প্রিন্টার কি ? প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি ?

প্রিন্টার কি : প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি : আমাদের আজকের আলোচনা তে আজ জানিয়ে দেওয়া হবে। এমন একটা ডিভাইস যা বর্তমান সময়ে প্রচুর পরিমাণে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ডকুমেন্টগুলো প্রিন্ট করার জন্য

বর্তমানে যে কোন অফিস এবং কর্মসংস্থানের কম্পিউটারের ব্যবহার রয়েছে। আর আপনি যখন আমাদের কম্পিউটারে থাকা যে, কোন ডকুমেন্ট কাগজের মধ্যে নিতে হয়। তখন আমরা ব্যবহার প্রিন্টার করি।

প্রিন্টার কি ? প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি ?
প্রিন্টার কি ? প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি ?

এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটার থেকে টেক্সট ক্যারেক্টার এবং ইমেজ হিসেবে কমান্ড গ্রহণ করে। এবং তারপর সে তথ্য গুলোকে কাগজে স্থানান্তর করে, কাগজের মাধ্যমে আউটপুট প্রদান করে থাকে।

বিশেষভাবে বলা যায়, বর্তমানে সকল জায়গায় করা হয়। কিন্তু বাড়িতে, অফিসে, স্কুলে ইত্যাদি এসকল জায়গায় এর ব্যবহার এর পরিমান অনেক।

বর্তমান সময়ে সাধারণ ভাবে শুধুমাত্র টেক্সট ডকামেন্ট গুলোকে প্রিন্ট করার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করা হতো।

কিন্তু বর্তমানে প্রচুর আলাদা আলাদা প্রিন্টার বাজারে উপলব্ধ রয়েছে। যেগুলো একসাথে টেক্সট, ইমেজ কালার প্রিন্টার সাদা এবং কালো সবকিছুই প্রিন্ট করা যায়।

সেজন্য আপনি যদি প্রিন্টার কি এবং প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি জানতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

প্রিন্টার কি ?

প্রিন্টার হচ্ছে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যার, মূল কাজ হচ্ছে, একটি কম্পিউটার থেকে টেক্সট এবং গ্রাফিক্স এর আউটপুট প্রাপ্ত করা এবং প্রাপ্ত করা তথ্য গুলোকে একটি সাদা পেপার এর মাধ্যমে প্রিন্ট করা।

নেটের মাধ্যমে উৎপন্ন হওয়া প্রিন্ট আউটপুট কমিটিকে হার্ডকপি বলা হয়। যা মূলত যে কোন ইলেকট্রনিক্স ডকুমেন্টের একটি ফর্ম।

যদি একটি কম্পিউটারের সাথে সম্পর্কিত করে দেখা হয়। তবে প্রিন্ট হচ্ছে একটি হার্ডওয়ার আউটপুট ডিভাইস যার কাজ হচ্ছে, কম্পিউটার থেকে গ্রহণ করা আউটপুট ডাটা এবং তথ্যগুলোকে কাগজের মাধ্যমে প্রিন্ট করা।

এর মানে হচ্ছে, হার্ডকপি তৈরি করা বা যে কোন ডকুমেন্ট প্রিন্ট করা। বলতে গেলে, সেটি একটি টেক্সট, ফাইল, ইমেজ ফাইল একত্রিত একটি ফাইল হতে পারে।

যেকোন প্রিন্টারে এবং কোয়ালিটি ওপর নির্ধারিত হয় কিছুকিছু প্রিন্টার ব্যবহার করা হয়।

সেগুলো শুধুমাত্র সাদাকালো করতে পারে। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আধুনিক মিডিয়ার গুলোকে ব্যবহার করা হয়। যেগুলো মাধ্যমে কালার প্রিন্ট করা সম্ভব।

বন্ধুরা আপনি যদি উক্ত আলোচনা মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করেন। তাহলে বুঝতে পেরেছেন যে প্রিন্টার মূলত কি।

আর যদি বুঝতে অসুবিধা হয় তাহলে উক্ত আলোচনাটি আরও একবার পড়ে নিন।

প্রিন্টার কিভাবে কাজ করে ?

প্রিন্টিং টেকনোলজির ওপেন গুলোকে দুই ভাগে বিভাজন করা যায়। এবং প্রতিটি বিভাগের প্রিন্টার গুলো আলাদা আলাদা ভাবে কাজ করে থাকে।

প্রিন্টারের প্রথম ভাগ হচ্ছে,  Impact Printer. এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে, Non Impact Printer.

Impact printer

ভালভাবে নজর দিলে, Impact printer গুলো একটি টাইপরাইটারের মত কাজ করেন।

প্রতিটি অক্ষর চিহ্ন বা চরিত্রগুলোকে ব্যাপার এর মধ্যে প্রিন্ট করার ক্ষেত্রে। Hammer দিয়ে এবং Ink Ribbon এর মাধ্যমে Strike করা হয়ে থাকে এবং কালকে চাপ দিয়ে পেপার এর মধ্যে ছাপানো হয়।

এরকমভাবে উপযুক্ত চরিত্রগুলো একটি কাগজের মধ্যে প্রিন্ট করা হয়।

Non-impact printer

Non-impact printer এর কথা যখন আসে তখন মুখ্য রূপে ইঙ্কজেট প্রিন্টার এবং লেজার প্রিন্টারের আলাদা আলাদা দুই প্রকার।

ইঙ্কজেট প্রিন্টার এর মধ্যে Nozzles এর মাধ্যমে INK এর কিছু ছোট ছোট ফোটা গুরোকে স্প্রে করে, Chyaracters ও Image গুলোকে তৈরি করা হয়।

কিন্তু লেজার প্রিন্টার একটি আলাদা। তবে অধিক উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার করে প্রিন্ট হয়ে থাকে। এসকল প্রিন্টার গুলোকে একটি মনিটর এর মাধ্যমে Laser Beams এর দ্বারা Drum নামে একটি Metal Cylinder এর মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়।

এখানে Static Electricity এর মাধ্যমে Cartridge থেকে Drum এর মধ্যে পাওয়ার টোনার গুলোকে প্রেরণ করা হয়। তার পরে Drum এর কাজ হচ্ছে টোনার কে পেপার এর উপরে প্রিন্ট হেসেবে রোল করা।

প্রিন্টার এর স্পেসিফিকেশন গুলো

তো চলো আমরা প্রিন্টারের কিছু সাবস্ক্রিপশন কোন বিষয়ে জেনে নেই। যে গুলো আলাদা আলাদা প্রিন্টিং-এর প্রকারের পার্থক্য করা যায়। যেমন-

Color- 

একটি প্রিন্টার এর মধ্যে সবচেয়ে আগে দেখা হয় তার কালার করার ক্ষমতা। প্রেজেন্টেশন, ম্যাপ, ইমেজ ইত্যাদি এসকল ডকুমেন্টগুলো প্রিন্ট করার ক্ষেত্রে কালার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আপনার যদি কালার প্রিন্টার এর প্রয়োজন না থাকে তাহলে আপনি একটি Monochrome Printer নিতে পারেন। যার মাধ্যমে শুধুমাত্র সাদা এবং কালো প্রিন্ট করতে পারবেন।

Speed-

আপনার যদি অনেকগুলো ডকুমেন্টকে প্রেম করতে হয় তাহলে পৃন্টিং অবশ্যই আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এমনিতে অল্প দামে প্রিন্টার গুলো ৩ থেকে ৬ শীট প্রতি মিনিট এর মধ্যে প্রিন্ট করতে পারে।

কালার প্রিন্টার এর ক্ষেত্রে আরো অনেক বেশি সময় লাগে। তার জন্য যত ভালো এবং দামি প্রিন্টার ক্রয় করবেন। তত ভালো প্রিন্টিং স্পিড পাবেন।

Memory-

বেশিরভাগ প্রিন্টার গুলোতে কিন্তু সাধারণ এবং সামান্য পরিমাণের কিছুটা মেমোরি দেওয়া থাকে। যেগুলো ব্যবহারকারীরা বাড়াতে সম্ভব।

মিনিমাম মেমোরি থেকে মেমরি থাকলে, সুবিধাজনকভাবে এবং দ্রুত গতিতে বড় বড় এবং ফাইলগুলোকে ক্লিন করা সম্ভব হয়।

Resolution-

প্রিন্টারের রেজুলেশনের কপার একটি পেজ এর মাধ্যম প্রিন্ট করা ইমেজ বা টেক্সট এর Shapness এর কোয়ালিটি নির্ভর করে প্রিন্টারের রেজুলেশন মাপার জন্য Dots Per Inch এর উপার নজর দিতে হবে।

প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি ?

বর্তমান সময়ে বিভিন্ন প্রকারের প্রিন্টার আছে যেগুলো লোকেরা ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু মূলত ইঙ্কজেট এবং লেজার প্রিন্টার এই দুইটি প্রকার প্রিন্টার গুলো অনেক পরিমানে ব্যবহার করা হয়।

এছাড়া কম্পিউটার প্রিন্টার গুলোকে দুটি আলাদা ভাগে ভাগ করা যেতে পারে যেমন-

  1. Impact printers
  2. Non impact printers

এমনিতে Impact printers ও Non impact printer উপরে আমরা আগেই জানিয়ে দিয়েছি। এবং এই প্রিন্টার এর প্রকার গুলোর আলাদা আলাদা প্রকারের কিছু অন্যান্য রাখা হয়।

Impact printers

এ ধরনের প্রিন্টার গুলো নিজের কাজ টাইপরাইটার এর মত করতে পারে এসকল প্রিন্টার গুলো অক্ষরগুলোকে কাগজে ছাপানো জন্য কালি পূর্ণ রিবনের উপর জোরে জোরে চাপ দিয়ে থাকে। যার জন্য অক্ষার গুলো কাজ এর মধ্যে ছাপা যায়।

তার জন্য এই ধরণের প্রিন্টারের ক্ষেত্রে Ink Ribbon ও পেপার এর মধ্যে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করা হয়ে থাকে।

উক্ত ধরণের প্রিন্টার গুলো থেকে অধিক শব্দ বের হয়। যদিও এগুলো অনেক জনপ্রিয় ও বিভিন্ন ব্যবসার ক্ষেত্রে এদের ব্যবহার করাহয়।

ইমপ্যাক্ট প্রিন্টার গুলোর বৈশিষ্ট্য যেমন-

  • এই প্রিন্টার গুলো অনেক শব্দ করে।
  • প্রিন্টিং এর খরচ অনেক কম হয়ে থাকে।
  • বাল্ক প্রিন্টীং এর জন্য এই সকল প্রিন্টার গুলো অনেক ভালো হয়।

Impact printers এর প্রকারভেদ

  • Dot Matrix.
  • Character Printer.
  • Line Printer.
  • Drum printer.

Dot Matrix Printer

Dot matrix printer গুলোকে পিন প্রিন্টার বলা হয়। যাকে 1957 সালে আইবিএম দ্বারা রিলিজ করা হয়েছিল। বর্তমান সময়ে যদিও লেজার এবং ইঙ্কজেট প্রিন্টার এর সাথে তুলনা করা হয়। তবে এর ব্যবহার অনেক কমে গেছে।

তার কারণ মুল্য Dot Matrix Printer গুলোর প্রিন্টিং স্পিড তুলনামুল ভাবে অনেক স্লো। এবং এর মাধ্যমে Lower Quality Image উৎপন্ন হওয়া দেখা যায়।

কিন্তু এটির ব্যবহার বর্তমান সময়ে অনেক ব্যবসা এবং কোম্পানি গুলো করে থাকে। যেমন- Package Delivery Company and Auto Part Stores আরো ইত্যাাদি।

Character Printer

Character Printer হচ্ছে সেই সকল প্রিন্টার। যে গুলো একবারে শুধু একটি অক্ষর ছাপাতে পারে। প্রিন্টিং স্পিড স্লো হওয়ার জন্য বর্তমানে এই সকল প্রিন্টার গুলো অনেক কম ব্যবহার করাহয়।

তাছাড়া এই প্রিন্টার গুলো শুধু টেক্সট প্রিন্ট করতে পারে। যার ফলে অনেকেই এটি ব্যবহার করতে চান না। মানে এর দ্বারা গ্রাফিক্স প্রিন্টিং করা সম্ভব হয় না।

Character Printer এর আরো দুইটি প্রকার আছে যথা-

  1. Dot matrix printer.
  2. Daisy Wheel Printer.

Line Printer

Line Printer গুলো একেবারে সম্পূর্ণ অক্ষর এর লাইন প্রিন্ট করে নিতে পারে। অন্য লাইনে যাওয়ার আগেই। এই জন্য এই ধরণের প্রিন্টার কে লাইন প্রিন্টার বলা হয়।

তাদের প্রিন্টিং খরচ তুলনামুল অনেক কম হয়ে থাকে। যার ফলে, বর্তমানে উক্ত প্রিন্টার গুলো অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

Impact printer গুলোর মধ্যে লাইন প্রিন্টার অনেক হাই স্পিড প্রিন্টার হিসেবে পরিচিত।

Drum printer

Drum Printer নামটি শূনে হয়তো বুঝতে পারছেন। এই প্রিন্টারের মধ্যে ড্রাম এর আকার এর একটি বস্তু থাকে। যা দ্রুত গতিতে ঘুরে।

এর মাধ্যমে কাগজ সেই ড্রামের উপরে লাগানো থাকবে। একবার ঘুর্ণন সম্পন্ন করার পরে এই প্রিন্টার এক বার লাইন প্রিন্ট করে থাকে। উক্ত প্রিন্টারের দ্রুততা প্রায় 300 থেকে 2000 ক্যারেক্টার প্রতি মিনিটে হয়ে থাকে।

Non impact printer

Non Impact Printer এর ক্ষেত্রে প্রিন্ট হেড এর সাথে কোন সম্পর্ক থাকে না। এখানে প্রিন্টিং গুলো লেজার টেকনিকের দ্বারা করা হয়। এদের প্রিন্টিং এর কোয়ালিটি অনেক ভালো। এবং প্রিন্ট করার সময় কোন প্রকার শব্দ হয় না।

যদি ইমপ্যঅক্ট প্রিন্টারের তুলনা করা হয়। তবে non impact printer এর খরচ একটু বেশি হয়। উক্ত ধরনের প্রিন্টার গুলোর সহায়তায় গ্রাফিক্স প্রিন্টিং অনেক সহজেই করা যায়।

Non impact printer এর প্রকার যথা-

  1. Laser printer.
  2. Inkjet printer.

তাছাড়া এর অন্যান্য কিছু প্রকার গুলো হচ্ছে-

  • Thermal printer.
  • Multi functional printer.
  • Photo printer.

তো আসুন non impact printer এর মুল প্রকার সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক।

Laser printer

লেজার প্রিন্টার হচ্ছে, একটি non impact printer. যার ব্যবহার প্রায় 1970 সাল থেকে। বর্তমান সময়ে উক্ত প্রিন্টার অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এবং অনেক কর্ম সংস্থানে লোকেরা লেজার প্রিন্টার ব্যবহার করে থাকে।

লেজার প্রিন্টারর অনেক দ্রুত গতিতে কাজ করে থাক। এই প্রিন্টারের প্রিন্ট কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়।

উক্ত প্রিন্টার এর ক্ষেত্রে কিছু Dots এর মাধ্যমে পেপার এর উপর প্রিন্ট হয়। কিন্তু Dots গুলো এতটা ক্ষুদ্র হয়। সেই গুলো কে প্রিন্টিং কাগজ এর মধ্যে বোঝা যায় না।

লেজার প্রিন্টার গুলোতে Cartridge (কার্ট্রিজ) ব্যবহার করা হয় এবং এর মধ্যে ইংন পাউডার ঢালা হয়। লেজার প্রিন্টারের রেজুলেশন প্রায় 300 থেকে 1200 ডিপিআই পর্যন্ত থাকতে পারে।

লেজার প্রিন্টারের কিছু সুবিধা যেমন-

  • Inkjet প্রিন্টার এর তুলনায় অধিক বেশি কার্যকরী।
  • Laser printer অধিক দ্রুতভাবে কাজ করে।
  • Paper capacity অনেক ভালো হয়।

Inkjet printer

Inkjet printer গুলোকে ঘরে ঘরে এবং বেশিরভাগ অফিসে ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অধিক জনপ্রিয়। এসকল প্রিন্টার এর মধ্যে, Nozzle থেকে পেপার এর মধে ইংক এর Drops এর মাধ্যমে characters ও graphics প্রিন্ট করা যায়।

আপনাকে সহজভাবে বলতে গেলে ইংক এর ব্যবহার করে টেক্সট গ্রাফিক্স এবং ইমেজ গুলোকে বিভিন্ন ধরনের কাগজে প্রিন্ট করা সম্ভব হয়।

Inkjet printers গুলোকে Cmyk প্রিন্টার বলা হয়। কারণ এখানে, Cyan, Magenta, Yellow ও Black রঙ গুলোকে প্রিন্টিং এর প্রক্রিয়াতে ব্যবহার করে।

এই রঙ গুলোর মিশ্রণ ঘটিয়ে  যে কোন রঙ এর প্রিন্ট কাগজের মধ্যে নেওয়া যায়। উক্ত প্রিন্টার গুলো ব্যবহার Colored Printer এর জন্য করা হয়ে থাকে।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা, আমাদের এই আর্টিকেল অনুসরণ করে, আপনারা বুঝতে পারছেন যে, প্রিন্টার কি? এবং প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি? সেই জন্য আমাদের দেওয়া আর্টিকেল আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন।

আর আমাদের পোস্ট সম্পর্কে আপনার যদি আরো বেশি কিছু জানার থাকে। তাহলে নিচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

এছাড়া, আমাদের এই সাইট থেকে কম্পিউটার সম্পর্কিত নতুন নতুন তথ্য পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment