কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে]

বর্তমানে এমন কোন অফিস-আদালত ছোট খাটো কর্মক্ষেত্র নেই যেখানে কম্পিউটার ব্যবহারের চাহিদা নেই। এ সময়ে সকল জায়গায় কম্পিউটার ব্যবহার করে কাজ করা হয়।

আপনি যদি কোনও অফিসিয়াল কাজ করতে চান তবে প্রথমে আপনার প্রয়োজন হবে কম্পিউটারের। কারণ বর্তমানে অফিসিয়াল যাবতীয় কাজ করতে হয় কম্পিউটারের সাহায্যে। তাই সকল কাজ যদি কম্পিউটারের মাধ্যমে করতে হয় তাহলে অবশ্যই সবার আগে আপনাকে জানতে হবে কম্পিউটার টাইপিং। আপনি যদি টাইপিং না পারেন তবে কম্পিউটারে কাজ করতে পারবেন না।

আপনি যদি কম্পিউটারে কাজ করতে চান তবে আপনাকে টাইপিং শিখতে হবে পাশা পাশি টাইপিং স্পিড দ্রুত করার চেষ্টা করতে হবে। আপনি যদি কম্পিউটারে কাজ করতে চান তাহলে আপনাকে টাইপিং মাস্টার হতে হবে।

আপনি যদি আমাদের এই  পোস্ট মনযোগ সহকারে পড়েন তবে আপনিও কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম জানতে পারবেন। তো চলুন সময় নষ্ট না করে বিস্তারিত আলোচনায় যাওয়া যাক।

আমি আগেই বলেছি বর্তমান সময়ে ছোট থেকে বড় সকলেই কম্পিউটার নিয়ে ব্যস্থ থাকে। কারণ সকলকেই এ সময়ে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে কাজ করতে হয়।

আপনি যদি ভালো কম্পিউটার টাইপিং করতে পারেন তবে ভালো ভালো চাকরির অফার পেয়ে যাবেন। তাই আপনাকে শিখতে হবে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম গুলো।

আমরা জানি বর্তমানে ৮০% মানুণ কম্পিউটারে সঠিক নিয়ম অনুযায়ী টাইপিং করতে পারে না। অনেকে আছে যারা কম্পিউটারে টাইপিং করে কিন্তু তাদের আঙ্গুন সঠিক ভাবে কাজ করে না। তা্র জন্য তাদের কিবোর্ড টাইপিং স্পিড দ্রুত হয় না।

বর্তমানে কোন চাকরিতে আবেদন করার জন্য আপনাকে সর্বনিম্ন ২০-৩০ ওয়ার্ড লিখার জন্য ক্ষমতা অর্জন করতে হয়।তাই কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার যায় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেল ভালো ভাবে দেখুন।

কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে]
কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে]

কম্পিউটার টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম

আপনি যদি কম্পিউটারে ভালেঅ টাইপিং করার দক্ষতা থাকে তাহলে এ দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আপনার সুন্দর জীবনে ভালো একটি ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন।

আপনি যদি কিবোর্ড টাইপ করার সঠিক নিয়ম ব্যবহার করতে পারেন তবে আপনিও দ্রুত টাইপিং করতে পারবেন। আপনি যদি কম্পিউটার টাইপিং এ ভালো একজন টাইপিং মাস্টার হতে পারেন তবে দেশে বিদেশে বিভিন্ন কোম্পানি ও সরকারি চাকরি ক্ষেত্রে অন্যদের চেয়ে এক ধাপ এগিয়ে যেতে পারবেন।

আপনি যদি একটি ‍ভালো চাকরি করে ক্যারিয়ার গড়তে চান তবে আপনাকে অবশ্যই কম্পিউটার টাইপিং করাতে গুরুত্ব দিতে হবে। টাইপিং করার সঠিক নিয়ম জানতে নিচের অংশ দেখুন.

এটি অবশ্যই দেখুনঃ

মাইক্রোসফট অফিস ২০০৭ [পিডিএফ বই ডাউনলোড করুন]

  • কম্পিউটার টাইপিং করার সময় সঠিক পজিশন ঠিক করা।
  • কি-বোর্ডের কী গুলো মুখ ও আঙ্গুল দিয়ে মুখস্ত করা।
  • কি-বোর্ডে সঠিক নিয়ে আঙ্গুল রাখা।
  • কিবোর্ডের সর্টকাট নিয়ম গুলো মুখস্ত করা।
  • টাইপিং স্পিড দ্রুত করার করার জন্য অনলাইনে টাইপিং সফটওয্যর ব্যবহার করা।
  • নিয়মিত ভাবে দৈনিক ১-২ ঘন্টা করে টাইপিং প্রেক্টিস করা।
  • আপনার পছন্দ মতো কিবোর্ড ব্যবহার করা (বর্তমানে সবচেয়ে ভালো কিবোর্ড হলো- A4tech.
  • কম্পিউটার টাইপিং করার সময় স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা।

আপনি যদি উক্ত কথা গুলো অনুসরণ করেন তবে আপনিও কম্পিউটার টাইপিং এ টাইপিং মাস্টার হয়ে উঠতে পারবেন। এখন আপনাকে আমরা জানাবো উক্ত আলোচনার বিস্তারিত তথ্য। তাই নিচের ধাপ গুলো দেখুন।

কম্পিউটার টাইপিং করার সময় সঠিক পজিশন ঠিক করা

কম্পিউটার টাইপিং করার নিয়ম জানতে হলে আমাদের এই লেখা গুলো মনযোগ সহকারে পড়তে হবে। আমরা আপনাকে এখানে জানাবো কিভাবে কম্পিউটার টাইপিং করার সঠিক নিয়ম ও পজিশন জানতে পারবেন।

কম্পিউটার টাইপিং করার সময় আপনাকে সঠিক পজিশন বেছে নিতে হবে। আপনি যখন কম্পিউটারে কাজ করতে বসবেন তখন অবশ্যই আপনাকে পজিশন ঠিক করতে হবে। আপনি যদি বসার পজিশন ঠিক না করেন তবে আপনার টাইপিং স্পিড বাড়বে না।

কম্পিউটার টাইপিং করার সময় আপনাকে অবশ্যই সোজা হয়ে বসতে হবে আপনার সুবিধা অনুযায়ী। আপনি যদি বসার সময় তেরা-বেকা হয়ে বসেন তবে টাইপিং সঠিক ভাবে করতে পারবেন না।

তাই মোট কথা হলো কম্পিউটার টাইপ করার সময় আপনাকে সোজা হয়ে মনযোগ দিয়ে সঠিক পজিশন দেখে বসে টাইপিং করতে হবে। এই পদ্ধতিটি যদি আপনি অনসুরণ করতে পারেন তবে আপনিও একজন দক্ষ কম্পিউটার টাইপিং মাস্টার হতে পারবেন।

আপনার পছন্দ মতো কিবোর্ড ব্যবহার করা (বর্তমানে সবচেয়ে ভালো কিবোর্ড হলো- A4tech.

বর্তমানে যারা কম্পিউটার টাইপিং নিয়ে কাজ করে তাদের সবচেয়ে জনপ্রিয় কিবোর্ড হচ্ছে A4tech. এই কিবোর্ড দিয়ে লোকেরা অনেক ভালো টাইপিং করতে পারে। কারণ এই কিবোর্ড অনেক সফট।

কম্পিউটার টাইপিং করার জন্য অবশ্যই আপনার A4tech কিবোর্ড ব্যবহার করা উচিত। তাই আপনি টাইপিং করার জন্য অন্য কিবোর্ড গুলো বাদ দিয়ে এটি নিয়ে কাজ শুরু করুন।

কি-বোর্ডের কী গুলো মুখ ও আঙ্গুল দিয়ে মুখস্ত করা

আপনি যদি কম্পিউটার টাইপিং এ নতুন হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই কিবোর্ডের অক্ষর বা কী গুলো ভালো ভাবে মুখে ও আঙ্গুল দিয়ে মুখস্ত করে নিতে হবে।

আপনি যখন কম্পিউটারে টাইপিং করবেন তখন আপনাকে কিবোর্ডের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে হবে। কি ধরণের তথ্য জানা থাকলে আপনি দ্রুত টাইপিং শিখতে পারবেন তা জানতে নিচের অংশ দেখুন।

কি-বোর্ড প্রধানতো কত প্রকার?

উত্তরঃ দুই প্রকার যেমন:

১। স্ট্রেন্ডার্ড কিবোর্ড [যার কী সংখ্যা ১০১-১১৪ টির মধ্যে]

২। ইনহেন্স কিবোর্ড [যার কী সংখ্যা ৮৬ টি]

স্ট্রেন্ডার্ড এবং ইনহেন্স কিবোর্ড কে আবার ০৬ ভাগে ভাগ করা হয়েছে যেমন-

১। F1-F12 পর্যন্ত ফাংশন কী।

২। A-Z পর্যন্ত আলফাবেটিক কী।

৩। 0-9 পর্যন্ত নাম্বার কী/নিউমেরিকেল কী।

৪। কিবোর্ডে ডান পাশ্বে যে তীর চিহ্ন দেওয়া থাকে তাকে বলা হয় এরোর কী।

৫। Ctrl+Alt এই দুইটি কী-কে কমান্ড কী বলা হয়।

৬। উক্ত কী গুলো ছাড়া বাকি যে কী রয়েছে সেগুলোর নাম হচ্ছে স্পেশিয়াল কী যেমন- Insert, Delete, Home, End, Page Up, Page Down, Backspacem Enter, Esc, Tab, Caps Lock, Shift ইত্যাদি গুলোকে স্পেশিয়াল কী বলা হয়।

আপনি যদি এই কী ‍গুলোর নাম মুখস্ত করতে পারেন তবে আপনার টাইপিং করার জন্য সুবিধা হবে। আপনি যখন কম্পিউটারে টাইপিং করবেন তখন আপনাকে আরো কিছু সহজ উপায় অবলম্বন করতে হবে তা জানতে নিচের অংশ দেখুন।

আমরা নিচের যে সকল অক্ষর দেখাবো সেগুলো আপনি সঠিক ভাবে হাতের আটটি আঙ্গুল ব্যবহার করে টাইপিং করার জন্য হাত বসাতে হবে। আপনার প্রশ্ন হতে পারে যে, হাতের আঙ্গুল দশটি। হ্যা বন্ধুরা হাতের আঙ্গুল দশটি কিন্তু কিবোর্ডে আঙ্গুল ব্যবহার করতে আটটি বাকি যে দুইটি আঙ্গুল বাড়তি থাকে সেগুলো কাজ করতে হবে যখন কোন ওয়ার্ড লিখবেন তখন একটি ওয়ার্ড ফাকা করার জন্য স্পেস ব্যবহার করতে হবে।

কম্পিউটার কিবোর্ড টাইপিং করার সময় আপনাকে নিচে দেওয়া অংক্ষগুলো প্রথমে টাইপ করতে হবে যেমন-

A S D F G H J K L ; :

যখন দেখবেন উক্ত অক্ষর গুলো আপনার মুখস্ত হয়েছে তার পরে নিচে দেওয়া অক্ষর গুলো টাইপিং করতে হবে যেমন-=

Q W E R T Y U I O P

উক্ত অক্ষর গুলো টাইপিং হয়ে গেলে পরে আপনাকে নিচে দেওয়া অক্ষর ‍গুলো টাইপিং করতে হবে যেমন-

Z X C V B N M , . /

আপনি যখন উক্ত কিবোর্ডের তিনটি লাইন সঠিক ভাবে টাইপ করে মুখস্ত করতে পারেন তবে আপনি ইংরেজি অক্ষর গুলো দিয়ে ওয়ার্ড টাইপিং করতে পারবেন।

আপনাদের উক্ত তিনটি লাইন মুখস্ত হওয়ার পরে ইংরেজি ওয়ার্ড স্পিড বাড়ানোর জন্য একটি সহজ উপায় অবলম্বন করতে হবে। আমরা আপনাকে একটি লাইন দেখাবো যেটি টাইপ করে আপনি কিবোর্ডের ২৬ টি অক্ষর এক সাথে টাইপিং করতে হবে। যে লাইনে ০৯ টি ওয়ার্ড থাকবে। সেটি হচ্ছে-

A quick brown fox jumps over the lazy dog.

আপনি যদি উক্ত লাইনটি সঠিক ভাবে লিখতে পারেন তবে আপনি ইংরেজি টাইপিং এ একজন দক্ষ কম্পিউটার মাস্টার হতে পাবেন।

কম্পিউটারে বাংলা টাইপিং করার নিয়ম ও অক্ষর গুলোর তালিকা দেখতে নিচের অংশ দেখুন।

আমরা উক্ত ছবিতে যে সকল অক্ষর বা বর্ণ দিয়েছি সেগুলো আপনি মুখস্ত করে টাইপিং দ্রুত করতে পারবেন।

কিবোর্ডের সর্টকাট নিয়ম গুলো মুখস্ত করা

আপনি যখন কম্পিউটারে টাইপিং কাজ করবেন তথন আপনাকে অবশ্যই কিবোর্ডের কিছু শটকাট শিখতে হবে। শটকাট কাজ গুলো শিখে আপনি টাইপিং এর কাজ দ্রুত করতে পারবেন।

তাই নিচে দেওয়া শটকাট গুলো আপনাকে মুখস্তু করে নিতে হবে। এ গুলো ব্যবহার করে আপনি অল্প সময়ে কাজ গুলো শেষ করতে পারবেন। তো নিচের অংশ গুলো দেখুন।

আমরা উপরের  যে শটকাট কিবোর্ডের সাহায্যে সংক্ষিপ্ত কী গুলো দিয়েছি ‍সে গুলো মুখস্ত করে নিতে হবে। আমি আগেই বলেছি এগুলো মুখস্ত করতে পারলে আপনি টাইপিং কাজ গুলো দ্রুত করতে পারবেন।

নিয়মিত দৈনিক ১-২ ঘন্টা করে টাইপিং প্রেক্টিস করা।

আপনি যদি কম্পিউটার টাইপিং স্পিড দ্রুত করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নিয়মিত টাইপিং করতে হবে। কারণ কম্পিউটারের কাজ ‍গুলো প্রেক্টিস এর উপরে না রাখলে অল্প দিনের মধ্যে মাথা থেকে ভুলে যাওয়া শুরু করে।

আপনি যদি দক্ষ টাইপিং মাস্টার হতে চান তবে আপনাকে দৈনিক ১-২ ঘন্টা করে টাইপিং প্রেক্টিস করতে হবে। এভাবে যদি আপনি ১ মাস টাইপিং প্রেক্টিস করতে পারেন তাহলে দ্রুত টাইপিং স্পিড বাড়িয়ে নিতে পারবেন।

কম্পিউটার টাইপিং করার সময় স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকা

আপনি যখন কম্পিউটার টাইপিং করবেন তখন আপনাকে অশ্যই কিবোর্ড এর দিকে নজন না দিয়ে কম্পিউটার স্ক্রিনের দিয়ে তাকিয়ে টাইপিং করতে হবে। আপনি যদি কিবোর্ডে না তাকিয়ে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে লিখতে পারেন তবে অল্প সময়ের মধ্যে টাইপিং দ্রুত করত পারবেন।

টাইপিং স্পিড দ্রুত করার জন্য অনলাইনে টাইপিং সফটওয্যর ব্যবহার করা

আমরা জানি কোন কম্পিউটার চাকরির আবেদন ফরম পূরণ করার জন্য তাদের শর্ত অনুযায়ী কম্পিউটার টাইপিং এ প্রতি মিনিটে ২০-৩০ শব্দের শর্ত দেয়ে থাকে।

আপনি যখন কম্পিউটার টাইপিং সম্পন্ন কবেন তখন আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে যে, আপনি প্রতি মিনিটে কত ওয়ার্ড লিখতে পারেন। সেই বিষয়ে জানতে এবং টাইপিং করতে আপনাকে অনলাইনের একটি ওয়েবসাইটে গিয়ে টাইপিং করতে হবে।

অনলাইনে টাইপিং স্পিড টেস্ট করার লিংক: Free Typing Test

সেখানে অনেক ধরনের  ওয়ার্ড দেওয়া হবে যা আপনাকে এক মিনিটে লিখতে হবে। সেখান থেকেই পরিক্ষা করে নিতে পারবেন প্রতি মিনিটে কত ওয়ার্ড লিখতে পারেন।

শেষ কথাঃ

আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলের লেখা ‍গুলো মনযোগ সহকারে পড়েন তবে আপনিও কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করতে করতে পারবেন। আপনি যদি টাইপিং মাস্টার হতে চান তাহলে এই বিষয় গুলো মাথায় রেখে কাজ করুন দেখুন ১ মাসের মাধ্যে আপনিও দ্রুত টাইপিং করতে পারবেন।

ট্যাগ: কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে], কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে], কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে], কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে], কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে] কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে], কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে], কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে]

আমাদের এই পোস্ট যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আপনি আপনার বন্ধূদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

Leave a Comment