বর্তমান সময়ে অনেকেই কাজের জন্য বা শখের জন্য অনেক দামি দামি মার্কেট থেকে নতুন মোবাইল ফোন কিনে থাকে। কিন্তু যখন কোন নতুন এন্ড্রোয়েড বা স্মার্ট মোবাইল কিনে থাকে তখন নতুন অবস্থায় কয়েক মাস ফাস্ট থাকে। যারা নতুন মোবাইল কিনে তারা প্রথম প্রথম ফোনটির উপর অনেক নির্যাতন করে থাকে।
সে চাপের জন্য মোবাইল গুলো কয়েক মাস পরে স্লো হয়ে যায়। বর্তমানে অনেকে আছেন যারা মোবাইল স্লো নিয়ে চিন্তিত। তাদের একটাই কথা যে, কিভাবে মোবাইল ফাস্ট করা যায়।
মোবাইল স্লো হলে ফাস্ট করার উপায় কি ? নতুন ফোন কিনার পরে স্লো হলে করণীয় কি ? বর্তমান সময়ে মার্কেটে অনেক ধরণের আপডেট স্মার্টফোন পাওয়া যায়। কিন্তু সে গুলো স্লো বা ধীরগতিতে কাজ করে থাকে।
আর আসতে আসতে সেই নতুন সুপার ফাস্ট মোবাইল গুলোর কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। আমরা আপনাকে এই পেজের মাধ্যমে দেখাবো কিভাবে স্লো মোবাইল ফাস্ট করতে হয়। তার জন্য আমাদের এই পুরো আর্টিকেল মনযোগ দিয়ে পড়ুন।
আরো দেখুনঃ
- ইউটিউব প্রতি ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয় ? (YouTube থেকে আয়)
- কম্পিউটার সফটওয়্যার ডাউনলোড করার সেরা ৭ টি ফ্রি ওয়েবসাইট [বিস্তারিত এখানে]
- কম্পিউটারে ফ্রি ভিডিও গেমস ডাউনলোড করার ৫ টি সেরা ওয়েবসাইট [এখানে দেখুন]
বর্তমানে যে সকল এন্ড্রয়েড ফোন গুলোর বড় সমস্যা তা হলো স্লো হয়ে যাওয়া। নতুন মার্কেট থেকে মোবাইলটি কেনার সময় সেটি অনেক ফাস্ট ও দ্রুত থাকে। কিন্তু এক সময় দেখা যায় তা আর সঠিক ভাবে কাজ করে না।
আপনার এত টাকার মোবাইল যদি স্লো হয়ে যায় তবে কি করবেন। চিন্তা নেই যে কোন স্মার্ট এন্ড্রোয়েড ফোন ফাস্ট করতে আপনাকে এখানে ৫ টি সহজ উপায় বলবো। সেগুলো যদি আপনি সঠিক ভাবে পালন করতে পারেন তবে আপনার ফোন যখন নতুন মার্কেট থেকে কিনেছিলেন সেই আগের মতো হয়ে যাবে।
তো চলুন সময় নষ্ট না করে জেনে নেওয়া যাক আজকের ৫টি সেরা উপায় যার মাধ্যমে যে, কোন স্লো মোবাইল ফাস্ট করা যায়।
এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন স্লো হওয়ার কারণ কি ?
এন্ড্রয়েড মোবাইল স্লো হওয়ার মুল কারণ হলো আপনার ফোনের RAM যার পূর্ণ রূপ (Random Access Memory) এমবি বা জিবি কম থাকা, Processor ও ROM যার পূর্ণ রূপ (Read Only Memory) কম থাকা।
উপরিউক্ত যে ০৩ (তিন) টি এর কথা বলেছি তার মাধ্যমে জানা যায় আপনার ফোন কতটা ফাস্ট ও দ্রুত কাজ করে। উক্ত জিনিস গুলো যত বেশি থাকবে তত আপনার মোবাইল ফোন ফাস্ট ও দ্রুত কাজ করবে।
কারণ উক্ত জিনিস গুলোই মোবাইল এর সকল কাজ পরিচালনা করে থাকে। আপনার যদি র্যাম, প্রসেসর, রম যদি কম থাকে তবে মোবাইল কাজের ক্ষমতা কম হয়ে থাকে। সে জন্য আপনার ফোনের উপর বেশি পরিমাণের চাপ বা নির্যাতন না করে সুস্থ্য রাখতে হবে।
আপনাকে সহজ করে বলছি। আপনার কাছে যদি একটি স্মার্ট মোবাইল ফোন থাকে তাহলে সেটিতে অনেক কম র্যাম যেমন: ৫০০ MB থেকে ১ জিবি লাগানো থাকে। এছাড়া এখানে প্রসেসর এর স্পিড অনেক কম থাকে। এ কারণে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল গুলো স্লো বা হ্যাং হয়ে যায়।
আপনার পুরাতন ফোন গুলো স্লো বা হ্যাং হওয়া থেকে ফাস্ট করার জন্য উপায় রয়েছে। যেমন: ফোন গুলোতে অতিরিক্ত অ্যাপ ব্যবহার না করা। আপনার প্রয়োজন মতো অ্যাপ গুলো রাখুন আর অযথা যে অ্যাপ গুলো আছে সেগুলোকে আনইস্টল করে দিন। তাহলে দেখতে পারবেন আপনার ফোন আগে থেকে অনেক টা ফাস্ট ও দ্রুত হয়ে গেছে।
কিভাবে এন্ড্রয়েড মোবাইল ফাস্ট করবেন? ৫ টি উপায় জেনে নিন
আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন নতুন মার্কেট থেকে যে রকম কিনেছেন সে রকম ফাস্ট করার কিছু উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার কবো। আর এই সহজ উপায় গুলো যদি আপনি মনযোগ দিয়ে অনুসরণ করেন তবে আশা করা যায় আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফাস্ট করতে পারবেন।
তবে চলুন সময় নষ্ট না করে জেনে নেওয়া কাজ আজকের এন্ড্রয়েড মোবাইল ফাস্ট করার ৫ টি সেরা উপায়।
০১। মোবাইলের মেমোরি ফাকা রাখা [মোবাইল ফাস্ট করার উপায়]
আমরা সবাই জানি বর্তমানে যে সকল এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন মার্কেটে পাওয়া যায় সেগুলোতে অনেক মেমোরি জায়গা থাকে। যেমন: ২ জিবি, ৪ জিবি, ৩২ জিবি, ৬৪ জিবি। এই জায়গা গুলো মোবাইলের মডেল হিসেবে এবং দামের উপরে হয়ে থাকে।
যখন কোন ব্যক্তি বেশি টাকা দিয়ে নতুন মোবাইল কিনেন তখন সেই ফোনে প্রায় ৬৪ জিবির মতো মেমোরি থাকে। তখন তারা সেই খুশিতে আলাদা করে মেমোরি কিনার কথায় ভুলে যায়। কারণ মোবাইলেই রয়েছে ৬৪ জিবি আর কি প্রয়োজন। কিন্তু এটাই বড় ভুল।
বর্তমানে আমরা সবাই কম আর বেশি বিনোদন প্রেমিক। যার কারণে আমরা অনেকেই বিনোদন এর জন্য বিভিন্ন অডিও, ভিডিও মুভি, বিভিন্ন ধরণের ফাইল ডুকমেন্ট অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ ফাইল রেখে দেন।
এ সকল অ্যাপস বা ফাইলের কারণে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন অনেক লোডিং দেখায় এবং হ্যাং হয়ে যায়। যার ফলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োজনীয় অ্যাপ গুলো চালু হতে অনেক বেশি সময় নিয়ে থাকে।
এ ক্ষেত্রে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থেকে অপ্রয়োজনীয় ফাইল বা অ্যাপ ডিলিট বা আনইস্টল করে দেওয়াই ভালো। আমরা যে উপয়টি আপনার সাথে শেয়ার করলাম আশা করি একটি কাজে লাগিয়ে আগের থেকে অনেক ফাস্ট করে নিতে পারবেন।
এছাড়া আরো একটি উপায় হলো আপনি যদি মোবাইলের নিজস্ব মেমোরি বাদ দিয়ে মার্কেট থেকে নতুন একটি মেমোরি কার্ড কিনে ব্যবহার করেন এর ফলে আপনার মোবাইলে মেমোরির চাপ থেকে মুক্তি পাবেন। আশা করি উক্ত কথার মাধ্যমে আপনি সুন্দর একটি ধারণা পেয়ে গিয়েছেন।
০২। মোবাইল নোটিফিকেশ Off করে খারা [মোবাইল ফাস্ট করার উপায়]
আমরা যারা মোবাইল ব্যবহার করে থাকি। তারা কম বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি। আমরা যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করি তখন কোন ওয়েবসাইট বা ফেসবুক এ কাজ করি তখন তাদের ঐখান থেকে কিছু নোটিফিকেশন দেওয়া হয়।
যেমন: ফেসবুক ব্যবহার করেন অনেকেই। আপনিও হইতো ফেসবুক ব্যবহার করেন। অনেক সময় দেখবেন আপনার ফেসবুকে কোন বন্ধুর জন্ম দিন। সেই জন্ম দিনের নোটিফিকেশন আপনার ফোনের স্ক্রিনে চলে আসে। এবং যখনি আমরা ফেসবুক ওপেন করি তখনও অনেক নোটিফেকেশন এসে ভরে যায়।
যথন উক্ত নোটিফিকেশন গুলো আপনার মোবাইলে আসে তখন আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন হ্যাং হয়ে যা। এখন উপায়। হ্যা বন্ধুরা উপায় আছে। আপনাকে মোবাইল নোটিফিকেশন সেটিংস থেকে বন্ধ করে দিতে হবে। আ্পনি যদি মোবাইল নোটিফিকেশন আসা বন্ধ করে দেন তবে আপনার মোবাইল হ্যাং হবে না।
এই উপায়টি আপনি যদি পালন করেন তবে দেখবেন আগের থেকে অনেক ফাস্ট হয়েছে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন। এই নোটিফিকেশন গুলো যখন কোন মোবাইলে আসে তখন সেটি মোবাইলের প্রসেসর এর উপর চাপ দেয়। এবং সেটার পিছনে মোবাইলের র্যাম অতিরিক্ত খরচ হয়ে থাকে।
তাই আপনার ফোনে যে নোটিফিকেশন আসে তা Off করে দিন। আমি আগেই বলেছি নোটিফিকেশন বন্ধ করার উপায় আপনার মোবাইলের সেটিংস অপশনে দেওয়া আছে। আশা করি এই উপায়টি জেনে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন।
০৩। অপ্রয়োনজনীয় অ্যাপ আনইস্টল করুন [মোবাইল ফাস্ট করার উপায়]
বর্তমানে যারা এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকে। তারা অনেক অ্যাপ আছে যে গুলোর প্রয়োজন নাই তবোও সেগুলো মোবাইলে রেখে দেই। তাই অযথা মোবাইলে না রেখে অ্যাপস গলো ডিজিট করে দিন।
মোবাইলে এমন অনেক অ্যাপ আছে যে গুলো ডিলিট করার পরেও অনেক ফাক ফোকরে মেমোরির জায়গা দখল করে থাকে। যার ফলে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন হ্যাং বা স্লো হয়ে যায়।
আপনার অনেক অ্যাপ রয়েছে যে গুলোতে অনেক দিন পর পর কাজ করতে হয় সেসব অ্যাপ ডিলিট করুন বা আনইস্টল করুন। আর হ্যা অনেক সময় সেই অ্যাপ গুলো যদি আপনার পরবর্তী সময়ে দরকার হয় তাহলে তা আবার পুরায় ইনস্টল করুন। অযথা মোবাইল অ্যাপ গুলো প্রয়োজন ছাড়া রাখতে আপনার মোবাইল ফোন এর কার্যক্ষমতা অনেক কমে যায় বা স্লো হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ
- মোবাইলে ফ্রি লাইভ টিভি কিভাবে দেখবেন? Android মোবাইলে ফ্রি লাইভ টিভি দেখার সেরা ৫ টি অ্যাপ
- এন্টিভাইরাস কি? কেন ব্যবহার করতে হয়? মোবাইলের জন্য সবচেয়ে ভালো ৫ টি এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার
- দ্রুত গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার উপায় 2022 [ গুগল এডসেন্স পলিসি ]
এন্ড্রয়েড মোবাইলের ইনস্টল করা কিছু কিছু অ্যাপ আছে যা ফোনের সিস্টেম স্টোরেজ, মেমোরি, র্যাপ এবং প্রসেসর ব্যবহার করে থাকে। যার কারণে মোবাইল গুলো নিজে নিজে চলতে থাকে।
কিন্তু আমরা তা সঠিক ভাবে বুঝতে পারিনা। তার ফলে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন এক জায়গায় টাচ করলে আরেক টাক টাচ হয়ে যায়। যার কারণে আপনি কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে গেলে এন্ড্রয়েড ফোন গুলো স্লো হয়ে যায়।
আপনি যদি উক্ত সমস্যা থেকে আপনার ফোনকে স্লো থেকে ফাস্ট করতে চান তবে আপনার মোবাইলের অব্যবহৃত অ্যাপস গুলো এখনি ডিলিট করে দিন।
তাই আমরা জানি বাজে অ্যাপ গুলো ইনস্টল বা মোবাইলে ব্যবহার করবেন না। উক্ত কথা গুলো যদি আপনি অনুসরণ করে কাজে লাগান তবে আজই আপনার ফোন নতুন যে ভাবে মার্কেট থেকে কিনেছিলেন সেই রকম হয়ে যাবে।
০৪। মোবাইল অ্যাপস আপডেট রাখুন [মোবাইল ফাস্ট করার উপায়]
বর্তমানে যে সকল এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন স্লো বা গতি কমে যায় তার কারণ হচ্ছে ফোনে ভাইরাস জনিত পুরাতন অ্যাপস। এইসব অ্যাপস ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপডেট না করার কারণে এন্ড্রয়েড মোবাইল গুলো স্লো হয়ে যায়।
এখনকার সময়ে যে সকল মোবাইল ফোন বাজারে পাওয়া যায় সেগুলোতে প্রতি এক মাস বা দুই মাস পর পর আপডেট চেয়ে থাকে। কিন্তু আমরা সময়ে জন্য বা ইন্টারনেট ডাটার জন্য এরিয়ে যায়। এতে করে আপনার মোবাইলের জন্য খারাপ দিক। আপনি যদি মোবাইলের অ্যাপস গুলো আপডেট না করেন তবে হ্যাং বা স্লো হবেই।
এন্ড্রয়েড মোবাইল স্লো হয়ে গেছে একটি বুঝতে পারবেন যখন আপনি অ্যাপ গুলো আপডেট না করবেন। আপনি মোবাইল ফাস্ট করার জন্য অন্যতম উপায় অ্যাপ আপডেট করা।
আপনি যদি মোবাইলে অটো আপডেট দিয়ে রাখেন তবে অনেক ভালো। আর যদি অটো আপডেট না দেওয়া থাকে তবে আপনার মোবাইল আপনার কাছে অনুমতি চাইবে আপডেট হওয়ার জন্য। আপনি অনুমতি দেওয়ার সাথে সাথে তা আপডেট হতে থাকবে। এন্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ গুলো আপডেট হতে কিছু সময় নিয়ে থাকে যেমন- ৩০ মিনিট থেকে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা।
আপনি যদি মোবাইলের নিয়ম অনুযায়ী অ্যাপস গুলো আপডেট দেন তবে স্লো বা হ্যাং হওয়া থেকে মুক্তি পাবেন। যার ফলে মোবাইল অনেক ফাস্ট কাজ করবে।
০৫। ডাটা সেভ মুড [মোবাইল ফাস্ট করার উপায়]
আপনির কি এন্ড্রয়েড মোবাইল স্লো হয়ে গেছে। তবে চিন্তা নেই আমরা যে উপায় টি আপনাকে দেখাবো এটির মাধ্যমে স্লো থেকে ফাস্ট করতে পারবেন।
মোবাইল ফোন ফাস্ট করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সেটিংস। আমরা যে সেটিংস দেখাবো এটি ব্যবহার করার জন্য আপনাকে ফোনের ক্রম ব্রাউজার বা মজিলা ফাইয়াফক্স এ যেতে হবে।
সেখানে আপনি দেখতে পারবেন যে, ডাটা সেভ নামে একটা অপশন দেওয়া থাকে সবার নিচের অংশে। সেখান থেকে ডাটা সেভ অপশনটা চালু/On করে দিতে হবে।
আপনি সেই সময় খেয়াল করবেন যে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে কি পরিমাণের ডাটা সেভ হচ্ছে। এই উপায়টি ব্যবহার করার ফলে আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইল অবশ্যই ফাস্ট হবে।
শেষ কথাঃ
আমাদের এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানতে পারলেন এন্ড্রয়েড মোবাইল স্লো হয়ে গেলে কি কি উপায় অবলম্বন করে ফাস্ট করা যায়। আশা করি উক্ত আলোচনায় আপনি পরিষ্কার বুঝতে পারবেন আপনার ফোন যদি হ্যাং বা স্লো হয় তা কিভাবে ফাস্ট করতে হয়।
আমাদের এই ওয়েবসাইটের পোস্ট টি পড়ে যদি উপকৃত হন তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।