মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার 23 টি উপায় – আপনি কোনটা করবেন

বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ। অনলাইনে এমন কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো করে খুব সহজে আপনি প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। অনেকেই রয়েছেন যারা প্রতি মাসে এক লক্ষ থেকে 5 লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করেন সেম কাজ করে। অর্থাৎ আপনি যত কাজ করবেন তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

অনেকের ধারণা অনলাইন থেকে নাকি ইনকাম করা যায় না। আবার অনেকেই ভেবে থাকেন অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই ইনভেস্ট করতে হবে। এগুলি ভ্রান্ত ধারণা।

এই আর্টিকেলে আজকে আমি আলোচনা করব, ঘরে বসে মাসে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় করার সহজ উপায়গুলি নিয়ে।

একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন, টাকা হল অমূল্য ধন। মূলত যদি আপনার কাছে টাকা থাকে। তাহলে আপনি সব জায়গাতে সম্মান অর্জন করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনার কাছে যদি টাকা থাকে তাহলে সবাই আপনাকে সম্মান করবে, বিষয়টি আমাদের দেশে এক রকম কালচার হয়ে গিয়েছে।

যাই হোক, আমরা কিন্তু প্রতিনিয়ত টাকা ইনকাম করার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। আর এই চেষ্টা যেভাবেই হোক না কেন টাকা ইনকাম করতেই হবে। অনেকেই অনলাইনে খুঁজে থাকেন মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলি কি। যদিও বা সবার ক্ষেত্রে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা সহজ নয়। আবার যদি কেউ মন প্রাণ দিয়ে কাজ করে এটা কোন ব্যাপারই না।

তবে এমন কিছু সহজ উপায় রয়েছে, যে গুলো কে সঠিক ভাবে অনুসরণ করার মাধ্যমে। আপনিও প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন (Earn 20,000 money every month).

যাইহোক কথা না বাড়িয়ে সরাসরি ভুল টপিকে চলে যাচ্ছি, মূলত আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাকে মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলো জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব। এবং আপনি যদি আজকের শেয়ার করা এই উপায় গুলো সঠিক ভাবে অনুসরণ করতে পারেন।

তাহলে আমার দীর্ঘ বিশ্বাস যে, আপনিও অন্যান্য মানুষদের মতো প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা  বা তার চেয়ে বেশি আয় করতে পারবেন।

এখন আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন যে। এমন কি কোন উপায় রয়েছে, যে গুলো কে অনুসরণ করলে আপনিও ২০ হাজার টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করা যাবে।

উত্তর হল অবশ্যই সহজ অনেক ইনকাম রয়েছে সেগুলো জানতে হলে আপনাকে আজকের পুরো আর্টিকেল টি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

কেননা এখানে আজকে আমি মোট 23 টি কাজ খুব সহজ মাধ্যম আলোচনা করছি যার মাধ্যমে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করা যাবে।

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

একটি কথা স্পষ্ট যে, টাকা ইনকাম করার জন্য অনেক উপায় রয়েছে। যেমন, আপনি চাইলে চাকরি বা ব্যবসা করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তবে আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আমি আপনাকে ব্যবসা কিংবা চাকরি সংক্রান্ত কোন আলোচনা করব না। বরং এর চেয়ে সহজ কিছু মাধ্যম নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো ঘরে বসে খুব সহজেই করা যায়।

আমি আশা করছি, এখানে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি বিষয় যদি আপনি কাজ করেন তাহলে অবশ্যই প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এতে কোন সন্দেহ নেই।

এখন নিশ্চয়ই আপনি ভাবছেন। যে, অনলাইনে কি প্রতি মাসে কাজ করে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব কি না।

যদি আপনার মনে এই ধরনের প্রশ্ন জাগে  যে, মাসে ২০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় বাংলাদেশে আছে কি  তাহলে আমি বলব অবশ্যই আছে।

এমন কি মাসে লক্ষাধিক টাকা আয় করাও যাবে। কিন্তু বিষয়টি আপনাকে ভালোভাবে জানতে হবে।

দেখুন বাস্তব জীবনে আমরা যেমন বিভিন্ন কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারি। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি যদি অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোর দিকে লক্ষ্য করেন।

সেখানে দেখতে পারবেন যে, সেই অনলাইন প্লাটফর্ম এর মধ্যে এমন অনেক কাজ রয়েছে। যে গুলো আপনি ঘরে বসে করার মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এমনকি পার্টটাইম বা ফুলটাইম উভয় উপায়ে কাজ করতে পারবেন।

আরেকটি বিষয় আমরা সবাই জানি যে। যে, আপনি যত বেশি কাজ করতে পারবেন। আপনার অনলাইনে ইনকামের পরিমাণ ঠিক তত বেশি হবে।

এখন আপনি যখন অনলাইনে কাজ করবেন। তখন আপনার কাজের পরিমাণ এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করবে। আপনি আসলে প্রতি মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন কি না।

অনলাইনে এমন অনেক কাজ রয়েছে যেমন, প্রশ্নের উত্তর দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন,অ্যাড দেখে টাকা আয় করতে পারবেন।  কিন্তু এভাবে বেশি পরিমাণে ইনকাম করতে পারবেন না। আপনি যদি অনেক বেশি টাকা আয় করতে চান তাহলে অবশ্যই নিচের দেয়া বিষয়গুলোর উপর ফোকাস করতে হবে।

No.1- ব্লগিং করে আয় করুন

অনলাইনে টাকা ইনকাম করা যতগুলো মাধ্যম রয়েছে। তার মধ্যে প্রথমে রাখছি, মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার সেরা উপায় হল ব্লগিং।

যেখানে আপনি আপনার দক্ষতা কে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে প্রচুর পরিমাণে ইনকামের সম্ভাবনা রয়েছে।  তাহলে আপনি এর থেকেও বেশি টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করতে পারবেন।

বিষয় টা একটু ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে দেখুন। প্রথমত আপনি গুগল এ গিয়ে সার্চ করেছেন “মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়” কি।

তো এরপর কিন্তু আপনি এই ওয়েব সাইটের মধ্যে প্রবেশ করেছেন। এখন আপনি সেই উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে পারছেন।

আর যেহেতু আপনি এই ওয়েবসাইটে আর্টিকেলটি পড়ছেন সে ক্ষেত্রে আর্টিকেলের পাশাপাশি অনেক বিজ্ঞাপন দেখতে পারছেন। আসলে আমরা এই বিজ্ঞাপনগুলো থেকে ইনকাম করে থাকি।

আর আপনার যদি এরকম একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে, তাহলে আপনিও সেখানে বিভিন্ন ধরনের তথ্য শেয়ার করার মাধ্যমে ভিজিটরদের অনেক তথ্য দিতে পারেন। আর যখন একজন ভিজিটর আপনার তথ্যগুলো দেখতে আসবে তখন সেখানে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং করে ইনকাম করার সেরা কিছু মাধ্যম হলোঃ

  • গুগল এডসেন্স।
  • স্পন্সর এড।
  • প্রোডাক্ট রিভিউ।
  • এফিলিয়েট মার্কেটিং।
  • এবং ডাইরেক্ট সার্ভিস।

No.2- কনটেন্ট রাইটিং করে আয়

আপনি যদি আর্টিকেল বা কন্টেন রাইটিং করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে নিজে একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট তৈরি করে অথবা ক্লায়েন্টের কাজ করে প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা বা তার চেয়ে বেশি ইনকাম করতে পারবেন।

কেননা এই কন্টেন্ট রাইটিং হল এমন একটি কাজ। যেখানে আপনি আপনার লেখার মাধ্যমে প্রতি মাসে বিশ হাজার কিংবা এর থেকেও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমানে কন্ট্রোল রাইটিং এর চাহিদা ব্যাপক।

এক্সট্রা সোর্সঃ কিভাবে কন্টেন রাইটিং করে প্রতি মাসে ইনকাম করা যায়

বর্তমান সময়ে আমরা সবাই ইন্টারনেট মুখী হচ্ছি। আর সে কারণে নতুন কিছু জানার জন্য প্রথমে গুগলের মধ্যে সার্চ করি।

এবং সেই অজানা বিষয় টি সম্পর্কে সহজেই জেনে নেই। আমরা যেভাবে গুগল থেকে বিভিন্ন রকম তথ্য সম্পর্কে জানতে পারি। গুগল যে সমস্ত তথ্য প্রদান করে সেগুলো আমি আপনার মত রাইটাররা অনলাইনে আপলোড করে থাকি। অর্থাৎ গুগল কখনোই তাদের নিজের কোন তথ্য প্রদান করতে পারে না।

আপনি যদি আর্টিকেল রাইটিং সম্পর্কে কোন তথ্য অনলাইনে খোঁজেন, সে ক্ষেত্রে আর্টিকেল রাইটিং সম্পর্কে যে সমস্ত আর্টিকেল আমার আপনার মত ব্লগাররা পোস্ট করে রেখেছে সেই তথ্যগুলো গুগল সার্চে দেখাবে।

বরং আপনার কিংবা আমার মত মানুষ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে গুগলের সাহায্য এই তথ্য গুলো দিয়ে থাকে। আর যারা এই তথ্য গুলো লেখালেখি করে।

তাদের কে বলা হয়ে থাকে কনটেন্ট রাইটার। চাইলে আপনিও এই ধরনের কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করতে পারবেন।

এবং সেই কাজ গুলো করার বিনিময়ে আপনি প্রতি মাসে ২০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

No.3- ইউটিউবার হয়ে আয় করুন

আপনি যদি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায় খোজেন। তাহলে আমি আপনাকে বলব যে, আপনার ইউটিউব শুরু করা উচিত।

কারণ ইউটিউব হলো এমন একটি প্ল্যাটফর্ম। যেটা বর্তমানে আমাদের শেখার বা জানার সার্চ ইঞ্জিন গুলোর মধ্যে শীর্ষ রয়েছে। আমরা যে কোন বিষয় জানার জন্য নরমালি গুগল কিংবা ইউটিউবে সার্চ করে থাকে।

যেখানে বিভিন্ন ইউটিউবদের ভিডিও কন্টেন্টের মাধ্যমে আমরা তথ্য সংগ্রহ করি। আপনি যদি যেকোনো একটি বিষয়ে এক্সপার্ট হয়ে সেই বিষয়ে সম্পর্কে ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করেন। তাহলে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত ইনকাম হতে পারবেন।

বর্তমান আমাদের দেশে এমন একটি অবস্থা যেখানে আপনি যদি আপনার আশেপাশে লক্ষ্য করেন দেখবেন আপনার আশেপাশে কেউ না কেউ ইউটিউব নিয়ে কাজ করছে এবং প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করছে।

যেহেতু বিষয়টি এখন এভেইলেবল বা সচরাচর আমাদের দেশে হয়ে গিয়েছে তাই এখানে ইনকাম হবে কিনা এই নিয়ে সংশয় হবার কোন কারণ নেই।

যারা মূলত দীর্ঘদিন থেকে ইউটিউব প্লাটফর্মে কাজ করছে। এবং এই ইউটিউব এর মধ্যে কাজ করার বিনিময়ে তারা প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করছে।

তবে হ্যাঁ এখানে একটি বিষয় বলে রাখা ভালো, আপনি যে বিষয় নিয়ে কন্টেন্ট ক্রিয়েট করেন না কেন সে সম্পর্কে আপনাকে জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

এছাড়াও ইউটিউব মার্কেটিং বা ইউটিউব নিয়ে কাজ করতে হলে আপনাকে একটা কিছু বিষয় জানতে হবে।

যেমন,

এখানে যে বিষয়গুলো দেয়া রয়েছে আপনাকে যে প্রত্যেকটি বিষয়ে এক্সপার্ট হতে হবে বিষয়টি এমন না। আপনি চাইলে এখান থেকে কিছু কাজ লোক হায়ার করে করতে পারেন। তবে হ্যাঁ এ সম্পর্কে আপনাকে অবশ্যই ধারণা থাকতে হবে।

আর যদি প্রত্যেকটি কাজ নিজে নিজে করতে পারেন তাহলে তো কোন কথাই নেই।

ইউটিউব সম্পর্কে আরো জানতে এই আর্টিকেলটি পড়ুন: কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়

No.4- এসইও এক্সপার্ট হয়ে কাজ করে

একটু ফুটবল খেলার মাঠের যেমন ২২ টি খেলোয়াড় একটি ফুটবল নিয়ে একে অপর কে গোল দেওয়ার জন্য প্রতিযোগিতা করে।

ঠিক তেমনি ভাবে অনলাইনে কাজ করার ক্ষেত্রে আপনি একই প্রতিযোগিতা লক্ষ্য করতে পারবেন। যেমন, আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন।

যারা মূলত ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করে। তবে এই ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করা মানুষের সংখ্যা এতটাই বেশি যে আপনি কল্পনা করতে পারবেন না।

কিন্তু তারপরেও তাদের মধ্যে বেশ কিছু ওয়েব সাইট গুগলের টপ পজিশনে থাকে। আর এই টপ পজিশনে যারা থাকে তারাই হলেন, এসইও এক্সপার্ট। মূলত তারা এসইও এর যাবতীয় কাজ গুলো সঠিক ভাবে করার মাধ্যমে।

তাদের ওয়েবসাইট গুলো কে গুগলের টপ পজিশনে নিয়ে আসতে পারে। এখন আপনি চাইলে নিজেকে একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে তৈরি করতে পারবেন।

আর যখন আপনি নিজেকে একজন  SEO এক্সপার্ট হিসেবে তৈরি করবেন। তখন আপনি নিজে থেকেই আপনার নিজের ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করতে পারবেন।

এবং সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নতুবা আপনার অর্জন করা এই দক্ষতা গুলোকে ব্যবহার করে।

অন্যান্য মানুষের ওয়েবসাইট কে গুগলের টপ পজিশনে নিয়ে আসার সার্ভিস প্রদান করেও প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

No.5- ওয়েব ডিজানিং করে আয় করুন

বর্তমান সময়ে আপনি  ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস গুলোর দিকে যদি লক্ষ্য করেন। তাহলে দেখতে পারবেন যে, প্রত্যেক টা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এর মধ্যে ওয়েব ডিজাইন এর কাজ গুলো কে অনেক হাই রেট প্রদান করা হয়।

মূলত আপনি যদি একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি অনলাইন এর বিভিন্ন প্রকারের প্লাটফর্মে কাজ করে প্রতি কাজের বিনিময়ে প্রচুর পরিমাণ ডলার ইনকাম করতে পারবেন। অবশ্যই আপনাকে দক্ষ এবং এক্সপার্ট হতে হবে।

একটা বিষয় লক্ষ্য করলে দেখা যায় আমরা যতই সামনের দিকে এগোচ্ছি ততই ইন্টারনেট এর উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছি।

যেমন ধরুন, আমরা অধিকাংশ সময় গুলো ফেসবুক এর মধ্যে ব্যয় করি। আবার কেউ কেউ আছেন যারা মূলত ইউটিউব এর মধ্যে সময় ব্যয় করি।

এখন একটা বিষয় চিন্তা করে দেখুন। এই ফেসবুক কিংবা ইউটিউব এ গুলো হল এক ধরনের ওয়েবসাইট। এবং এটি ইন্টারনেটের এই একটি অংশ।

বলে রাখা ভালো বর্তমানে ফেসবুক এবং ইউটিউব থেকে প্রচুর পরিমাণেই ইনকাম করা যায়।

এ সম্পর্কে আরো লেখাঃ

আর এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলো অবশ্যই কেন কেউ না কেউ ডিজাইন করেছে। আর যারা এসব ওয়েবসাইট ডিজাইন করেছে। মূলত তাদের কে বলা হয়ে থাকে ওয়েব ডিজাইনার।

ওয়েব ডিজাইনের পাশাপাশি আরেকটি পার্ট রয়েছে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট। বর্তমানে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ও অনলাইনে প্রচুর চাহিদা রয়েছে।

তো আপনি যদি প্রতি মাসে 20 কিংবা 30 হাজার টাকা ইনকাম করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনি একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হওয়ার চেষ্টা করবেন।

যাতে করে আপনার ওয়েব ডিজাইন সার্ভিস প্রদান করে প্রতি মাসে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারেন।

No.6- ভিডিও এডিটিং করে আয়

অনলাইনে ইনকাম করার আরো একটি জনপ্রিয় এবং বহুল পরিচিত মাধ্যমে হচ্ছে ভিডিও এডিটিং।  ভিডিও দেখতে ভালো লাগে না এমন মানুষ কে খুঁজে পাবেন না। বরং আপনি যদি ইউটিউব কিংবা ফেসবুকের মধ্যে এত ভালো ভাবে লক্ষ্য করেন।

তাহলে দেখতে পারবেন যে, এই ধরনের প্লাটফর্ম গুলো তে আপলোড করা ভিডিও তে মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হয়।

আর এখান থেকেই সহজেই অনুমান করা যায় যে, বর্তমান মানুষ প্রতিদিন কি পরিমাণে ভিডিও দেখে। তবে একটি ভিডিও আসলে মানুষের কাছ থেকে কতটা ভালো লাগবে।

সেটা কিন্তু অবশ্যই এডিটিং এর উপর নির্ভর করে। আপনি একটি ভিডিও কে যত ভালো ভাবে এডিটিং করতে পারবেন।

অর্থাৎ আপনি ভিডিও প্লাটফর্ম গুলোতে একটি ভিডিওকে যত সুন্দর ভাবে এডিটিং করে উপস্থাপন করতে পারবেন ইউজারা তত বেশি সেই ভিডিওগুলোকে দেখতে থাকবে।

আর যারা এই ভিডিও এডিটিং সেক্টরে একেবারে দক্ষ। অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে তাদের ডিমান্ড অনেক বেশি। বর্তমান অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ভিডিও এডিটররা প্রতি মিনিট হিসেবে চার্জ করে থাকে।

যেমন ধরুন, আপনি কোন একটি ভিডিও এডিট করবেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে একজন দক্ষ এডিটর কে হায়ার করতে হবে।

আর এই কাজের জন্য আপনাকে তাকে প্রচুর পরিমাণ টাকা প্রদান করতে হবে।

আর সেজন্য আপনিও টাকা ইনকাম করার জন্য নিজেকে একজন দক্ষ ভিডিও এডিটর হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। আপনি যদি একজন ভিডিও এডিটর হিসেবে নিজেকে দক্ষ করে তোলেন তাহলে অনলাইন থেকে ইনকাম করার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে।

No.7- গ্রাফিক ডিজানিং করে ইনকাম করুন

বর্তমান সময়ে আমরা অনলাইনের মধ্যে যা কিছু দেখি, তার অধিকাংশই এই গ্রাফিক্স ডিজাইন সেক্টর এর সাথে যোগসূত্র রয়েছে।

যেমন ধরুন, আপনি আপনার মোবাইলের মাধ্যমে আমার এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। এবং এই ওয়েব সাইটি সর্বপ্রথম ডিজাইন করা হয়েছিল একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার এর মাধ্যমে। অতঃপর সেটা কে ওয়েব ডিজাইনের মাধ্যমে কনভার্ট করে একটি ওয়েবসাইটের রূপান্তর করা হয়েছে।

এছাড়াও বর্তমানে অনলাইনে এবং অফলাইনে যত মিডিয়া বিজ্ঞাপন রয়েছে সবগুলো গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের দিয়ে করানো হয়। একজন গ্রাফিক ডিজাইনার চাইলে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের ব্যানার, টি শার্ট ডিজাইন, পেনা কিংবা সাইনবোর্ড ডিজাইন, প্রিন্টিং ডিজাইন করতে পারে।

গ্রাফিক ডিজাইনারদের মধ্যে আরও একটি সেক্টর রয়েছে সেটি হচ্ছে লোগো ডিজাইন। লোগো ডিজাইন বিষয়টি যদিও ছোট্ট একটি কাজ কিন্তু মার্কেট রয়েছে এর ব্যাপক চাহিদা।

একটি ভালো মানের লোগো তৈরি করতে একজন গ্রাফিক ডিজাইনার 10 ডলার থেকে শুরু করে ৫০০ ডলার পর্যন্ত নিয়ে থাকে। তাহলে বুঝতেই পারছেন বর্তমান মার্কেটপ্লেসগুলোতে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার ভালো ডিজাইনারের কি পরিমানে চাহিদা রয়েছে।

তবে একটা কথা বলে রাখা ভালো, বর্তমান মার্কেটপ্লেসগুলোতে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কম্পিটিশন অনেক বেশি। এই কম্পিটিশনের মধ্যে নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার একটি মাধ্যম সেটি হচ্ছে দক্ষতা।

অর্থাৎ আপনি যত দক্ষ ডিজাইনার হতে পারবেন মার্কেটপ্লেস গুলোতে কম্পিটিশনে আপনি ততই এগিয়ে থাকবেন।

আপনি প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কারণ একজন সুদক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনারের কাজের কখনো অভাব হয় না। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে আমি আবারও বলছি আপনাকে অবশ্যই দক্ষ হতে হবে।

No.8- ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আয় করুন

বর্তমান মার্কেটপ্লেস গুলোতে যত বিজ্ঞাপন রয়েছে এবং প্রচার-প্রচারণার কাজ রয়েছে এর ম্যাক্সিমাম কাজগুলোই করা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে।

অনেকে ডিজিটাল মার্কেটিং কে ব্যবহার করে ফেসবুক মার্কেটিং বা এফিলেট মার্কেটিং করে নিজের পণ্য বা এপ্রিলের পণ্য সেল করে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং হল কোন একটি পণ্য বা সার্ভিস অনলাইন ভিত্তিক, বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া অথবা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইউজারদের কাছে পৌঁছে দেয়ার একটি অভিনব কৌশল।

আর এই কৌশলটির মাধ্যমে একজন সেলার বা ব্যবসায়ী খুব সহজেই তার টার্গেটেড কাস্টমারের কাছে তার পণ্যকে পৌঁছে দিতে পারে।

এমনকি ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে যে কোন সার্ভিস বা পণ্যকে একজন ইউজারের কাছে এমন ভাবে উপস্থাপন করা হয় সে ইউজার খুব সহজে সে পণ্যটি বা সার্ভিসটাকে নিতে আগ্রহী হয়ে ওঠে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বর্তমানে অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে বিজনেস চালু হচ্ছে এবং রীতিমতো চালিয়ে যাচ্ছে।

বর্তমান অনলাইন শপ কিংবা ফেসবুক পেজ এর মাধ্যমে নানান ধরনের পণ্য বিক্রি করছে। শুধুমাত্র ডিজিটাল মার্কেটিং এর পাওয়ারে।

যেমন,

  • ইলেকট্রিক এবং ইলেকট্রনিক্স পণ্য।
  • জামাকাপড়।
  • নিত্য প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র।
  • অর্গানিক ফুড,
  • এমনকি বিভিন্ন ওষুধপত্র
  • অনলাইন কোর্স বিক্রি করা হচ্ছে

আমরা ফেসবুক কিংবা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার সাথে সাথেই প্রচুর পরিমাণে বিজ্ঞাপন পাই, যেগুলি কোন না কোন পণ্য বা সার্ভিস কে প্রমোট করছে। এবং সেখানে বিজ্ঞাপন গুলো দেখে আমরা বিভিন্ন ধরনের পণ্য বা সার্ভিস নিতে আগ্রহী হচ্ছি।

ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়া এটি কোনভাবেই সম্ভব ছিল না।

_____________________________

No.7- অনলাইন টিচিং এর কাজ করে আয়

আপনি যদি লেখাপড়ার দিক থেকে অনেক অভিজ্ঞ হয়ে থাকেন। এর পাশাপাশি আপনি যদি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার দান করে থাকেন।

তাহলে সেই শিক্ষা দান করে আয় করার সাথে আপনি আপনার এই দক্ষতা কে অনলাইনের মাধ্যমে কাজে লাগিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।

কেননা বর্তমান সময়ে মানুষ অনলাইন ক্লাস করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। যাতে করে তারা নিজের ঘরে থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।

আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনিও অনলাইন টিচিং করতে পারবেন। যেখানে আপনি নিজের ঘরে বসে আপনার শিক্ষার্থীদের পাঠদান করাবেন।

তার বিনিময়ে আপনি আয় করতে পারবেন প্রচুর পরিমাণ টাকা। আর বর্তমানে অনলাইনে মধ্যে এমন অনেক ধরনের প্লাটফর্ম রয়েছে।

যেখানে মূলত শিক্ষা কার্যক্রম গুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়।

আপনি চাইলে সেই প্ল্যাটফর্ম গুলোর সাথে যুক্ত হতে পারবেন। এবং প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

No.10- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এক্সপার্ট হয়ে

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। কারণ বর্তমান সময়ে যত গুলো ইন্টারনেট ইউজার রয়েছে।

তাদের মধ্যে অধিকাংশ ইউজার বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে থাকে।

আর সে কারণেই বিশ্বের বড় বড় কোম্পানি গুলো তাদের প্রোডাক্ট সেল করার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে থাকে।

সে ক্ষেত্রে আপনি যদি একজন সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার হয়ে থাকেন। এবং এই মার্কেটিং সম্পর্কে আপনার যথেষ্ট পরিমাণে দক্ষতা থাকে।

তাহলে আপনি বিশ্বের বড় বড় কোম্পানির প্রোডাক্ট সেল করার জন্য মার্কেটিং এর কাজ গুলো করতে পারবেন। মূলত এই ধরনের কাজ গুলো থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়।

আর আপনি যদি দক্ষতার সাথে এই কাজ গুলো করতে পারেন। তাহলে আপনার প্রতি মাসে এত বেশি টাকা ইনকাম হবে। যা আপনি কল্পনা করতে পারবেন না।

No.11- প্রোডাক্ট টেস্টিং জবস করে আয়

বর্তমান বিশ্বের যত বড় বড় কোম্পানি রয়েছে। তারা প্রতিনিয়ত মানুষের জন্য নতুন নতুন প্রোডাক্ট আবিষ্কার করে থাকে। আর যখন তারা এ ধরনের প্রোডাক্ট গুলো তৈরি করে।

তখন তারা বিভিন্ন মানুষের কাছে ডেমো হিসেবে এই প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহার করার জন্য বলে। এবং যদি কোন ধরনের সমস্যা থাকে তাহলে পরবর্তী সময়ে সেই কোম্পানি গুলো।

উক্ত প্রোডাক্ট এর মধ্যে সেই সমস্যা গুলো সমাধান করে থাকে। আর যারা মূলত এই ধরনের ডেমো প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহার করে।

তাদের কে কিন্তু সেই কোম্পানি গুলো প্রচুর পরিমাণ টাকা দিয়ে থাকে। মূলত এই ধরনের জব গুলো কে বলা হয়ে থাকে, প্রোডাক্ট টেস্টিং জব।

তবে চাইলে আপনি বড় বড় কোম্পানির আন্ডারে এই ধরনের প্রোডাক্ট টেস্টিং জব করতে পারবেন।

আর এ ধরনের প্রোডাক্ট টেস্টিং জব করে আপনি প্রতি মাসে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

No.12- কোডার হয়ে ইনকাম করুন

আজকের দিনে প্রোগ্রামিং কিংবা কোডিং এর চাহিদা ক্রমাগত ভাবে বেড়েই চলছে। কেননা ইন্টারনেটের এই যুগে যে সকল নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার হচ্ছে।

তার অধিকাংশই মূলত প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে তৈরি করা হয়ে থাকে। আর সে কারণেই একজন দক্ষ প্রোগ্রামার এর চাহিদা বরাবরই থাকবে।

মূলত যদি আপনার কোডিং কিংবা প্রোগ্রামিং করতে ভালো লাগে। তাহলে আপনি নিজেকে এই কাজে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করুন।

যখন আপনি এই কাজে নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারবেন। তখন আপনি উক্ত প্রোগ্রামিং করার মাধ্যমে অনলাইন এর পাশাপাশি অফ লাইনের মাধ্যমে।

বিভিন্ন সেক্টর থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন।

সহজেই মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

আমাদের মধ্যে যে মানুষ গুলো মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় জানতে চেয়েছেন। তাদের জন্য আমি উপরে বেশ কিছু উপায় শেয়ার করেছি।

এবং সেই উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত বলেছি। তবে এগুলো ছাড়াও আরো অনেক ধরনের মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় রয়েছে।

যে গুলো আপনি সঠিক ভাবে অনুসরণ করতে পারলে। আপনিও প্রত্যেক মাসে বিপুল পরিমাণ টাকা আয় করতে পারবেন। যেমন:

  1. ওয়েব ডেভেলপিং
  2. ট্রাভেল রিভিউ
  3. কনটেন্ট ক্রিয়েটর
  4. সেলস
  5. অনলাইন মেন্টর
  6. পিএইচপি/এইচটিএমেল এক্সপার্ট
  7. মার্কেট রিসার্চারস

বর্তমান সময়ের যেসব মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় রয়েছে। সে গুলো নিয়ে বিস্তারিত বলার পাশাপাশি আমি আপনাকে আরো উপায় গুলো শেয়ার করেছি।

আশা করি আপনি এগুলো থেকে স্পষ্ট ধারণা নিতে পারবেন যে। একজন মানুষ আসলে কিভাবে প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে।

সর্বপরি আমাদের পরামর্শ

প্রিয় পাঠক, আপনি পৃথিবীতে এমন কোন মানুষ খুঁজে পাবেন না। যাদের টাকার প্রয়োজন নেই। বরং জীবনে বেঁচে থাকার জন্য টাকার গুরুত্ব অপরিসীম।

আর সে কারণেই আমরা প্রত্যেক টা মানুষ প্রতিনিয়ত টাকা ইনকাম করার চেষ্টা করি। তবে সেই টাকার চাহিদা একেক জনের কাছে একেক রকম।

যেমন আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা মূলত প্রতি মাসে বিশ হাজার টাকা করে ইনকাম করতে চায়।

আর সে কারণেই তারা মাসে ২০ হাজার টাকা আয় করার উপায় গুলো খুজে থাকে। তো সবশেষে আপনাকে একটা কথাই বলবো।

যে, টাকা ইনকাম করার কোন পথ সহজ নয়। বরং আপনি যে পথ অনুসরণ করুন না কেন। আপনাকে অবশ্যই যথেষ্ট পরিমাণে পরিশ্রম করতে হবে। তারপরে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। অন্যথায় আপনাকে যুক্ত হতে হবে ব্যর্থ মানুষদের দলে।

Leave a Comment