তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি ? তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি : আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের জানাতে চাচ্ছি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমূহ।

বর্তমান সময়ে, ডিজিটাল যুগে ইন্টারনেট এবং স্মার্ট মোবাইল ফোন ছাড়া আমাদের দুনিয়ার প্রায় অচল। আর এই সমগ্রক অনলাইনের দুনিয়ায় নির্ভর করছে ইনফরমেশন তথ্য আদান-প্রদানের উপর।

যখন কোনো বিশেষ টেকনোলজি প্রযুক্তির সাহায্যে কোন প্রকার বাধা বা সময়ের গন্ডি পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা এবং কমিউনিকেট করতে দেয়। তখন সারা বিশ্বে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির এক অদৃশ্য জালে আবদ্ধ হয়ে পড়ে।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি ? তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি ? তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা

তাই আজ আমাদের আর্টিকেলে আলোচনা করব তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি এবং এর সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে। আপনি যদি এ বিষয়ে পরিপূর্ণ ধারণা পেতে চান? তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি ? বা কাকে বলে ?

আপনাকে যদি সাহস করে বলা যায় তাহলে আইসিটি বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হচ্ছে, এমন একটি সকল প্রযুক্তি যা মানুষের মধ্যকার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সহজতর করে তোলে।

এর মানে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি হচ্ছে, এই ধরনের প্রযুক্তি। যে প্রযুক্তি সম্প্রচার মিডিয়া, ইন্টেলিজেন্ট বিল্ডিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, অডিও ভিজুয়াল প্রসেসিং, নেটওয়ার্ক ভিত্তিক নিয়ন্ত্রণ, টেলিযোগাযোগ এবং পর্যবেক্ষণ ফাংশনগুলোর মত যোগাযোগ প্রক্রিয়া গুলো কে ব্যবহার করে থাকে।

আর বর্তমানে সমগ্র যোগাযোগ ব্যবস্থা কে পরিচালনা করে।

কিন্তু এ তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি হচ্ছে ইনফরমেশন টেকনোলজি আইসিটি এর একটি প্রতিশব্দ। সুতরাং বলা যায় যে, এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির পরিধি আরো অনেক অস্তিত্ব।

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভিন্ন প্রযুক্তির সংমিশ্রণ হিসেবে বর্ণনা করা যেতে পারে। সাধারণত এটির মাধ্যমে টান্সফার করার যোগাযোগ ব্যবস্থাপনার কাঠামো এর ব্যবস্থাপনা এবং সমগ্র তথ্যপ্রযুক্তির একত্রীকরণ বোঝানো হয়।

আমরা আশা করছি তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি কি? বা এর মানে আপনারা সঠিক ভাবে বুঝতে পেরেছেন। আপনি যদি এ বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না পেয়ে থাকেন। তাহলে দয়া করে উপরে আলোচনাটি আরেকবার পড়ে নিবেন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক বিন্যাস মানুষের জীবনকে অনেক সহজ এবং দ্রুত করে তুললেও এ প্রযুক্তির বিভিন্ন ধরনের সুবিধা থাকার পাশাপাশি অনেকগুলো অসুবিধা আছে। আমরা এখানে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা এবং অসুবিধা নিয়ে বিস্তারিত ভাবে জানিয়ে দেবো।

প্রথমে আমরা আপনাকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা সম্পর্কে জানার জন্য নিচের পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করুন।

তথ্য ও প্রযুক্তির সুবিধা-

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির অসংখ্য সুবিধা রয়েছে এই সুবিধা গুলো জানতে, নিচের ধাপগুলো আপনি দেখতে পারেন। যেমন-

যোগাযোগ ব্যবস্থাকে উন্নত করে

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বর্তমানের নতুন যোগাযোগ পদ্ধতি পরিস্থিত করেছে। যার মাধ্যমে আপনি তাৎক্ষণিকভাবে এবং স্বল্প মূল্যে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে থাকা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সহজে যোগাযোগ করতে পারছেন।

সেটি, ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং হোক বা ভিডিও কনফারেন্স হোক। যা ব্যবহার করে আপনি যে কোন সময় খুব অল্প মূল্যে বিশ্বের মানুষের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারবেন।

এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির সাহায্যে খুব সহজে কোন রকম সরাসরি সামাজিক যোগাযোগ ছাড়া, টেক্সট কম্পিউটার কমিউনিকেশন এর মাধ্যমে মানুষ একে অপরের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারে।

বিশ্বায়ন

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির আগে বিভিন্ন ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠান ভিডিও কনফারেন্স করতে হলে দেশে-বিদেশে অনেক টাকা খরচ করতে হতো সেই স্থানগুলোতে পৌঁছাতে হতো।

তবে বর্তমানে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহারের ফলে, ভিডিও কনফারেন্সিং এর বিষয়টি অনেক সহজ এবং সাশ্রয়ী হয়ে উঠেছে।

আর এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি শুধুমাত্র দেশ এবং জনগণকে কাছাকাছি নিয়ে এসেছে তা কিন্তু না। এই তথ্য প্রযুক্তি বিশ্ব অর্থনীতিকে একটি স্বাধীন আত্মনির্ভর ব্যবস্থায় পরিণত করেছে।

যাতে করে ব্যবসা বা ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমের রাস্তা আরও প্রশস্ত হয়ে যায়।

যোগাযোগ এর খরচ কার্যকরীভাবে কমায়

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রধান সুবিধা গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এটি একটি অতিরিক্ত সাশ্রয়ী যোগাযোগ ব্যবস্থা। যেকোনো টেলিফোন কলিং মেসেজিং অনেকটাই এবং সময় সাপেক্ষ।

অপরদিকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনেকটাই কম দামে এবং অনেক বেশি পরিমাণে দ্রুত মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করা সম্ভব হয়। আর এই উন্নত যোগাযোগ মাধ্যম হওয়ার ফলে এ প্রযুক্তি মানুষকে প্রতিষ্ঠান উৎপাদনশীলতা এবং আয়বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে।

তাছাড়া তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করার জন্য ব্যবসা গুলোর মূল্যবান এর সাথে আপোষ না করে। কম খরচে যোগাযোগের ব্যবস্থা ব্যবহার করা সম্ভব হয়।

সার্বক্ষণিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপলব্ধতা

একটি ফোন কল নির্দিষ্ট সময়ের পর শেষ হয়ে যাওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে এবং আইসিটি ব্যবহার করে, আপনি ইমেইল বা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে বার্তা পাঠালে। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অন্যদের কাছে 24 ঘন্টা বা সপ্তাহের যেকোনো দিন বন্ধ থাকে।

যার ফলে এই প্রযুক্তির যে কোনো যোগাযোগ মাধ্যমকে অনেক বেশি সহজলভ্য করে তোলে।

সাংস্কৃতিক ব্যবধান পূরণ

এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছেন। যার কারণে আমরা বিভিন্ন জাতির ধর্ম ভাষা সংস্কৃতি মানুষের সাথে ভার্চুয়াল ভাবে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে।

এর জন্য আমরা বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষদের সাথে সাংস্কৃতিক ব্যবধান করতে পারি। বিভিন্ন সংস্কৃতির মতামত এবং ধারণার আদান-প্রদান সম্ভব হচ্ছে এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে।

যার জন্য মানুষ মনের সচেতনতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং কুসংস্কার এর মাত্রা কমে যাচ্ছে।

আইটি কৌশলগত চিন্তাভাবনাকে উৎসাহিত করে

ভালোভাবে যোগাযোগ ব্যবস্থা, তবে সমালোচনামূলক চিন্তা কে আরো বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। যার জন্য প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা খুব অল্পসময়ের মধ্যে তথ্যের আদান-প্রদান করতে পারে।

[wp_show_posts id=”3306″]

যোগাযোগের চিন্তা না থাকায় কর্মীরা কাজের উন্নতি এর জন্য আরো ভালো কৌশল ব্যবহার করতে পারে। তাই ডাটা কমিউনিকেশন এর অন্যতম সুবিধা হচ্ছে যে এটি আমাদেরকে আরো কার্যকর পরিকল্পনা করতে সহায়তা করে।

হে প্রযুক্তি আমাদের জ্ঞান প্রদান এবং কৌশলগত চিন্তাভাবনাকে উৎসাহিত করে। আইসিটি যে কোন সংস্থাকে উন্নত করতে সহায়তা করে।

শিক্ষাক্ষেত্রের ব্যাপক প্রসার

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির অনলাইনের মাধ্যমে পখ আরো প্রসস্ত পড়ছে। বর্তমান সময়ে এই তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি সকল ব্যক্তিকে বিশাল তথ্য ভান্ডার এর অ্যাক্সেস প্রদান করে থাকে।

যার জন্য, শিক্ষার্থীরা তাদের পছন্দমতো বিষয় সম্পর্কে শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তক ছাড়াও। ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যবহার করে, পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারেন্

এছাড়া, এখনকার ই-লার্নিং অ্যাপ এবং অন্যান্য এডুকেশনাল ওয়েবসাইটে পড়াশোনার জগতকে অনেক বেশি বাস্তবসম্মত এবং জ্ঞান আরোহণের শ্রেষ্ঠ জায়গা হিসেবে রূপান্তরিত করেছে্

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে ইন্টারনেটে প্রাপ্ত ছবিগুলোকে সহজেই শিক্ষাদানে এবং শিক্ষার্থীদের স্মৃতিশক্তির উন্নতি তে ব্যবহার করা সম্ভব হয়।

এসকল প্রযুক্তি ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা সহজেই গঠন এবং নির্দেশনা বিদ্যার্থীদের কাছে ব্যাখ্যা করতে পারে। এ মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা খুব সহজেই পড়াশোনার বিষয় গুলো বুঝতে পারেন।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ইন্টারেক্টিভ ক্লাস রুম তৈরি করে, পড়াশোনা কে আরো আনন্দদায়ক করে তোলা সম্ভব হয়।

তথ্য ও প্রযুক্তির অসুবিধা-

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির অনেকগুলো সুবিধা থাকার পাশাপাশি এই আধুনিক প্রযুক্তির ক্ষেত্রে আছে বেশ কিছু অসুবিধা। এখন আমরা তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির অসুবিধা গুলো সম্পর্কে জানিয়ে দেবো।

[wp_show_posts id=”3308″]

তার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।

 শিক্ষার ক্ষেত্রে বাধার অবকাশ

সব ধরনের আর্থিক ব্যবস্থার মানুষের পক্ষে এ প্রযুক্তি ব্যবহার সবসময় সম্ভব হয়ে ওঠেনা। যার জন্য অনেক মানুষ শিক্ষাক্ষেত্রে অবাধে, ইন্টারনেট ব্যবহার করে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে না।

এছাড়া ইন্টারনেট মাধ্যমের ভার্চুয়াল পড়াশোনাতে শিক্ষার্থীদের অমনোযোগী হয়ে যেতেও দেখা যায়। তাই বলা যায় পড়াশোনার ক্ষেত্রে সব সময় এই প্রযুক্তি ফলপ্রদ হয়না।

কাজের (চাকরির) নিরাপত্তার অভাব

বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিকে প্রধান কর্মচারী হিসেবে মনে করে থাকে। আর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মানুষের চাকরির নিরাপত্তাকে অনেক বড় সমস্যার সম্মুখীন করে তোলে।

যেহেতু প্রযুক্তি দিনের-পর-দিন উন্নত হচ্ছে, তাই এই প্রযুক্তি সম্পর্কে মানুষকে সবসময় অধ্যায়ন করে যেতে হবে। যা অন্ততপক্ষে তাদের পেশা পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।

[wp_show_posts id=”3308″]

তারা নিজেদেরকে সময়ের সাথে সাথে আপডেট করতে না পারে তাহলে তাদের চাকরি নিরাপত্তা চলে যেতে পারে।

 সংস্কৃতির আগ্রাসন

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ে একটি গ্লোবাল ভিলেজ পরিণত করেছে তা কিন্তু সঠিক। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন সংস্কৃতি সংস্কৃতির ক্ষেত্রে বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।

তার জন্য এই ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মাত্রাতিরিক্ত প্রসারে, একটি সংস্কৃতি আকারে, দুর্বল সংস্কৃতিকে গ্রাস করে নিতে পারে।

গোপনীয়তার নিরাপত্তহীনতা

তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি এক বিশাল তথ্য ভান্ডার এর রাস্তা উন্মোচন করেছে। তাই এখানে তথ্য এর নিরাপত্তা খুবই দুর্বল। এ তথ্য প্রযুক্তিকে দ্রুত সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। কিন্তু মানুষের তথ্যের গোপনীয়তার ক্ষেত্রে তৈরি করেছে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা।

এটি ফোন সিগন্যাল ইন্টারসেপশন হোউক আর ইমেইল হ্যাকিং সকল ক্ষেত্রেই মানুষ এর ব্যক্তিগত তথ্য গোপনীয়তাহীনতার কবলে পড়ে।

প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা

জীবনকে সহজ করার কাজে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়। সেই কারণে সামান্য অংকের হিসাব করতে মানুষ খাতা-কলমের ক্যালকুলেটর ব্যবহার করছে।

জীবনের বিভিন্ন নিত্যনৈমিত্তিক কাজ তারা এ প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। যেমন- অনলাইন শপিং। এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকৃতপক্ষে মানুষের মধ্যে সামাজিকতার ব্যাপারটি কমে যাচ্ছে।

এ বিষয়গুলো ছাড়া আরো অনেক সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা আজ আমাদের এই পোস্টে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হলো, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি ? এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে।

আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন, তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হবে। তো বন্ধুরা আমাদের আর্টিকেলটি আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট এর আশা করছি।

আর বিশেষ করে এই বিষয়টি আপনার বন্ধুদের জানাতে, একটি সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করে দিবেন ধন্যবাদ।

Leave a Comment