স্টার্টআপ কি ? স্টার্টআপ কিভাবে শুরু করবেন ?

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জানাতে চাচ্ছি। স্টার্টআপ কি? আপনি যদি এ বিষয়ে বিস্তারিত ধারনা পেতে চান? তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

আপনি যদি ব্যবসা শুরু করে সেটি প্রতিষ্ঠা করে, তোলার চিন্তা করেন। তাহলে কিন্তু এটি মুখ এর কথা হবে না। তার জন্য প্রয়োজন হবে সময় এবং একক নিষ্ঠা।

স্টার্টআপ কি ? স্টার্টআপ কিভাবে শুরু করবেন ?
স্টার্টআপ কি ? স্টার্টআপ কিভাবে শুরু করবেন ?

বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ তরুণ-তরুণীরা ব্যবসাকে নিজের ক্যারিয়ার হিসেবে পরিণত করছে। বাংলাদেশের মত দেশে, অসংখ্য উদ্যোক্তাদের ব্যবসাতে ব্যাপক সফলতা অর্জন করছে্

এক্ষেত্রে যখন কোন ব্যক্তি শূন্য থেকে নিজের ব্যবসা গোড়াপত্তন করে। তখনই আমরা সেই ব্যবসাকে স্ট্যাটাস বলে অভিহিত করে।

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আপনার সাথে আলোচনা করতে যাচ্ছি স্টার্টআপ সম্পর্কে। আর সময় নষ্ট না করে, স্ট্যাটাস সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।

স্টার্টআপ কি ? (Startup Meaning in Bengali)

স্টার্টআপ হচ্ছে কোন নতুন প্রতিষ্ঠা ব্যবসা। মানে আপনি যখন কোন ব্যবসা স্থাপন করবেন তখন সেট এর প্রাথমিক পর্যায় হলো স্ট্যাটআপ। উক্ত স্টর্টআপ ব্যবসা পরিকল্পনা নিয়ে থাকে। তারা অনট্রাপ্রনিওর বা উদ্যোগপতি হিসেবে পরিচিত।

স্ট্যাটাস গুলো হাই গ্রোথ বা উচ্চ বৃদ্ধির দ্বারা পরিচালিত ব্যবসা কাঠামো হয়। তা সরাসরি বিঘ্নিত হয় উদ্ভাবন এবং চরম অনিশ্চয়তার পরিস্থিতিতে, সমস্যা সমাধানের একটি নতুন উপায় প্রদান করেন।

[wp_show_posts id=”3303″]

একটি স্টার্টআপ ব্যবসার ক্ষেত্রে, কয়েকটি বিষয় একেবারেই নিচে থাকে সেগুলো হচ্ছে-

  • স্টার্টআপ দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
  • মার্কেট বা ইন্ডাস্ট্রিকে ব্যাহত করে থাকে।
  • যেকোনো মার্কেট সমস্যা সমাধান করে থাকে।
  • একটি চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে কাজ করে থাকে।

স্টার্টআপ বলতে কি বুঝায়

বলতে বোঝায় কোন কোম্পানির প্রাথমিক পরিচালনা করা। যে কোন স্টেট এর ক্ষেত্রে কোন উদ্যোক্তারা মার্কেটের চাহিদা আচ করে, তাদের সার্ভিস বা পণ্য তৈরি করে, জোগান দেওয়ার জন্য। নতুন কোন ব্যবসার মডেল নিয়ে অগ্রসর হয়।

এ নতুন ব্যবসায়িক মডেলগুলো মূলত সীমিত মূলধন এবং উচ্চমূল্যের পরিকল্পনা নিয়ে শুরু হয়। যার জন্য স্ট্যাটাস গুলো ভেঞ্চার ক্যাপিতালিস্ট এর বিভিন্ন ইনকামের উৎসের ওপর নির্ভর করে।

স্ট্যাটাস হচ্ছে, একটি কোম্পানির যা দ্রুত বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছে। নতুন প্রতিষ্ঠিত হয় কোন কোম্পানির তা কিন্তু নয় শুধুমাত্র প্রযুক্তি নিয়ে আয় করা যায়, সেটাও কিন্তু নয়।

এছাড়া নেওয়া বা কোন প্রকার  এক্সিট প্লান নিয়ে কাজ করতে হয় তাও কিন্তু নয়। বরং এর একমাত্র অপরিহার্য জিনিস হচ্ছে বৃদ্ধি। স্ট্যাটাস এর সাথে যা কিছু যুক্ত করা হোক না কেন এর বৃদ্ধি থেকেই তার সূচনা হয়।

স্টার্টআপ এর প্রধান বৈশিষ্ট্য

প্রতিষ্ঠাতা প্রধানত তাদের, স্ট্যাটআপে বিনিয়োগ করলেও তারা বহিরাগত বিনিয়োগ এর দিকে লক্ষ্য রাখেন। স্ট্যাটআপ গুলো অবশ্যই তাদের ব্যবসার অবস্থান এবং ব্যবসার আইনি কাঠামো সম্পর্কে বিবেচনা করে থাকে।

উক্ত ব্যবসা পরিচালনার জন্য পরিবার পরিজন, লোন, ক্রাউডফান্ডিং এবং ভেঞ্চার ক্যাপিটালিষ্টদের থেকে তহবিল এর ব্যবস্থা করে। স্টার্টআপ গুলোর উচ্চ ঝুকি থাকে। তার কারণ ব্যর্থতার সম্ভাবনা এখানে অনেক বেশি থাকে।

তবে, এখানে উদ্ভাবন এর উপর ফোকাস এবং শেখার দুর্দান্ত সুযোগ গুলোর সাথে কাজ করার অনেক সুযোগ থাকে।

স্টার্টআপ কিভাবে শুরু করবেন ?

আপনারা যদি কখনও ব্যবসা শুরু না করেন। তাহলে প্রথমবার এর মতো ব্যবসা শুরু করা অনেক ভীতিকর বলে মতে হবে। বিশেষ করে, আপনারা জানেন যে, এখানে আপনাদের প্রয়োজন থাকে, অব্যর্থ পরিকল্পনা। অনেক পরিশ্রম এবং পর্যাপ্ত মুলধন এর।

অপরদিকে, সকল ব্যবার মাত্র অর্ধেক ব্যবসায়ী ৫ বছর বা তার থেকে বেশি সময় ধরে, টিকে থাকতে পারে। কিন্তু এখানে আপনি স্টার্টআপ কিভাবে শুরু করবেন। তার মৌলিক প্রক্রিয়া গুলোর বিষয়ে আলোচনা করব।

স্টার্টআপ শুরু করার উপায়

আমরা এখন ধাপে ধাপে, স্টার্টআপ শুরু করার উপায় গুলো জানিয়ে দেব। তার জন্য আপনাকে অবশ্যই নিচে দেওয়া পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করতে হবে। যেমন-

ভালো আইডিয়া নিয়ে শুরু করুন

ব্যবসা শুরু করার প্রথম ধাপের শুরুর পদ্ধতি গুলো অবশ্যই শিখে নিতে হবে। সবার আগে ব্যবসার সমস্যা এবং সমাধান ঝোঝা একান্ত আবশ্যিক।

মূলত, যে কোন স্টার্টআপ ব্যবসায় শুরু হয়। কাস্টমারদের চাহিদা গুলোকে সফল ভাবে পূরণ করার জন্য। কিন্তু সব সময় যে, আপনার ব্যবসার আইডিয়া কে অনন্য হতে হবে তা কিন্তু একদমই না।

আপনারা কাস্টমারদের সুবিধার জন্য বিদ্যমান পণ্য বা সার্ভিস উন্নতির মাধ্যমেও ব্যবসার সূচনা ঘটাতে পারবেন। এই জন্য আপনারা নিচে দেওয়া বিষয় গুলোর উপর নজর দিতে পারেন যেমন-

  • নতুন ফিচার যুক্ত করা।
  • পণ্য এর রূপ পরিবর্তন করা।
  • কাস্টমারদের পছন্দ এর পন্য নতুন কোন ব্যবহার খুজে বের করা।

ব্যবসার পরিকল্পনা তৈরী করুন

এই ক্ষেত্রে আপনারা একবার ব্যবসার আইডিয়া নির্বাচন করতে পারলে। ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করা একান্ত জরুরী। উক্ত পরিকল্পনাতে আপনার পণ্য এর যথাযথ বিবরণ গুলো ভেবে নিতে হবে।

এছাড়া, এই পরিকল্পনা আপনাকে কোম্পানি, ইন্ডাস্ট্রি, ফাইনান্স, অপারেশন এবং মার্কে বিশ্লেষন এর তথ্য গুলো সঠিক ভাবে যুক্ত করতে হবে। তহবিল লাভ এর ক্ষেত্রে একটি ব্যবসা পরিকল্পনা লিখে রাখা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

যে কোন ব্যাংক কিংবা ঋণ দাতা সেই সকল স্টার্টআপ লোন দিতে পছন্দ করে। যারা স্পষ্ট ভাবে তাদের আর্থিক ব্যবহার এবং চাহিদা সম্পর্কে ব্যাখ্যা করে।

ফান্ডিং এর পথ নিরাপদ করুন

প্রত্যেকটি ব্যবসার মালিক এর জন্য স্টার্টআপ এর খরচ ভিন্ন হয়। খরচ যে মাপের হোন না কেন। ফান্ডিং এর জন্য ব্যপারটা সম্ভবত নিচে দেওয়া বিষয় গুলোর উপর নির্ভর করে। যেমন-

  • ব্যাংক লোন।
  • ভেঞ্চার ক্যাপিটালিষ্ট।
  • স্বেচ্ছায় বিনিয়োগকারী।
  • পরিবার পরিজন এবং বন্ধু-বান্ধব।

তাছাড়া, ব্যবসা ক্রেডিট কার্ড এর আবেদন করতে পারেন। অনেক কোম্পানি শূন্য শতাংশ এপিআর প্রোমেশন এর ভিত্তিতে লোন প্রদান করে। মানে সময় এর পূর্বে সকল ব্যালেন্স ফেরত দিতে পারলে, আপনাকে কোন সুদ দিতে হয় না।

সঠিক অনুপাতে মুলধন জোগাড় করতে না পারায়। প্রায় 29% স্টার্টআপ বন্ধ হয়ে যাবে। তার জন্য নির্দিষ্ট পরিমান এর পুজি পেতে, আপনার লোন এর সুদ এর হার বিভিন্ন খরচ এবং ক্যাশ ফ্লোয়ের সঠিক হিসাব রাখুন।

তার জন্য আপনি কোন ভরসা যোগ্য বুককিপিং অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। আপনার বাজেটকে সঠিক ভাবে বজায় রাখার জন্য।

নিজেকে কার্যকরী এবং সঠিক মানুষদের সাহচর্যে রাখুন

কোন ব্যবসার প্রথমে অনেক ঝুকি থাকতে পারে। এই জন্য আপনাকে অপরিহার্য ব্যবা উপদেষ্টাদের গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ এর প্রয়োজন হবে। যেমন-

  • ব্যাংকার।
  • এটর্নি।
  • পেশাদারি বীমা প্রদানকারী।
  • সার্টিফাইড পাবলিক হিসাব রক্ষক।

স্টার্টআপ এর প্রথম  পর্যায়ে সঠিক স্টাটআপ দল তৈরি করা অনেক জরুরী। এখানে আপনাকে সঠিক ব্যবসার পার্টনারদের সিলেক্ট করতে হবে। যেমন-

  • সহ প্রতিষ্ঠাতা।
  • কনট্রাক্টর।
  • রিমোট ওয়ার্কার এর পাশাপাশি প্রাথমিক কর্মচারী।

সকল আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করুন

স্টার্টআপ গুলোর ক্ষেত্রে সঠিক আইনি পদক্ষেপ গুলো নিলে। আপনার ব্যবসা কে তা যথেষ্ট সুরক্ষা দিবে। পণ্যের ডিজাইন পরিকল্পনা থেকে শুরু করে, ব্যবসার অস্থান নির্দিষ্ট করার প্রতিটি পদক্ষেপ এ প্রয়োজন আইনি পরিকল্পনা।

আইনি ভাবে মার্কেটে প্রবেশ করার পূর্বে যে সকল বিষয় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে সেগুলো হলো-

  • ব্যবসার নামে রেজিষ্ট্রেশন।
  • ব্যবসার লাইসেন্স এর আবেদন।
  • ট্যাক্স আইডি নাম্বার এর ব্যবস্থাপনা।
  • ট্রেমার্ক এর জন্য আবেদন করা।
  • ইন্ডাস্ট্রির রেজুলেশনের সাথে পরিচয় হওয়া।
  • ক্লায়েন্ট এবং অন্যান্ত সহকারীদের সাথে বৈধ কন্ট্রাক্ট তৈরি করা ইত্যাদি।

ব্যবসার অবস্থান নির্ধারণ করুন

যে কোন ব্যবসা কে বিশ্বাস যোগ্য করার জন্য, এটি রেজিস্টার্ড অফিস বা সঠিক অনলাইন অস্তিত্ব থাকা অত্যন্তক জরুরী।

একটি অফিস এর জন্য আইনি ভাবে, প্লট কেনা বা ঘর ভাড়া করা সম্পূর্ণ আপনার ব্যবসার প্রয়োজন এর উপর নির্ভর করে।

কিন্তু কমার্শিয়াল স্পেস চালানোর জন্য আপনার ট্যাক্স বা কর কিছুটা লাঘব করা হয়। তার জন্য আপনার নিজের প্লট কিনে অফিস তৈরি করা অনেক ভালো। কিন্তু স্টার্টআপ গুলোর ক্ষেত্রে অনলাইান প্রেসেন্স অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

অনলাইন ব্যবসার প্রমোশন এর অনেক গুলো সুবিধা আছে। সেগুলো হলো-

আপনারা সারা বিশ্ব এর মানুষ এর কাছে পৌছাতে পারবেন। কাস্টমাররা অনলাইনে আপনার পণ্য রিভিউ পাবে এবং তাতে আপনার ব্র্যান্ড এর নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। আপনার অনলািইান স্টোর কে 24 ঘন্ট খুলে রাখতে পারবেন।

তো আপনারা যদি উক্ত কাজ গুলো সঠিক ভাবে করতে পারেন। তাহলে আপনারা ব্যবসাতে অনেক উন্নতি করতে পারবেন। আমারা যে সকল বিষয় বলেছি। এগুলো ছাড়া আরো অনেক পদক্ষেপ আছে। যেগুলো আপনার স্টার্টআপ ব্যবসা শুরু করার পরে, ধিরে ধিরে জেনে নিতে পারবেন।

স্টার্টআপ ব্যবসার সুবিধা

যে কোন স্টার্টআপ এর সুবিধা আছে। আমরা সেই সুবিধা গুলো সম্পর্কে আপনাকে সংক্ষিপ্ত ভাবে জানানোর চেষ্টা করব। তার জন্য নিচে দেওয়া ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

স্টার্টআপ ব্যবসার সুবিধা গুলো-

দ্রুততা- যেহেতু এর কোন নিশ্চয়তা থাকে না। তাই উক্ত ব্যবার জন্য পরিবর্তন এর সাথে কোম্পানি গুলো কে নিজেদের ব্যবসায়িক কৌশল সময় মত পাল্টে নিতে হয়।

কোন নির্দিষ্ট পরিকল্পনা না থাকায়। এখানে টিকে থাকা তাগিদে ঐক্যবদ্ধ দল গুলো যে কোন কৌশল এবং নমনীয়তার সাথে দ্রুত পরিবর্তন এর দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।

দক্ষতা- নির্দিষ্ট কোন ফান্ডিং না থাকায় কম লোকবল, অল্প বাজেটেও দুর্দান্ত ভাবে প্রতিযোগিতা মূলক ভাবে ব্যবসা চালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। নিজের সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকায় তারা নিজেরে টীম এফোর্ট এর উপর বিশাল গুরুত্ব প্রদান করে।

এছাড়া, পার্টনারশিপ এর জন্য আরো অনেক ছোট প্রতিষ্ঠান এর উপর নির্ভর করে। এখানে কর্মচারীরা সকলেই একই প্রকার বিশ্বাস প্যাশন এবং মূল্য ভাগ করে নিয়ে থাকে।

ব্যক্তিগতকরণ – কাস্টমারদের চাহিদার ভিত্তিতে স্টার্টআপ গুলো তৈরি করা হয় জন্য এই কোম্পানি গুলো ক্রেতাদের ব্যক্তি গত চাহিদার সঙ্গে নিজের ব্যবসা কে ওতপ্রোত ভাবে যুক্ত করে ফেলে।

যে কারণে তারা গভীর মার্কেট অনুসন্ধান এর মাধ্যমে ক্রেতাদের সাথে সরাসরি সম্পর্ক তৈরি করে। বিশেষ অফার এবং প্রতিক্রিয়াশীল সমাধান প্রদান করে।

উক্ত বিষয় মানে সুবিধা গুলো ছাড়া আরো অনেক সুবিধা আছে। আপনি যখন স্টার্টআপ করবেন তখন সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবেন।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা, আজ আমাদের এই পোস্টে আপনার সাথে আলোচনা করা হলো স্টার্টআপ কি? এবং স্টার্টআপ কিভাবে শুরু করবেন এই বিষয়ে। আপনি যদি উক্ত আলোচনা মনযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন।তাহলে আশা করা যায়। আপনি স্টার্টআপ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেয়ে গেছেন।

তো আমাদের আর্টিকেল টি শেষ পর্যন্ত পড়ার পরে, আপনার কাছে যদি ভালো লাগে। তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের এই বিষয়ে জানাতে এটি শেয়ার করে দিবেন।

আর বিশেষ করে, আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে নতুন নতুন ব্যবসার আইডিয়া জানতে নিয়েমিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment