দুবাই কাজের ভিসা ২০২৩ : দুবাই ভিসা

দুবাই ভিসা : আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা নিয়ে দুবাই যেতে চান। তাহলে সঠিক একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন আমরা আজ আপনাকে জানিয়ে দেবো দুবাই কাজের ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত।

আমরা জানি দীর্ঘ সময় পর বাংলাদেশের শ্রমিকদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে দুবাই ভিসা। এ বিষয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাংলাদেশের মধ্যে 2016 সালে দুবাই এর একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

উক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতে, বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসায় 19 ক্যাটাগরিতে শ্রমিক নেওয়া হবে। mou তে, সংযুক্ত আরব আমিরাত এর পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করেন মানব সম্পদ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি।

দুবাই কাজের ভিসা ২০২৩ : দুবাই ভিসা
দুবাই কাজের ভিসা ২০২৩ : দুবাই ভিসা

দুবাই কাজের বিষয় নিয়ে আর কোন চিন্তা নেই ভাবনা নেই। আপনারা বাংলাদেশ থেকে সহজেই দুবাই কাজের ভিসা নিয়ে গমন করতে পারবেন।

তাই আপনি যদি দুবাই ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

দুবাই ভিসা প্রসেসিং

দুবাই ভিসা : এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাধারণ বাংলাদেশি শ্রমিকদের প্রবেশ ও কর্মসংস্থান আইন এবং বিধিমালা অনুযায়ী বাংলাদেশের শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় সাহায্য করবে এবং তা নিশ্চিত করে।

mou এর অধীনে বাংলাদেশ হতে বরাদ্দকৃত 19 টি ক্যাটাগরিতে দুবাই কাজের ভিসা তথ্য বিবরণী। বাংলাদেশ সরকার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত এর দায়িত্ব কর্মসংস্থান কর্মচারী অধিকার এবং ব্যক্তি দায়িত্ব এবং কর্তব্য এর বিবরণ Mou.

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইনের আলোকে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয় যা 2016 সালে নিরাপদ এবং দায়িত্বশীল শ্রম অভিভাষণ সুনিশ্চিত করা হয়।

আরো পড়ুনঃ

এই স্মারক স্বাক্ষর এর ফলে দুবাই কাজের ভিসা পাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়, বাংলাদেশের শ্রমিকদের। দুবাই থেকে কাজের ভিসা বা ইউএসএ তে কাজের ভিসা পাওয়ার পথ খোলা নিয়ে আর দুশ্চিন্তা নয়।

যাই হোক এটি গুরুত্বপূর্ণ সংযুক্ত আরব আমিরাত শতাংশ লোক নিয়োগ করে। এবং ভবিষ্যতে এটি বিভিন্ন সংস্থার কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হবে।

সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার অল্প সংখ্যক নারী ও পুরুষ গৃহকর্মী, ডাক্তার এবং প্রকৌশলী নিয়োগ দিবে। এছাড়া যারা বর্তমানে দুবাই সংযুক্ত আরব আমিরাত এর অন্য কোন শহরে কাজের ভিসায় রয়েছে। তারা কাজ পারমিট বা ইনকাম করার জন্য আবেদন করতে পারে।

সংযুক্ত আরব আমিরাত শ্রম বাজার

বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য দুবাই ভিসা, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের বাংলাদেশ দূতাবাস এর তথ্য অনুযায়ী 2008 সালে 130204 জন ইউএসএ কাজ করতে গিয়েছে।

এবং 2009 সালে, 2573747 জন, 2010 সালে, 203308 জন, 2011 সালে, 282737 জন, 2012 সালে 215452 জন বাংলাদেশী নাগরিক আরব আমিরাতে প্রবেশ করান।

[wp_show_posts id=”3303″]

তবে সংযুক্ত আরব আমিরাতের নতুন ভিসা বন্ধ হলে গৃহকর্মীর ওপর নেতাকর্মী কাজের ভিসা চালু করেছে। ফলস্বরূপ গত ছয় বছরে মোট 53534 জন মহিলা কর্মী সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রবেশ করেন।

বর্তমান সময়ে দুবাইসহ আরব আমিরাতের বিভিন্ন জায়গায় এক লাখ শ্রমিক কাজ করছেন।

দুবাই ভিসার বিভিন্ন ক্যাটাগরি

আপনি যদি দুবাই ভিসা করতে চান? তাহলে আপনাকে অবশ্যই দুবাই ভিসার ক্যাটাগরী সম্পর্কে জানতে হবে যে, কি ধরনের ক্যাটাগরির ভিসা নিয়ে আপনি দুবাইয়ে গমন করতে পারবেন।

তার জন্য নিচে দেওয়া তথ্যগুলো ধাপে ধাপে অনুসরণ করুন। আমরা এখানে কিছু জনপ্রিয় দুবাই ভিসা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছি।

  • দুবাই কাজের ভিসা
  • দুবাই কুক ভিসা
  • দুবাই কৃষক ভিসা
  • দুবাই প্রশিক্ষক ভিসা
  • দুবাই গৃহকর্মীর ভিসা
  • দুবাই ব্যক্তিগত নাবিক ভিসা
  • দুবাই নিরাপত্তা প্রহরী ভিসা ইত্যাদি

উক্ত ভিসা ক্যাটাগরি ছাড়া আরো অনেকগুলো দুবাই ভিসা রয়েছে। যেগুলো আপনারা বাংলাদেশ থেকে সহজেই অনলাইনেবেদন করতে পারবেন এবং দ্রুত দুবাই গমন করতে পারবেন।

[wp_show_posts id=”3303″]

আপনি যদি দুবাই ভিসা ছাড়া আরো অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে চান। তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে সহজেই ভিসা সম্পর্কে জানতে পারবেন কারণ আমরা আগে থেকেই অনেক গুলো দেশের ভিসা সম্পর্কে আলোচনা করেছি।

দুবাই কাজের ভিসা পেতে চাইলে, এমন প্রত্যেক কর্মীকে তাদের নিজস্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরবর্তী কর্ম সংস্থান এর ক্ষেত্রে, তাদের নিজ দেশ থেকে ব্যক্তিগত শংসাপত্র সহ একটি ভিসার আবেদন জমা দিতে হবে।

সে ডকুমেন্ট তথ্য বিবরণ দিয়ে ভেজে দুবাই ভিসা আবেদনকারীরা গত পাঁচ বছর ভালো আচরণ করছে কিনা। নিরাপত্তার জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার 2016 সালে এই নিয়ম চালু করে।

দুবাই কাজের ভিসার জন্য, আপনাকে কোন প্রকার দালাল এর পাল্লায় পড়ে যাবেন। কারণ আপনারা এখন সরাসরি অনলাইনের মাধ্যমে দুবাই কাজের ভিসা আবেদন সম্পন্ন করতে পারবেন শুধুমাত্র অনলাইন ফ্রী প্রদান করে।

Read More:

আপনি যদি গৃহকর্মী বিনামূল্যে কম খরচে করে নিতে পারেন, তাহলে আপনারা 600 থেকে 800 দিরহাম পর্যন্ত বেতন পাবেন প্রতিমাসে।

তবে বাংলাদেশে আমাদের দালাল ভিসা পায়িতে দিতে, লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়।  এ টাকা রোজগার করার জন্য অনেকে তাদের সম্পদ বিক্রি করে থাকে।

কিন্তু এই সকল শ্রমিকদের কোন প্রশিক্ষণ সঠিক ধারণা নেই। অন্যান্য ব্যবসার কথা বলে গৃহকর্মে বিষয় লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে থাকে। তারপর যখন দেখা যায় কর্ম ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে, তখন তারা এই সম্পদ হারিয়েছে।

[wp_show_posts id=”3308″]

তাদের আর কিছুই করার থাকেনা তাই আপনি যদি দুবাই কাজের ভিসা নিয়ে যেতে চান। তাহলে কোন এজেন্সির মাধ্যমে কোন বিষয় যেতে হবে। তা নির্বাচন করে তারপর দুবাই পা রাখুন।

এডোবি সেগুলোর জন্য কোন এজেন্সিকে টাকা প্রদান করবেন না। কখনও দুবাই সরকার কর্তৃক অনুমোদিত একমাত্র মূল্যায়ন কেন্দ্র বাংলাদেশ থেকে আরব আমিরাতে শ্রমিক নিয়োগ করবে।

এই দু্বাই ভিসা ক্যাটাগরিতে, বাংলাদেশ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়ার বিস্তারিত উপায় গুলো আবেদন করার তিন মাসের মধ্যে পেয়ে যাবেন।

আরো ‍পড়ুনঃ

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা আজ আমাদের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাকে জানিয়ে দেওয়ার দুবাই কাজের ভিসা সম্পর্কে। আপনি যদি দুবাই যেতে চান তাহলে উপরের নিয়ম অনুযায়ী। অনলাইনের মাধ্যমে দুবাই কাজের ভিসার জন্য আবেদন করে ফেলুন।

বিশেষ করে আমরা উপরে বলেছি এখনও বলছি আপনি দুবাই কাজের ভিসার জন্য কখনোই দালালের চক্করে পড়বেন না। আপনারা ভালো কোন এজেন্সি দেখে দুবাই ভিসার জন্য আবেদন করবেন।

তো বন্ধুরা আমাদের পোস্ট আপনার কাছে কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর নতুন নতুন ভিসা সম্পর্কে জানতে চাইলে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment