন হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
মোবাইল রিপেয়ারিং সার্ভিস কোর্স কোথায় করবেন?
আমরা উপরের আলোচনা থেকে আপনাকে বলেছি আপনি মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন আপনি যদি সেই বিষয়গুলো অনুসরণ করে থাকেন তবে আপনিও সহজেই মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসাটি শুরু করে দিতে পারবেন।
তবে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসাটি শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই এই ব্যবসাটি ভালোভাবে দেখে নিতে হবে তবে অনেকে প্রশ্ন করতে পারেন যে মোবাইল রিপেয়ারিং সার্ভিস কোর্স কোথায় করলে ভাল হবে।
আমরা সবাই জানি বর্তমান সময়ে ইউটিউব চ্যানেল এখন মানুষের কাছে জনপ্রিয় একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম এখানে আমাদের প্রয়োজনীয় সকল প্রকার ভিডিওগুলো আমরা দেখতে পারি এবং এখানে শেখার জন্য বিভিন্ন ধরনের টিউটোরিয়াল প্রস্তুত করে দেয়া রয়েছে আমরা চলে সেগুলো দেখে সহজেই নিজের ঘরে বসে বিভিন্ন ধরনের কাজ শিখতে পারি আর আপনি যদি মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখতে চান তাহলে আপনারা সহজেই ইউটিউব চ্যানেল ব্যবহার করে সেখানে পারবেন।
আপনারা ইউটিউব চ্যানেল থেকে যদি মোবাইল রিপেয়ারিং এর কোর্স করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ইউটিউবে প্রবেশ করে সেখানে লিখতে হবে মোবাইল রিপেয়ারিং কোর্স তারপর আপনার সামনে অনেক আলাদা আলাদা ভিডিও চলে আসবে আপনার পছন্দমত যেকোন ভিডিও তে প্রবেশ করে আপনারা মাত্র দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে নিতে পারবেন এবং বিশেষভাবে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেলে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কোর্স করতে আগ্রহী না হন তবে আপনারা বিভিন্ন ধরনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল পেয়ে যাবেন সেখানে আপনারা ভর্তি হয় সেখান থেকে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কোর্স অবশ্যই সেখানেতে পারবেন তবে আপনাকে তাদেরকে কিছু টাকা ইনভেস্ট করতে হবে কারণ আপনি ইনভেস্ট ছাড়া কাজ করতে পারবেন না।
আপনি যদি কোন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখান তবে সেখানে হাতে-কলমে আপনি মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে নিতে পারবেন তবে সেখানে আপনাকে ভর্তি হওয়ার জন্য কিছু ফি প্রদান করতে হবে। নিয়মিতভাবে সেই সেন্টার গুলোতে কাজ করার ফলে আপনি মাত্র এক থেকে দুই মাসের মধ্যে মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ শিখে নিতে পারবেন।
মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা শুরু করতে কত টাকা ইনভেস্ট করতে হয়?
আপনারা উপরের আলোচনা থেকে জানতে পারলেন যে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কি এবং মোবাইল রিপিয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করতে হয় এছাড়া মোবাইল রিপেয়ারিং সার্ভিস কোর্স কোথায় করবেন সে বিষয়ে আপনি বিস্তারিত ধারণা নিয়ে নিয়েছেন।
যদি সে বিষয়গুলো আপনি সঠিকভাবে না বুঝে থাকেন তবে দয়া করে আরও একবার পড়ে নিবেন। আপনি যদি মোবাইল রিপেয়ারিং এর কাজ করার চিন্তা করে থাকেন তাহলে আপনাকে সেই কাজটি সঠিকভাবে শিক্ষা নিতে হবে যাতে করে নষ্ট মোবাইল গুলো আপনারা হাতে নিয়ে অবশ্যই ঠিক করতে পারেন যদি ঠিক না করতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান কাস্টমার কখনোই আসবেনা তাই আপনারা মোবাইল রিপেয়ারিং কাজটি সঠিকভাবে দক্ষতার সাথে শিখে নিতে হবে তারপর একটি ব্যবসা করার চিন্তা করতে হবে।
আপনাদের মধ্যে অনেকের প্রশ্ন হতে পারে যে মোবাইল রিপিয়ারিং এর কাজ সফলভাবে শিখতে পেরেছেন এবং আপনি অভিজ্ঞতার সাথে যে কোন মোবাইল সহজেই ঠিক করতে পারেন তাহলে কিভাবে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা শুরু করব এবং রিপেয়ারিং ব্যবসা শুরু করতে কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে।
আপনারা মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসাতে ইনভেস্ট করতে হবে সে বিষয়ে নির্ভর করছে আপনার সঠিক জায়গার উপরে আপনি কোন জায়গায় এই মোবাইল রিপেয়ারিং বিজনেস শুরু করতে চাবেন সেই জায়গার ওপর সব নির্ভর করবে কারণ আলাদা আলাদা মার্কেট বা জায়গায় দোকান ভাড়া নিতে গেলে আপনারা আলাদা আলাদা পরিমাণের টাকা খরচ করতে হবে এখন আপনি চাইলে প্রথম অবস্থায় একেবারে ছোট একটি দোকান দিয়ে মোবাইল রিপেয়ারিং এর ব্যবসা শুরু করা যেতে পারেন।
মোবাইল রিপেয়ারিং এর ব্যবসা দিতে চান তাহলে আপনাকে কম করে হলেও 10 থেকে 15 হাজার টাকা অবশ্যই খরচ করতে হবে কারণ একটি ব্যবসা শুরু করার জন্য অল্প হলেও টাকা খরচ হয়। এছাড়া আপনি মোবাইল রিপেয়ারিং করার জন্য বেশ কিছু যন্ত্রপাতি কিনতে হবে সে যন্ত্রপাতিগুলো কেনার জন্য আপনার খরচ হতে পারে 5 থেকে 7 হাজার টাকা এছাড়াও দোকানের একটি টেবিল চেয়ার অবশ্যই নিজের ঘরে থেকে এনে ব্যবসা করতে পারেন আর যদি না থেকে থাকে তবে অল্প টাকার মধ্যে কাঠের বা অটবির টেবিল-চেয়ার কিনে নিতে পারেন।
মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা শুরু করার জন্য সর্বমোট আপনার টাকা লাগতে পারে 20 থেকে 30 হাজার টাকা। আপনি এই ব্যবসাটি সফল ভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারলে সেখান থেকে আপনি প্রতিদিন কম করে হলেও 2 থেকে 3 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন এভাবে দেখা যায় আপনি যদি প্রতিদিন এরকম ভাবে টাকা আয় করতে পারেন তাহলে প্রতি মাসে প্রায় 30 থেকে 40 হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন নিজের একটি ছোট মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা হতে।
আরো পড়ুনঃ
- ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে আয় করার সেরা উপায়
- মোবাইল ব্যাংকিং কি ? মোবাইল ব্যাংকিং এর সুবিধা এবং অসুবিধা
- মোবাইল ওয়ালপেপার ডাউনলোড করার ওয়েবসাইট
- মোবাইলের গ্যালারি লক সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন
- মোবাইল ফোনের গুরুত্ব [Importance of mobile]
শেষ কথাঃ
তো বন্ধুরা আজ আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি মোবাইল রিপিয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন এবং ব্যবসা শুরু করতে কত টাকা প্রয়োজন হয় এবং এই ব্যবসাতে একই পরিবারের লাভ করা সম্ভব।
আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটি সঠিকভাবে অনুসরণ করে থাকেন তবে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেয়ে গেছেন। আমাদের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের কাছে ভাল লেগে থাকে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে অবশ্যই শেয়ার করতে ভুলবেন না।
আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিতভাবে প্রবেশ করে আমাদের আর্টিকেলগুলো পড়েন তবে আপনার অনেক অভিজ্ঞতা হবে এবং আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজে যুক্ত হয়ে টাকা আয় করতে পারবেন এছাড়া আমাদের এই ওয়েবসাইটে মূলত অনলাইন ইনকাম বিষয়ে বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট পাবলিশ করা হয় যে কিভাবে আপনারা অনলাইন থেকে সহজেই নিজের ঘরে বসে টাকা আয় করবেন সে বিষয়ে সকল প্রকার সমাধান আপলোড করা হয় আপনারা চাইলে সে বিষয়গুলো নিজের ঘরে বসে পড়তে পারবেন শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন ভিজিট করার ফলে।
মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে
মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে মোবাইল রিপেয়ারিং ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন ? বিস্তারিত এখানে
[wp_show_posts id=”3308″]
আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের সাথে থাকুন।