আজ আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি কনটেন্ট রাইটিং কি? বর্তমান সময়ে যারা অনলাইনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করা যাচ্ছে তারা বেশিরভাগ সময় কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করে টাকা ইনকাম করছে।
আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক রয়েছে যারা কনটেন্ট রাইটিং কি এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানেনা এবং কনটেন্ট রাইটিং কিভাবে শুরু করতে হয় সে বিষয়ে সঠিক ধারণা রাখে না।
আপনি যদি একজন কনটেন্ট রাইটার হতে পারেন তাহলে অনলাইনে প্রচুর পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায় কি সম্পর্কে জানতে চান তবে আমাদের দেহ থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের যুগে বিভিন্ন কোম্পানির ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো প্রোডাক্ট সার্ভিসগুলো অনলাইনে প্রচার করার জন্য কনটেন্ট মার্কেটিং এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে আর এই প্রক্রিয়াকে ব্যবসা প্রোডাক্ট সার্ভিস বা রান এর ওপর আর্টিকেল লেখা হয়ে থাকে এই আর্টিকেল গুলোকে ইন্টারনেটে পাবলিশ করা হয় সোশ্যাল মিডিয়া একাউন্ট বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
আপনি যদি মনে করেন যে নিজের ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার ক্ষেত্রে নিজের ব্যক্তিগত একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে লিখে পাবলিশ করতে পারবেন এভাবে ছোট ছোট বা বড় বড় কোম্পানি বা ব্লগিং এর মাধ্যমে ব্যক্তিগতভাবে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য কনটেন্ট রাইটিং এর চাহিদা বর্তমান সময়ে অনেক পরিমাণে বৃদ্ধি পেতে যাচ্ছে।
বর্তমান সময়ে আমরা সকলেই ডিজিটাল হওয়ার কারণে একজন কনটেন্ট রাইটার এর চাহিদা অনেক বেশি একজন ভাল মানের কনটেন্ট রাইটার হয়ে থাকে তাহলে তিনি অনলাইনে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবে নিজের ঘরে বসেই।
আপনারা বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
সব থেকে মজার বিষয় হচ্ছে আমরা নিজের ঘরে বসে ব্লগের জন্য কন্ট্রোলে কনটেন্ট রাইটার নিজের ঘরে বসে টাকা আয় করার সুযোগ পেয়ে যাচ্ছে এবার আপনারা ভাবেন কতটা সুবিধা ও লাভজনক আহসান হচ্ছে কনটেন্ট রাইটিং।
আমরা আগেই বলেছি যে আমাদের মধ্যে অনেক লোক আছে যারা কনটেন্ট রাইটিংয়ের বিষয়ে সঠিক তথ্য জানে না এর জন্য আমি আমাদেরকে আর্টিকেলে আপনাদের কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে ধারনা দেয়ার চেষ্টা করব।
কন্টেন্ট কি ?
আপনাদের কনটেন্ট রাইটিং কি এই বিষয়ে জানার জন্য প্রথমে আপনাকে জানতে হবে কনটেন্ট কি? কন্টাক্ট এর বাংলাতে বলা হয় বিষয়বস্তু কোন কিছু লেখার উদ্দেশ্য করে কন্টাক্ট এর কথা বলা হয় তাহলে কন্টাক্ট বলতে আপনি যে কোন কিছু বিষয়ের উপর লিখছেন নিজের কৌশলের মাধ্যমে সেই বিষয়টিকে তৈরি করেছেন সেটাই হচ্ছে কন্টেন্ট।
আপনাকে আরও সহজভাবে বলতে গেলে যখন আপনি সম্পূর্ণ নিজের অভিজ্ঞতায় সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে একটি আর্টিকেল লিখেন তখন সেটাকে কন্টেন্ট হিসেবে বলা হয়।
মনে করুন আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন সেখানে একটি নিশ বাছাই করে বিভিন্ন ধরনের লেখালেখি শুরু করবেন সেই লেখাগুলি সঠিক ভাবে লিখতে পারলে তাকে বলা হয় কন্টেন্ট।
আপনাকে বোঝানোর জন্য আমরা আরো ভালোভাবে বলার চেষ্টা করছি মনে করুন আপনি একটি মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিও রেকর্ড করে সেখানে কিছু তথ্য সংযুক্ত করে সুন্দর করে এডিট করেছেন তখন সেই ভিডিও কে একটি ভিডিও কনটেন্ট বলতে পারেন। শুধু লেখালেখি করাকে কনটেন্ট বলা হয় না ভিডিও তৈরি করার ক্ষেত্রেও বিভিন্ন ভিডিও কনটেন্ট বলা হয়ে থাকে যেমন যারা ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরী করে আপলোড করে সে সকল ভিডিও গুলো কেউ কনটেন্ট বলা হয়।
কন্টেনের মধ্যে কিছু ভাগ রয়েছে যেমন অডিও কন্টেন্ট, টেক্সট কন্টেন্ট, ইমেজ কন্টেন, ভিডিও কনটেন্ট ইত্যাদি।
আপনি যদি এ সকল বিষয়গুলো ভেবে থাকেন তাহলে বুঝতে পারছেন যে কনটেন্ট রাইটিং শুধুমাত্র লেখার ক্ষেত্রে হয় না এটি বিভিন্ন জায়গায় কনটেন্ট হিসেবে পরিচিত সে বিষয়ে আপনি উপরের আলোচনা থেকে জানা গেছে। আপনি যদি কনটেন্ট কি সে বিষয় না বুঝে থাকেন তবে দয়া করে উপরের আলোচনাটি আরও একবার পড়ে নিন।
কন্টেন্ট রাইটিং কি ?
কন্টেন্ট রাইটিং হচ্ছে যেকোনো একটি বিষয়কে লেখার মাধ্যমে সম্পন্ন নিজের মত তৈরী করা কনটেন্ট রাইটিং বলতে আরও সহজভাবে বলতে গেলে একটি ইলাকা যেখানে একাধিক বিষয়ের উপর তথ্য প্রদান করা হয় এই লেখাগুলো বিভিন্ন বিষয়ের উপর হতে পারে।
যেমন, ব্লগ আর্টিকেল স্টরি প্রডাক্ট প্রমোশন রিভিউ ইত্যাদি। কনটেন্ট রাইটিং মূলত একটি বিষয়ের উপর রিচার্জ করে লিখতে হয়। কিউট এর মাধ্যমে সেই দিনগুলোকে বিভিন্ন জায়গায় সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে খুঁজে পাওয়া যায় আপনি যদি একজন সেরা কন্ঠ রাইটার হতে চান তবে আপনাকে ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কনটেন্ট রাইটিং জব করতে পারবেন।
আপনাকে প্রথমেই বলে রাখি যে আপনি যে বিষয় নিয়ে যে কোন প্লাটফর্মে কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটার উপরে আগে ভালোভাবে রিসার্স করে নেবেন। এতে করে আপনি যে কনটেন্টটি তৈরি করবেন সেটি অনেক জনপ্রিয় কোয়ালিটি সম্পন্ন হবে।
এছাড়া আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজগুলো নিজের ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে সম্পাদন করতে পারবেন আপনি যদি আমাদের লেখাগুলো পড়ে থাকেন তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন যে কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কিভাবে কাজ করতে হয়।
কন্টেন্ট রাইটার কাকে বলে ?
আপনি উপরের আলোচনা থেকে জানতে পারলেন কনটেন্ট কি এবং কনটেন্ট রাইটিং কি এখন আমরা আপনাদের জানাব কনটেন্ট রাইটার কাকে বলে?
কোন লোক যখন নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে এবং নিজের অভিজ্ঞতা কৌশল ও দক্ষতা ব্যবহার করে একটি কনটেন্ট তৈরি করেন বা লিখেন তখন সেই ব্যক্তিকে বলা হয় কনটেন্ট রাইটার। যারা নিজের ওয়েবসাইটে বা অন্যের ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে লেখালেখির কাজ করে তাদেরকে কনটেন্ট রাইটার হিসেবে বলা হয়।
কন্টেন্ট রাইটিং কত প্রকার ?
আপনারা উপরের আলোচনা থেকে কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে অনেক ধারণা নিয়েছেন এখন আমরা আপনাদের জানাব কনটেন্ট রাইটিং কত প্রকার অবশ্যই কনটেন্ট রাইটিং এর কিছু আলাদা প্রকারভেদ পড়েছে ইন্টারনেটে এমন অনেক ধরনের প্লাটফর্ম রয়েছে যেখানে আলাদা আলাদা রকমের কন্টেন্ট প্রকাশ করা হয়।
যার জন্য বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মের চাহিদা অনুসারে তৈরি করা হয় আলাদা আলাদা ধরনের কনটেন্ট গুলো যেমন আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনাদের জন্য প্রকাশ করা হয় অনলাইন ইনকাম বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট।
একজন রাইটার হিসেবে আপনি নিজেকে তৈরি করতে পারেন এবং কনটেন্ট রাইটার হিসেবে আপনি নিজের ইচ্ছামত বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করতে পারেন যেমন হতে পারে।
ব্লগিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট লেখা। আপনি ব্লগিংয়ের মাধ্যমে সরাসরি কিছু বিষয়ের উপর বিস্তারিতভাবে আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারবেন আপনারা ব্লগিংয়ের মাধ্যমে এবং শট দুই রকম ভাবে আর্টিকেল লেখার সুযোগ পেয়ে যাবেন।
কপিরাইট এর মাধ্যমে একটি কোম্পানির মার্কেটিং করার জন্য এ ধরনের কনটেন্ট তৈরি করতে হয় লেখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষের কাছে তাদের প্রোডাক্ট গুলো পরিচিত করা এবং বিক্রি করা।
এরকমভাবে অনেক ধরনের আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ রয়েছে আপনারা সেসকল প্রথম ব্যবহার করে সহজেই কাজ করতে পারবেন।
বর্তমান সময়ে যারা বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং এর সাথে যুক্ত রয়েছে তারা বেশিরভাগ সময় কনটেন্ট রাইটিং এর উপর নির্ভর করে থাকে বেশিরভাগ সময় কারণ কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে তাদের প্রোডাক্ট পণ্যগুলো সহজেই বিভিন্ন প্লাটফর্মে শেয়ার করতে পারে যেমন বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম আছে ফেইসবুক এ ছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ই-কমার্স ওয়েবসাইট এগুলোতে তাদের প্রোডাক্ট গুলো সহজেই আর্টিকেল বা কনটেন্ট রাইটিং তৈরি করে সেখানে আপলোড করতে পারে।
কনটেন্ট রাইটিং তৈরি করে সেখানে মানুষের কাছে সহজেই পৌঁছে দেওয়া যায় তাই কনটেন্ট রাইটিং এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এর মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
কিভাবে একজন কনটেন্ট রাইটার হবেন?
আমরা উপরের আলোচনায় আপনাদের সাথে আলোচনা করেছে যে কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কন্টেন্ট রাইটিং এর প্রকারভেদ এখন আমরা আপনাদের জানাব কিভাবে একজন সফল কনটেন্ট রাইটার হতে পারবেন।
আপনি যদি একজন সফল কনটেন্ট রাইটার হতে পারেন তাহলে অনলাইনে বিভিন্ন উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন এবং আপনি যদি নিজের একটি ওয়েবসাইট তৈরি না করে অন্যের ওয়েবসাইটে কাজ করতে চান তবে সেখানেও আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করে নিতে পারবেন তাও আবার নিজের ঘরে বসে।
আপনার যদি একজন কনটেন্ট রাইটার হতে চান তাহলে এ বিষয়ে কোন কোর্স করার প্রয়োজন হয় না আপনি যদি লেখাপড়া করা একজন লোক হয়ে থাকেন তবে ভালোভাবে লিখতে ও পড়তে পারলে আপনি সহজে কনটেন্ট রাইটার হতে পারবেন।
কিন্তু তার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে আপনারা লেখার মধ্যে আগ্রহ থাকতে হবে আপনি যদি নতুন করে কনটেন্ট রাইটিং শিখতে চান এবং অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি নিচে দেওয়া কিছু টপিক অনুসরণ করুন তাহলে আপনি সহজেই কনটেন্ট রাইটার হিসেবে গড়ে উঠতে পারবেন।
কন্টেন্ট রাইটার হতে গেলে প্রথমে নিজের পছন্দমত টপিক বাছাই করতে হবে তার মানে হচ্ছে আপনি যে বিষয় নিয়ে বেশী জানেন এবং জ্ঞান রয়েছে সেই বিষয়টা খুঁজে বের করতে হবে।
আপনি যখন নিজের পছন্দমত কোন টপিক খুঁজে বের করতে পারবেন তখন ধীরে ধীরে একজন সফল কনটেন্ট রাইটার এর পথে এগিয়ে যেতে পারবেন। আপনাকে সবসময় অ্যাক্টিভ হতে হবে এবং নতুন নতুন কৌশল শিখে নিতে হবে আপনি ইউটিউব থেকে বিভিন্ন ভিডিও কন্টাক্ট থেকে অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন প্রতিদিন কিছু না কিছু লিখতে থাকুন এবং নিজের ভুলগুলো শোধরাতে থাকুন এভাবে ধীরে ধীরে আপনার রাইটিং উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ব্লগে গিয়ে তাদের আর্টিকেলগুলো দেখুন এবং নিজে নিজে আর্টিকেল লেখা শিখুন।
আপনার নিজের লেখার ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য নিজে একটি ফ্রী ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করার নিয়ম আপলোড করে রেখেছি আপনার চলে সেই আর্টিকেলটি পড়ে সহজে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন এবং সেখানে নিজের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে প্রতিদিন নিজের পছন্দমতো বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন।
আপনার যদি এ বিষয়গুলোর সঠিকভাবে অনুসরণ করে থাকেন তাহলে আপনারাও কনটেন্ট রাইটার সহজেই হতে পারবেন। এছাড়া আরো অনেক নিয়ম-কানুন রয়েছে সেগুলো আপনারা যদি সঠিকভাবে মেনে চলেন তবে কনটেন্ট রাইটার হিসেবে দ্রুত নিজের ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন এবং নিজের ব্লগে এবং অন্যের ব্লগে কাজ করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ
- ব্লগার ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে]
- কিভাবে একটি আকর্শনীয় আর্টিকেল লিখবেন? আর্টিকেল লেখার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে]
- কিভাবে গুগল ড্রাইভ থেকে ফাইল ডাউনলোড করবেন ?
- কপিরাইট ফ্রি মিউজিক ডাউনলোড করার সেরা ওয়েবসাইট
- ঘরে বসে লেখালেখি করে আয় করুন প্রতিদিন 500 টাকা
শেষ কথাঃ
তো বন্ধুরা আজ আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদের জানিয়েছে কনটেন্ট রাইটিং কি এবং কনটেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায়। আপনি যদি আমাদের দেওয়া তথ্য গুলি মনোযোগ সহকারে অনুসরণ করে থাকেন তবে আপনিও কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায় কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায়কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায় কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায়
কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায় কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায় কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায় কন্টেন্ট রাইটিং কি ? কন্টেন্ট রাইটিং শুরু করার উপায়
আমাদের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের কাছে ভাল লেগে থাকে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।