অনলাইনে বিভিন্ন পদ্ধতিতে টাকা ইনকাম করার উপায় রয়েছে। অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আলাদা কিছু সহজ পদ্ধতি রয়েছে। বলা যায় এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় তুলনামুলক সহজ। তাই আজকে আমরা অনলাইনের সহজ পদ্ধতিতে, টাকা ইনকাম করার দারুন একটি উপায় নিয়ে আলোচনা করব।
অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং। এমনকি অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো এই এফিলিয়েট মার্কেটিং। অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। এমনকি আপনি যদি বলেন এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কি পরিমানে টাকা ইনকাম করা যায়?
প্রশ্ন যদি এটি আপনার হয়ে থাকে তাহলে তার উত্তরে যেটি বলবো, সেটা হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং করে মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করা সম্ভব। যদিও যারা নতুন শুনছেন তারা একটু অবাক হবেন তাই না! যাইহোক বন্ধুরা আপনারা যদি সম্পর্কে গুগল অথবা ইউটুবে সার্চ দেন, তাহলে এই বিষয়বস্তুগুলো নিয়ে আপনারা ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে যাবেন। এককথায় এফিলিয়েট মার্কেটিং অনলাইন জগতে সহজ এবং টাকা ইনকাম করার সেরা পদ্ধতি।
এফিলিয়েট মার্কেটিং আসলে কিঃ
এফিলিয়েট মার্কেটিং হল কোন কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো, প্রচার করার মাধ্যমে সেল করা। ধরুন আপনি বাংলাদেশের কোন একটি কোম্পানির সাথে যুক্ত হয়েছেন, এখন ওই কোম্পানি তাদের পণ্য বা প্রোডাক্ট গুলো প্রচার করার জন্য, আপনাকে একটি আফিলিয়েট সার্ভিস দিবে। আপনি যদি তাদের কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলো নির্দিষ্ট গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন,
অন্যদিকে আপনার প্রচার করা কোন প্রোডাক্ট ও সার্ভিস গ্রাহকেরা উপভোগ করলে, বা কোন প্রোডাক্ট সার্ভিস ইত্যাদি ক্রয় করলে তার বিনিময়ে। ওই বাংলাদেশি কম্পানি আপনাকে কিছু কমিশন দিবে। আশাকরি এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এ বিষয়ে একটু ধারণা এসেছে।
এখন সহজভাবে আপনিতো এফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এখন কি আপনি চাইলে আফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন?
দেখুন এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন সেকশন রয়েছে। তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা না থাকলে আপনি, হয়তো এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করার জন্য অবশ্যই আপনার পূর্ণাঙ্গ নলেজ থাকা জরুরি। তো চলুন এবার আমরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ নলেজ অর্জন করার চেষ্টা করি।
আমি কি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবো
এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ আপনার মনে যদি প্রশ্ন আসে যে, কেউ চাইলেই কি অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবে? প্রশ্ন যদি আপনার হয়ে থাকে তাহলে উত্তরে আমি যেটি বলবো, অনলাইনে যে কেউ চাইলেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে পারে! তবে কিছু গুনগতমান এবং ছোটখাটো কিছু যোগ্যতা প্রয়োজন হবে। অর্থাৎ তেমন কোন কিছু প্রয়োজন হয় না অনলাইনে আফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য।
তো চলুন এখন আমরা জেনে নিই এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য, কি কি যোগ্যতা গুণ ও পরিশ্রম প্রয়োজন হবে বিস্তারিত।
- ১.০ এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন হবে একটি সাধারণ ল্যাপটপ বা কম্পিউটার!
- ১.১ আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাইলে অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন প্রয়োজন হবে।
- ১.২ এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই ভালো কোন কোম্পানি অথবা কোন প্লাটফর্মে যুক্ত হতে হবে।
- ১.৩ কোন প্রকার অসামাজিক মানুষের খারাপ বা আঘাত আনে, কিংবা মানুষ অপছন্দ করে এই ধরনের কোন কাজ অনলাইনে করা যাবে না।
- ১.৪ নিজের সততা এবং পরিশ্রম ও ধৈর্য দিয়ে অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার যোগ্যতা থাকতে হবে।
- ১.৫ উপরোক্ত গুণগত মান এবং যোগ্যতা ও শ্রম এবং নিজের ইচ্ছা শক্তি কাজে লাগিয়ে এফিলিয়েটমার্কেটিং করা সম্ভব।
বন্ধুরা আশাকরি আপনারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কি কি দক্ষতা যোগ্যতা ইত্যাদি প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি অনলাইনে এই ধৈর্য পরিশ্রম ও ইচ্ছাশক্তি কাজে লাগিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে, আশা করা যায় অবশ্যই আপনিও অনলাইন এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। কিভাবে অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে হয়? এ বিষয়ে চলুন এবার বিস্তারিত জেনে নিন!
অনলাইনে আফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে করে?
এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ আপনি যদি অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার ইচ্ছুক থাকেন তাহলে, প্রথমেই আপনাকে এমন কোন প্ল্যাটফর্ম বা কোম্পানির সাথে যুক্ত হতে হবে যেখানে, সেই কোম্পানির লোকেরা আপনাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার সুযোগ দিবে। যেমন অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য বিশ্বস্ত ও জনপ্রিয় একটি কোম্পানিঃ অ্যামাজন এফিলিয়েট প্রোগ্রাম।
আপনারা কিন্তু চাইলেই অনলাইনে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ যুক্ত হয়ে, অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। সর্বপ্রথম আপনি amazon.com ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন। রেজিস্ট্রেশন করার সময় অবশ্যই নিজের সঠিক তথ্য ভেরিফাই করার জন্য ব্যবহার করবেন। আর যত সম্ভব হতো ধৈর্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করবেন আশা করি। কেননা রেজিস্ট্রেশন করার সময় তথ্যগুলো ভুল হলে পরবর্তীতে সমস্যা হবে।
আশা করি আপনারা ইউটিউবে অথবা গুগলে সার্চ দিয়ে সঠিকভাবে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন করার পর আপনার একাউন্টে লগইন করবেন। দেখবেন এই অ্যামাজন এফিলিয়েট প্রোগ্রাম এ আপনাকে অর্থাৎ আপনার একাউন্টে, ওই কোম্পানি একটি এফিলিয়েট লিংক দিবে। আর তখনই কিন্তু আপনি চাইলেই সেই লিংকটি বিভিন্ন লোকের কাছে পৌঁছে দেয়ার কাজ শুরু করতে পারেন।
ধরুন আপনি ওই লিংকটি কোন এক গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। এবং সেই ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে যে লোকটি আপনার প্রচার করা সার্ভিস বা কোন প্রডাক্ট ঐ কোম্পানিতে থেকে ক্রয় করল। যদি এভাবে আপনি কাজ করতে পারেন তাহলে তার বিনিময়, যত লোক আপনার দেওয়া লিংকে ক্লিক করে ওই কোম্পানি থেকে কোন প্রোডাক্ট ক্রয় করবে। ততবার আপনারা ওই কোম্পানি থেকে তার বিনিময় কমিশন পেতে থাকবেন।
ঠিক এভাবে করে অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে হয়। যদিও অনলাইনে এপ্লাই মার্কেটিং করার ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতি উপায় ইত্যাদি রয়েছে, একা ক্ষেত্রেও এক এক রকম হওয়া স্বাভাবিক এর কিছু নয়। তবে আমি উদাহরণ হিসেবে আপনাকে যেভাবে বলেছি, ঠিক এভাবে করেই অনলাইনে সাধারণত এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হয়।আশা করি অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে বিস্তারিত নলেজ আপনার চলে এসেছে।
অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করার বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট কাজ?
আফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকামঃ বর্তমান সময়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অনেক ধরনের প্ল্যাটফর্ম পাওয়া যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে যে কিছু প্রতারক প্লাটফর্ম বের হয়েছে অনলাইনে। এমনকি তারা আপনাকে দিয়ে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে তাদের ইনকাম করে নিবে। আর পরবর্তীতে তারা আপনাকে পেমেন্ট করতে চাইবে না। থেকেই সতর্কবাণী আমি আপনাদেরকে এ কারণে দিচ্ছি জানো,
আপনারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার পূর্বে অবশ্যই বিশ্বস্ত কোন প্ল্যাটফর্ম বের করবেন। বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম ব্যতীত কখনোই কাজ করবেন না। তাই আফিলিয়েট মার্কেটিং অনলাইনে করার পূর্বে অবশ্যই, গুগলের ইউটিউবে সার্চ দিয়েও বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে বিস্তারিত নলেজ অর্জন করবেন। এবং তারা যেন অবশ্যই আপনাকে পেমেন্ট করে এরকম প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে কাজ করবেন। আশা করি তাহলে আপনারাও অনলাইনে নিঃসন্দেহে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ
১. অ্যাডসেন্সে সিপিসি বাড়ানোর পুরো টিউটোরিয়াল
৩. অনলাইনে টাকা ইনকাম করার সেরা উপায় পেমেন্ট বিকাশ
৪. ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার পুরো গাইড
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে কত টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব?
টাকা ইনকামঃ আপনি যদি অনলাইনে সত্যিই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে চান তাহলে, একটু বিস্তারিত নলেজ থাকা জরুরি এ বিষয়ে। কেননা অনলাইনে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে যে, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে অনলাইনে কত টাকা পর্যন্ত আয় করা যায়? তো বন্ধুরা অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে প্ল্যাটফর্ম রয়েছে আয় করার জন্য। এক এক ধরনের প্লাটফর্ম একেক রকম হয়ে থাকে, তাই নির্দিষ্ট করে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কত টাকা আয় করতে পারবেন। সেটা বলা প্রায় অসম্ভব এর মতই।
তবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে সাধারণত কি পরিমানে আয় করা সম্ভব? এই সম্পর্কে তবুও চলুন একটু ধারনা নিয়ে আসি, প্রথমত অনেক ধরনের প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে তারা, কোন একটি প্রডাক্ট ক্রয় করার জন্য আপনাকে 10 থেকে 20 পারসেন্ট কমিশন দিবে। অর্থাৎ আপনি যদি কোন একটি পণ্য কোনো গ্রাহকের কাছে বিক্রি করতে পারেন তাহলে, ওই পণ্যটির মূল্য যদি 1000 টাকা হয়ে থাকে তাহলে, তার বিনিময়ে আপনি কিন্তু 100 টাকা থেকে 200 টাকা পর্যন্ত পাবেন। এখন আপনি চিন্তা করুন এভাবে করে প্রতিদিন আপনার ইনকাম আসলে,
প্রতিমাসে আপনি শুধুমাত্র অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কি পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন? তাছাড়া অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রচুর পরিমানে আয় করার প্রমাণ রয়েছে। অনলাইনে শুধুমাত্র এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতি মাসে লাখ টাকা আয় করতে পারে এরকম লোক অনেক রয়েছে। আপনি এই বিষয়ে গুগলে অনুসন্ধান করলে আশা করি আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন। যাইহোক বন্ধুরা আশা করি আপনারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কত টাকা আয় করা সম্ভব এ বিষয়ে বুঝতে পেরেছেন বিস্তারিত।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা কিভাবে উত্তোলন করতে হয়?
টাকা উত্তোলনঃ এখন আপনি যদি অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে, হয়তোবা আপনি বলতে পারেন যে ভাই টাকা কিভাবে উঠানো যায়। বা কিভাবে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা উত্তোলন করতে হয়! যাই হোক এ বিষয়ে চলুন একটু ডিটেইল না জানলেও সংক্ষিপ্ত আকারে জেনে নিন! প্রথমত অ্যাফিলিয়েট আপনি যদি অনলাইনে করতে চান তাহলে, কিভাবে আপনি টাকা উত্তোলন করবেন সেটা নির্ভর করবে সেই প্লাটফর্মের ওপর!
অনলাইনে এমন প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে মাত্র 500 টাকা কিংবা 10 ডলার হলেও টাকা উত্তোলন করা সম্ভব। হ্যাঁ বন্ধুরা অনলাইনে বাংলাদেশি প্ল্যাটফর্মেও টাকা ইনকাম করা সম্ভব এ কারণেই, আমি 500 টাকার কথা বললাম। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে লোকেরা বিদেশি প্লাটফর্মে কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, কেননা বিদেশি প্লাটফর্মে একটু বেশি ইনকাম করা সম্ভব। আর বেশিরভাগ প্ল্যাটফর্ম অর্থাৎ বিদেশি প্ল্যাটফর্ম হলে, পেপাল পেওনিয়ার স্কিল এবং ব্যাংক একাউন্ট।
এই কারেন্সি গুলোতে পেমেন্ট দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে থাকে। এখন আপনারা কিন্তু চাইলেই অন্যান্য একাউন্ট থাক বা না থাক, সরাসরি ব্যাংক একাউন্টের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করার সুযোগ পাবেন। আর বাংলাদেশি প্ল্যাটফর্মগুলোতে অনেক সময় বিকাশ নগদ রকেট ইত্যাদি একাউন্টেও, টাকা উত্তোলন করা সম্ভব বা সার্ভিস দিয়ে থাকে অনেক কোম্পানি। তো আশা করি আপনারা, অনলাইনে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা উত্তোলন করতে হয়? এই বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন!
আর্টিকেল সম্পর্কিত শেষ কথা?
প্রিয় বন্ধুরা আজকে আমরা অনলাইনে কিভাবে আফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করতে হয়? বা আপনি কিভাবে অনলাইনে আফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে পারবেন! একেবারে স্টেপ বাই স্টেপ গাইড সম্পর্কে বিস্তারিত নলেজ অর্জন করতে পেরেছেন! যদিও এই আর্টিকেলে আমরা এই বিষয়টা নিয়ে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করেছি! কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না ধন্যবাদ!
ট্যাগ: এফিলিয়েট মার্কেটিং, আমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং কি, এফিলিয়েট মার্কেটিং সাইট, ফেসবুকে এফিলিয়েট মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো, এফিলিয়েট মার্কেটিং এ যারা অনলাইনে মার্কেটিং করে থাকেন তাদের কী বলা হয়, হোয়াট ইস এফিলিয়েট মার্কেটিং,এফিলিয়েট মার্কেটিং কি হালাল।