অপারেটিং সিস্টেম কি? অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে? অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে কাজ করে : বর্তমানে যারা কম্পিউটার এবং মোবাইল ব্যবহার করে থাকে তারা সকলেই অপারেটিং সিস্টেমের সাথে পরিচিত আছেন।
প্রতিটি কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই সবার আগে প্রয়োজন হবে অপারেটিং সিস্টেম। কম্পিউটার বা মোবাইলে অপারেটিং সিস্টেম দেওয়া থাকলে সেই কম্পিউটার বা মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না।
আমরা জানি আমাদের কম্পিউটারে যে সকল হার্ডওয়ার রয়েছে এবং সফটওয়্যার রয়েছে সে গুলোকে এক কথায় বলা যেতে পারে কখনও কোনও হার্ডওয়ার কে বা কখনও কোন সফটওয়্যার কে কিভাবে কেন কিসের জন্য রান করাতে হবে এই সকল কাজে করে থাকে ও.এস বা অপারেটিং সিস্টেম।
আমাদের থেকে সাইট এ আপনার সাথে শেয়ার করা হবে অপারেটিং সিস্টেম কি এবং অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে এবং অপারেটিং সিস্টেম এর কাজ কি। আপনি যদি যাবতীয় তথ্য জানতে চান তবে আমাদের ওয়েবসাইটের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
অপারেটিং সিস্টেম কি
অপারেটিং সিস্টেম বলতে এমন এক ধরনের সফটওয়্যার যা কম্পিউটার হার্ডওয়ার এবং ইউজার এর মধ্যে ইন্টারফেস কাজ করে। আমরা জানি অপারেটিং সিস্টেম পরিচালনা করে থাকে।
কোন কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিংবা মোবাইলের আত্মা হিসেবে বলা যায় অপারেটিং সিস্টেমকে। যেকোনো মোবাইল ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই আপনাকে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে হবে।
এক কথায় বলা যায় যে আপনার কম্পিউটার মোবাইল ল্যাপটপের যদি কোন প্রকার অপারেটিং সিস্টেম না দেওয়া থাকে তবে সেই বিভাগগুলো ব্যবহার করা অসম্ভব।
অপারেটিং সিস্টেম মূলত কোন মোবাইল ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে ডিভাইসগুলো চালু করার জন্য। মোবাইল ল্যাপটপ কম্পিউটারে কোন অপারেটিং সিস্টেম দেয়া হয় তবে কোন ডিভাইস চালু হবে না। তাই এক কথায় প্রকাশ পায় যে অপারেটিং সিস্টেম ছাড়া কোন ডিভাইস চালু করা সম্ভব হয় না।
অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে
আমরা জানি যে সিস্টেম সফটওয়্যার এন্ড্রয়েড সফটওয়্যার ব্যবহারকারীর মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন করে এবং কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে অপারেটিং সিস্টেম বলা হয়। আশাকরি আপনার উত্তরটি পেয়ে গেছে আসলে অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলা হয়।
আপনার মনে একটি প্রশ্ন হতে পারে যে অপারেটিং সিস্টেম আসলে কেমন হয়। সে বিষয়ে জানতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:
- Linux অপারেটিং সিস্টেম
- Microsoft windows অপারেটিং সিস্টেম
- MacOS অপারেটিং সিস্টেম
- Android অপারেটিং সিস্টেম এর তালিকা।
অপারেটিং সিস্টেম এর বৈশিষ্ট্যসমূহ
আমরা জানি অপারেটিং সিস্টেম বা ওএস একটি সিস্টেম সফটওয়্যার, যেকোনো সরকার কিভাবে পরিচালনা করতে হবে তা অপারেটিং সিস্টেম এর প্রোগ্রাম করা হয়ে থাকে। অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং ইউজারদের মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করে থাকে।
প্রতিটি কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে হয় কারণ ওএস ছাড়া কম্পিউটার কাজ করা সম্ভব হয় না। অপারেটিং একটি এপ্লিকেশন সফটওয়্যার যা সকল প্রকার সফটওয়্যার কে চালানোর দায়িত্ব নিয়ে থাকে। অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটারের সকল ধরনের তথ্য বা ইনফরমেশন কে সুরক্ষা দিয়ে থাকে। আপনি যদি এই লেখাগুলি ভালোভাবে বুঝে থাকেন তবে আশা করা যায় আপনিও অপারেটিং সিস্টেম এর বৈশিষ্ট্যসমূহ সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছেন।
অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে কাজ করে?
আপনি যদি মোবাইল, ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে হবে। কিভাবে অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটারে ব্যাবহার করবেন সেই সকল তথ্য জানতে আমাদের এই পেজ এর লেখাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আমরা আপনাকে সঠিকভাবে তথ্য দেবো যে অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে কম্পিউটারে কাজ করে। সেটিং সিস্টেম প্রথমত মেমোরি মানেজমেন্ট, প্রসেস ম্যানেজমেন্ট, ডিভাইস ম্যানেজমেন্ট, বিভিন্ন ফাইল ম্যানেজমেন্ট, সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট, ইত্যাদি কাজ করে থাকে।
অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে কাজ করে তার বিস্তারিত নমুনা দেখতে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
অবশ্যই পড়ুনঃ
- ডেস্কটপ কম্পিউটার নাকি ল্যাপটপ? কোনটা কিনবেন? [বিস্তারিত এখানে]
- মোবাইল থেকে কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ পদ্ধতি [বিস্তারিত এখান]
- কম্পিউটারে টাইপিং স্পিড দ্রুত করার নিয়ম [বিস্তারিত এখানে]
- কম্পিউটার ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার | ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার free download
মেমোরি মানেজমেন্ট
কম্পিউটারে কোন পথে চলার সময় প্রয়োজনীয় মেমোরি মানেজমেন্ট যেমন এইচডিডি বা এসএসডি থেকে র্যাম এ তথ্য লুট করে নিয়ে থাকে।
মেমোরি ম্যানেজমেন্টে অপারেটিং সিস্টেম এই কাজটি ফিক্স করে থাকে। কোন ধরনের প্রসেস মেমোরি কতটুকু জায়গা মেয়ে নেবে এবং কিভাবে ব্যবহার করবে সেই সকল কাজ করা থাকে মেমোরি মানেজমেন্ট অপারেটিং সিস্টেম।
মেমোরি মানেজমেন্ট অপারেটিং সিস্টেমের একটি ফাংশন প্রাইমারি মেমোরি কে পরিচালনা করে। মেমোরি ব্যবস্থাপনা প্রতিটি নারীর অবস্থান করে এবং প্রক্রিয়ার জন্য কত মেমোরি জায়গা প্রয়োজন হয় সেটি অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
প্রসেস ম্যানেজমেন্ট
প্রসেস ম্যানেজমেন্ট হলো কম্পিউটার এমন একটি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবস্থা যেখানে আপনি একাধিক কাজ করবেন যেমন ব্রাউজারে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করছেন, সেই সাথে আপনি এমএসওয়ার্ডে টাইপিং কাজ করছেন এবং গান শোনার জন্য ভিডিও প্লেয়ার ওপেন করে রেখেছেন সেই কাজগুলো সঠিকভাবে প্রসেস ম্যানেজমেন্ট করে থাকে কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেমগুলো।
এক কথায় প্রকাশ পায় প্রসেস ম্যানেজমেন্ট হচ্ছে একাধিক ভাবে কম্পিউটারের কোন কাজ করাকে বুঝানো হয়। যা প্রসেস ম্যানেজমেন্ট এর মাধ্যমে অপারেটিং সিস্টেম কাজ করে থাকে।
ডিভাইস ম্যানেজমেন্ট
ডিভাইস ম্যানেজমেন্ট বলতে বুঝায় আপনার কম্পিউটারে যে সকল এক্সটার্নাল ডিভাইস গুলো রয়েছে যেমন মাউস কিবোর্ড স্পিকার প্রিন্টার স্ক্যানার এর মত আরো অনেকগুলো ইনপুট আউটপুট ডিভাইস রয়েছে সেগুলো কে ম্যানেজ করার কাজ হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেমের।
আপনার কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় তবে কম্পিউটারের কোন অংশ কাজ করতে পারবেন না। তাই যে সকল কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেট করা আছে সেগুলোতে আপনি উক্ত ইনপুট আউটপুট ডিভাইস সেট করে কাজ করতে পারবেন। এই কাজগুলো মূলত অপারেটিং সিস্টেম করা থাকে।
ফাইল ম্যানেজমেন্ট
বর্তমানে যারা কম্পিউটার কাজ করে সেখানে অনেক ধরনের প্রয়োজনীয় এবং অপ্রয়োজনীয় ফাইল গুলো সেভ করে রাখা হয়। কম্পিউটারের যে সকল ফাইল সেভ করে রাখা হয় সেগুলো হার্ডডিক্স এর ভিতরে সংরক্ষিত থাকে। কম্পিউটারের যেকোন ফাইল এবং কপি পেস্ট করা যাবতীয় ফাইল ম্যানেজমেন্ট করা থাকে অপারেটিং সিস্টেম।
সিকিউরিটি ম্যানেজমেন্ট
কম্পিউটার এর কোন এক প্রসেস যাতে করে অন্য কোন প্রদেশের কাজে বিঘ্ন না ঘটে সেজন্য অপারেটিং সিস্টেম নিয়মিত দেখাশোনা করে এবং প্রতিটি কম্পিউটার কে সুরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। যেমন আপনার কম্পিউটারে যেকোনো ধরনের ভাইরাস, হ্যাকারের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে অপারেটিং সিস্টেম।
অনেক সময় দেখা যায় কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের ভাইরাসে আক্রান্ত করে থাকে সেই সকল ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেম সঠিক সময়ে প্রতিরোধ করা থাকে। কিভাবে কম্পিউটারের যাবতীয় সিকিউরিটি ব্যবস্থা করে থাকে অপারেটিং সিস্টেম।
অপারেটিং সিস্টেম কত প্রকার
আমরা জানি অপারেটিং সিস্টেম চার প্রকার, এই চার প্রকার অপারেটিং সিস্টেম কম্পিউটার কে কন্ট্রোল করে এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করে এর ওপর ভিত্তি করে।
আপনি যদি অপারেটিং সিস্টেমের চার প্রকার জানতে চান তবে নিচের দেওয়া ধাপগুলো দেখুন।
(ক) রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম
রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেমগুলো অনেক কম সময়ের মধ্যে ইনপুট গুলোকে প্রসেস প্রতিক্রিয়া জানতে পারে। রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি এবং শিল্প ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়।
অপারেটিং সিস্টেমের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কম্পিউটারের রিসোর্স পরিচালনা করা যাতে করে নির্দিষ্ট কোন কাজ সঠিকভাবে সম্পাদন করা যায়। আত্ম কারণগুলোর জন্যই real-time অপারেটিং সিস্টেমগুলো লোকেরা ব্যবহার করে থাকে।
(খ) সিঙ্গেল ইউজার সিঙ্গেল টাস্ক
সিঙ্গেল ইউজার সিঙ্গেল টাস্ক নামতে থাকে সহজে বোঝা যায় এই অপারেটিং সিস্টেমটি কম্পিউটার পরিচালনা করার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে যেখানে কোন ইউজার একবারে সঠিকভাবে কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।
আপনার যদি সিঙ্গেল ইউজার সিঙ্গেল টাস্ক পালম হ্যান্ড হেল্ড কম্পিউটার জন্য পালম অপারেটিং সিস্টেম হল সিঙ্গেল ব্যবহারকারীর সিঙ্গেল টাস্ক অপারেটিং সিস্টেমের একটি ভালো উপায়।
(গ) মাল্টি ইউজার
আপনি যদি মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেমটি কম্পিউটার জন্য ব্যবহার করেন তবে অনেক সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। অপারেটিং সিস্টেম একসাথে অনেকগুলো পৃথক পৃথক ইউজারকে কম্পিউটারের দৃশ্যগুলো সুবিধা একসাথে দিয়ে থাকে।
যেমন ইউনিক্স, বি এম এস, মেইনফ্রেম অপারেটিং সিস্টেমগুলি এম.ভি.এস এটি বর্তমানে অনেক ইউজার অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে উপকৃত হচ্ছেন।
(ঘ) সিঙ্গেল ইউজার মাল্টিটাস্কিং
বর্তমান সময়ে সিঙ্গেল ইউজার মাল্টি টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেমটি অনেক ইউজার রা ব্যবহার করে থাকে। আমরা জানি সিঙ্গেল ইউজার মাল্টিটাস্কিং অপারেটিং সিস্টেমটি ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ কম্পিউটারের জন্য ব্যবহার করে থাকে।
অপারেটিং সিস্টেম গুলোর নাম
আমরা জানি কম্পিউটার তিন প্রকার। ১. হাইব্রিড কম্পিউটার, ২. এনালগ কম্পিউটার ৩. ডিজিটাল কম্পিউটার। উক্ত তিনটি কম্পিউটারে লোকেরা বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে। আমরা জানি পৃথিবীতে প্রথমত হাইব্রিড কম্পিউটার আবিষ্কৃত হয়েছিল, তারপর দ্বিতীয়তঃ এনালগ কম্পিউটার, তারপর তৃতীয়তঃ ডিজিটাল কম্পিউটার যা বর্তমানে ব্যবহৃত হয়ে যাচ্ছে।
(ক) হাইব্রিড কম্পিউটার: এই কম্পিউটারগুলোতে আগেকার সময়ে লোকেরা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করত, ৯৮, ২০০০, লিনাক্স, ইউনিক্স, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হতো।
(খ) এনালগ কম্পিউটার : এ কম্পিউটারগুলোতে সেই সময়ে লোকেরা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করত, উইন্ডোজ এক্সপি, লিনাক্স, ভিস্তা অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করেছেন।
(ঘ) ডিজিটাল কম্পিউটার : বর্তমান সময়ে যে সকল কম্পিউটার হচ্ছে এর সকল কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় উইন্ডোজ সেভেন, উইন্ডোস ৮, উইন্ডোজ 10 ইত্যাদি।
শেষ কথাঃ
আপনি যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে করে থাকেন তবে আপনিও সঠিকভাবে জানতে পারছেন যে, অপারেটিং সিস্টেম কি অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে এবং অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে কাজ করে।
আপনি যে সকল বিষয় আগে জানতেন না সেই বিষয়গুলো এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জেনে নিতে পেরেছেন। আপনি যদি মোবাইল ল্যাপটপ কিংবা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন সেখানে আপনাকে অবশ্যই অপারেটিং সিস্টেম চালু রাখতে হবে।
ট্যাগ: অপারেটিং সিস্টেম কি ? কিভাবে কাজ করে ? বিস্তারিত জেনে নিন অপারেটিং সিস্টেম কি ? কিভাবে কাজ করে ? বিস্তারিত জেনে নিন অপারেটিং সিস্টেম কি ? কিভাবে কাজ করে ? বিস্তারিত জেনে নিন অপারেটিং সিস্টেম কি ? কিভাবে কাজ করে ? বিস্তারিত জেনে নিন অপারেটিং সিস্টেম কি ? কিভাবে কাজ করে ? বিস্তারিত জেনে নিন অপারেটিং সিস্টেম কি ? কিভাবে কাজ করে ? বিস্তারিত জেনে নিন
আপনি যদি এই পোস্টের আর্টিকেল ভালোভাবে দেখান তবে উইন্ডোজ নিয়ে এবং উইন্ডোসের ব্যবহার নিয়ে কোনো দ্বিধা থাকবে না। আমাদের এই পোষ্ট যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।