কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে]

কীবোর্ড কি : আজ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে জানাতে চাচ্ছি কি পুঁটকি এবং কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি? আমাদের মধ্যে অনেক লোক আছে যারা কিবোর্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানে না কিন্তু কম্পিউটারে ল্যাপটপে কাজ করে এ বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানার চেষ্টা করে না।

যারা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকেন তারা সকলেই কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকেন তবে কিবোর্ড কি এবং কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি বিষয়গুলো সঠিকভাবে জানে না তাই আজ আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করব।

আপনি যদি কীবোর্ড সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নিতে চান তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তো চলুন দেখে নেয়া যাক কীবোর্ড সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

কি পাঠাচ্ছে কম্পিউটারের একটি ইনপুট হার্ডওয়ার এটি কম্পিউটারের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ। একটি কিবোর্ড ব্যবহার না করে কিবোর্ডের অবিহনে আমরা কম্পিউটারকে সঠিকভাবে সুবিধাজনক নির্দিষ্ট কাজগুলো করতে পারব না আর কম্পিউটার যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করার দাঁড়া নির্দেশ গুলো বুঝতে পারে তাহলে কম্পিউটার থেকে আউটপুট সমাধান পাওয়া সম্ভব না তাই অবশ্যই কম্পিউটারকে নির্দেশ করার জন্য কীবোর্ড ব্যবহার করতে হবে।

কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে]
কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে]

কীবোর্ড কি ? 

কিপেট হচ্ছে একটি ইনপুট ডিভাইস যার মাধ্যমে একটি কম্পিউটারের অন্যান্য ডিভাইসগুলোর ডাটা প্রবেশ করানোর ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। একটি কিবোর্ড এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের আলাদা আলাদা কি এবং বাটন দেওয়া থাকে সেগুলো ইলেকট্রনিক্স হিসেবে কাজ করে থাকে।

কারণ ইলেকট্রনিক্স গুলো যখন নিজের হাতে আঙুল এর সাথে প্রসেস করা হয় তখন সেই বাটন গুলোতে আপনি প্রসেস করবেন সেটা সাথে সাথে জড়িত ডাটাগুলো গ্রহণ করে নেবে।

কম্পিউটারের কিবোর্ড গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইসের মাধ্যমে একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারী যেকোনো কম্পিউটার বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতির মধ্যে লেখা এবং নাম্বার এবং বিভিন্ন ধরনের ডাটা গুলো সহজেই ইমপোর্ট হিসেবে কম্পিউটারে সংরক্ষণ করে থাকে।

 

আপনি যদি উক্ত আলোচনাটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তবে আপনিও বুঝতে পেরেছেন কিবোর্ড কি যদি না বুঝে থাকেন তবে আবারও দয়া করে উক্ত অংশটি পড়েন তাহলে বুঝতে পারবেন কিবোর্ড আসলে কি এবং কি কি কাজ করে।

কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ?

আপনারা উক্ত আলোচনা থেকে জানতে পেরেছেন কিবোর্ড কি এবং কিভাবে কাজ করে এখন আমরা আপনাদের জানাতে যাচ্ছি কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি আপনি যদি এ বিষয়ে জানতে চান তবে লেখাগুলো আরো ভালো ভাবে অনুসরণ করুন।

আমরা জানি কি বোর্ড হচ্ছে প্রধানত দুই প্রকার যথা-

(১) স্ট্যান্ডার্ড কিবোর্ড

(২) ইনহ্যান্স কিবোর্ড

স্ট্যান্ডার্ড কিবোর্ড বলতে বোঝায় আমরা যখন ডেক্সটপ কম্পিউটারে কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকি এবং জ্যাকেটগুলো আকারে বড় হয় সে কেবল গুলোকে বলা হয় স্ট্যান্ডার্ড কিবোর্ড।

আমরা যখন কোন কম্পিউটারের ক্ষেত্রে কিবোর্ড ব্যবহার করে থাকে তখন তাকে বলা হয় স্ট্যান্ডার্ড কিবোর্ড আর কি সংখ্যা 101 থেকে 114 টির মধ্যে।

অন্যদিকে Inhance কিবোর্ড হচ্ছে এটি আমরা যখন বিভিন্ন ধরনের ল্যাপটপ ব্যবহার ব্যবহার করে থাকি তখন সে কিবোর্ড গুলোকে বলা হয় ইনহ্যান্স কিবোর্ড।

স্টার্টেড কিবোর্ডে যেরকম ভাবে 101 থেকে 114 টি পর্যন্ত কিবোর্ডের কি দেওয়া রয়েছে ঠিক সেরকম ভাবে Inhance কিবোর্ড এর সংখ্যা সীমাবদ্ধতা রয়েছে Inhance কি সংখ্যা হচ্ছে শুধু 86 টি।

স্ট্যান্ডার্ড এবং Inhance কিবোর্ড কে আবার ছয় ভাগে ভাগ করা হয়েছে যথা-

  1. F1-F12 পর্যাপ্ত = ফাংশন কী।
  2. A-Z পর্যন্ত = আলফাবেটিক্যাল কী।
  3. 0-9 পর্যন্ত = নিউমেরিক্যাল কি/নাম্বার কী।
  4. Ctrl+Alt = কমান্ড কী।
  5. কিবোর্ডে যে 4 টি টিক চিহ্ন দেখা যায় সেই গুলোকে বলা হয় Error কী।
  6. Enter, Backspace, Space Bar, Shift, Tab, Caps Lock, Esc, Insert, Home, Page up, Delete, End, Page Down ইত্যাদি গুলো হলো ইস্পেসিয়াল কী।

আরো পড়ুনঃ

আপনি যদি উক্ত বিষয় গুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করে থাকেন তবে আপনিও কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি বিষয়ে ধারণা পেয়ে গেছেন। কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি বিষয় ছাড়াও কিবোর্ডে আরো অনেক ধরনের তথ্য রয়েছে সেগুলোর মধ্যে আরও জনপ্রিয় কিছু মাধ্যম হচ্ছে কীবোর্ড শর্টকাট।

আমরা এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিবোর্ড এ কি ধরনের সংক্ষিপ্ত শর্টকাট কি ব্যবহার করে দ্রুত কম্পিউটার ল্যাপটপ এ কাজগুলো করা যায়।

কীবোর্ড শর্টকাট

কিবোর্ডের অনেক ধরনের শর্টকাট রয়েছে তার মধ্যে আমরা সব সময় যে সব কার্ডগুলো ব্যবহার করে দ্রুত কাজ করা হয় সেগুলো আপনার সাথে শেয়ার করব তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কি-বোর্ডের কিছু শর্ট-কাট অপশন।

আমরা আপনাকে এখানে A থেকে Z পর্যন্ত 26 টি অক্ষর এর কীবোর্ড শর্টকাট প্রস্তুত করে দেবো আপনি দেখে নিতে পারেন।

  • Ctrl+A = অল সিলেট। এর মাধ্যমে আপনারা যে কোন ডকুমেন্ট বা পেজের লেখাগুলো ব্লক বা সিলেক্ট করে নিতে পারবেন।
  • Ctrl+ B = বোল্ড। এর মাধ্যমে আপনারা যেকোনো লেখা সিলেক্ট করে গারো মোটা করতে পারবেন।
  • Ctrl+ C = কপি। এর মাধ্যমে যে কোন লেখা সিলেক্ট করে সহজেই কপি করতে পারবেন।
  • Ctrl+ D = ফন্ট। এর মাধ্যমে আপনারা এমএস ওয়ার্ড এর ভাষা পরিবর্তন করতে পারবেন।
  • Ctrl+ E = সেন্টার। এর মাধ্যমে যে কোন লেখা সিলেক্ট করে পেজের মাঝ বরাবর রাখা যায়।
  • Ctrl+ F = ফাইন্ড। এমএস ওয়ার্ড এর যেকোন লেখা সহজেই খুঁজে বের করা যায়।
  • Ctrl+ G = গো টু। এর মাধ্যমে কোন ডকুমেন্ট এর কতগুলো রয়েছে এবং কতগুলো লাইন রয়েছে সেগুলোতে নাম্বার দিয়ে যাওয়া যায়।
  • Ctrl+ H = রিফ্লেক্স। এর মাধ্যমে যে কোন লেখা খুঁজে বের করার পর পরিবর্তন করা হয়।
  • Ctrl+ I = ইটালি। এর মাধ্যমে যে কোন লেখা সিলেক্ট করে ইটালিয়ান ভাষায় লেখা যায় আপনারা হয়তো ইটালিয়ান অথবা যে কোন লেখা লিখলে ডান দিকে বাঁকা হয়ে থাকবে।
  • Ctrl+ J = জাস্টিফাই। এর মাধ্যমে আমরা যখন কোন প্যারাগ্রাফ আকারে লিখে থাকি তখন পেজের চতুর সাইট সমপরিমাণ করা হয়।
  • Ctrl+ L = লেফট। এর মাধ্যমে যেকোনো লেখা পেজের বাম পাশে রাখা যায়।
  • Ctrl+ N = নিউ। এর মাধ্যমে নতুন কোন পেজ নেওয়া যায়।
  • Ctrl+ O = ওপেন। এর মাধ্যমে আপনার যখন এমএস ওয়ার্ডে কাজ করেন তখন বিভিন্ন ফাইল বিভিন্ন নাম দিয়ে সেভ করে থাকেন আপনার যেকোন ফাইল যদি সামনে চালু করার প্রয়োজন হয় তখন আপনারা ওপেন এর মাধ্যমে কাজটি সম্পন্ন করে নিতে পারবেন।
  • Ctrl+ P = প্রিন্ট। এর মাধ্যমে আপনারা যে কোন যায়গায় যেকোন ফাইল সহজেই প্রিন্ট করে নিতে পারবেন।
  • Ctrl+ R = রাইট। এর মাধ্যমে যে কোন পেজের লেখা সিলেক্ট করে ডান পাশে নিয়ে যাওয়া যায়।
  • Ctrl+ S = সেভ। এর মাধ্যমে আপনারা যখন কোন ফাইল নিয়ে কাজ করবেন তখন সেই ফাইল প্রয়োজনীয় নাম দিয়ে সেভ করতে পারবেন।
  • Ctrl+ U = আন্ডারলাইন। আপনারা যখন কোন পেজে লেখালেখির কাজ করবেন তখন কোন শিরোনামের নিচে যদি ডাক দিতে হয় তখন আপনারা আন্দোলন ব্যবহার করতে পারেন।
  • Ctrl+ V = পেস্ট। আপনার যোখন কোন লেখা কপি করে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যুক্ত করতে চাইবেন তখনি আপনাদের পেস্ট করতে হবে।
  • Ctrl+ X = আপনি যখন কোন কিছু লিখবেন তখন কোন লাইন যদি বাদ দিতে হয় তাহলে কাট করতে পারবেন। এছাড়া আপনারা যখন কোনো লেখা কার্ড করবেন তখন সে লেখাটি পেস্ট করে যুক্ত করতে পারবেন।
  • Ctrl+ Y = আন্ডো। এর মাধ্যমে একটি জনপ্রিয় কাজকরাজায় মনে করেন আপনারা যখন কোন পেজে লেখালেখির কাজ করবেন তখন হঠাৎ করে যদি কোন লেখা হারিয়ে যায় বা কেটে যায় তখন সে লেখাটি সহজেই ফিরিয়ে আনতে পারবেন আন্ডোর মাধ্যমে।
  • Ctrl+ Z = রিড্রো। আন্ডো যা কাজ করে তার বিপরীত কাজ করে।

আপনি যদি উক্ত বিষয় গুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করে থাকেন তাহলে আপনার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কীবোর্ড ব্যাবহার করে অল্প সময়ে কাজগুলো সম্পন্ন করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ

শেষ কথাঃ         

তো বন্ধুরা আজ আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শেয়ার করা হয়েছে কিবোর্ড কি এবং কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি আরও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আপনি যদি সে বিষয়গুলো সঠিকভাবে অনুসরণ করে থাকেন তবে আপনিও পরিষ্কারভাবে জানতে পেরেছেন।

আমাদের এই ওয়েবসাইটে কম্পিউটার ল্যাপটপ বিভিন্ন ধরনের মোবাইল নিয়ে অনেক তথ্যবহুল পোস্ট আপলোড করা রয়েছে আপনি যদি সেই বিষয়গুলো নিয়মিত পড়তে চান তাহলে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন।

কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে] কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে] কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে] কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে] কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে]

কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে] কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে] কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে] কীবোর্ড কি ? কীবোর্ড কত প্রকার ও কি কি ? [বিস্তারিত এখানে]

আমাদের দেয়া আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের সাথে থাকার জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।

Leave a Comment