ইঞ্জিনিয়ারিং কি : ইঞ্জিনিয়ারিং কত প্রকার এবং এর কাজ কি বিষয় নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি প্রস্তুত করা হয়েছে। মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় সাফল্যের চাবিকাঠি হচ্ছে তাদের উন্নত চিন্তা ভাবনা এবং অকল্পনীয় উদ্ভাবনী শক্তি।
উক্ত উদ্ভাবনী শক্তিকে মানুষ আদম সৃষ্টির গোড়া থেকে কাজে লাগিয়ে যাচ্ছে। আর বর্তমান সময়ের সভ্য জগতের মানুষ এই উদ্ভাবনের চর্চাকে নাম দিয়েছে, ইঞ্জিনিয়ারিং বা প্রকৌশল বিদ্যা।
আমাদের ইতিহাসের পাতায় চোখ রাখলে আমরা দেখতে পারি সারা বিশ্বজুড়ে আছে অজস্র ইঞ্জিনিয়ারিং এর নিদর্শন। তাই আপনি যদি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
[wp_show_posts id=”3308″]
ইঞ্জিনিয়ারিং কি ?
ইঞ্জিনিয়ার হচ্ছে, আসলে সায়েন্স, টেকনোলজি, ইঞ্জিনিয়ারিং এর ম্যাথমেটিক্স অন্তর্ভুক্ত একটি বিভাগ। এ বিভাগে বিদ্যার্থীদের মূলত চার ধরনের বিষয় এর উপর বিস্তারিত ব্যাখ্যা প্রদান করা হয়।
আরে শিক্ষাব্যবস্থা আমাদের সভ্যতায় প্রায় হাজার হাজার বছর ধরে আছে প্রধানত ইঞ্জিনিয়ারিং শব্দটির উৎপত্তি হয়েছে লেটিন শব্দ Engine কোন শব্দ থেকে।
মানে যার অর্থ হচ্ছে সহজাত গুণ। বিশেষ মানসিক শক্তি বা একটা সু কৌশলী আবিষ্কার। আপনাকে যদি আরও সহজ করে বলা যায় তাহলে ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে বিজ্ঞান এবং অংকের প্রয়োগীক ব্যবহারের মাধ্যমে কোনো সমস্যার সমাধান করা বিদ্যা কিংবা চর্চা।
এ বিদ্যাতে বিজ্ঞান, অংক, প্রযুক্তি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার পাশা পাশি শিল্পকলা বিষয়ক শিক্ষা প্রদান করা হয়। তাছাড়া ইঞ্জিনিয়ারকে একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পেশা হিসেবেও পরিচিত হয়।
যেখানে সায়েন্স এবং ম্যাথমেটিক্স ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রকার মেশিন ডিজাইন তৈরি এবং টেস্ট করা হয়। আর এই ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যা কে কাজে লাগিয়ে।
[wp_show_posts id=”3306″]
যারা এই ধরনের আবিষ্কার গুলো করা থাকে বা যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ এর পাশাপাশি আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান করে তারাই হচ্ছেন ইঞ্জিনিয়ার বা প্রকৌশলবীদ।
তো আপনারা উপরের আলোচনা অনুসরণ করে, অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন যে ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত কি। যদি না বুঝে থাকেন তাহলে উপরের আলোচনাটি আরও একবার পড়ে নিন।
ইঞ্জিনিয়ারিং কত প্রকার ?
আপনারা উপরের আলোচনায় আপনাকে জানিয়ে দিয়েছে ইঞ্জিনিয়ারিং কি। এখন আমি আপনাকে জানিয়ে দেবো ইঞ্জিনিয়ারিং কত প্রকার।
ইঞ্জিনিয়ারিং এমন একটি প্রাসাদ যেখানে একাধিক শাখা আছে এবং সে সকল শাখার জন্য আলাদা আলাদাভাবে পড়াশোনার প্রয়োজন হয়।
[wp_show_posts id=”3303″]
কিন্তু এখানে আমরা বেশ কিছু পরিচিত ইঞ্জিনিয়ার এর ধরন নিয়ে আলোচনা করব।
তো চলুন জেনে নেয়া যাক ইঞ্জিনিয়ারিং কত প্রকার এই সম্পর্কে। যেমন-
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি মেশিনারি উৎপাদন করা হয় যেমন- গাড়ি, ইঞ্জিন, ওয়েপন সিস্টেম, মহাকাশযানের যন্ত্রপাতির নকশা তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণ এর ব্যাপার গুলোর সাথে জড়িত থাকে।
[wp_show_posts id=”3308″]
তাছাড়া রোবটিক্স, ফার্ম মেশিনারি, এবং আরও বিভিন্ন ধরনের মেশিনের যন্ত্রাংশ তৈরি বিষয় গুলো। এ ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। এতে ইঞ্জিনিয়াররা যন্ত্রপাতি এবং কন্ট্রোল সিস্টেম এর ব্যবস্থাপনা ও করে থাকে।
ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং
ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শাখায় বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, মেশিন এবং সিস্টেম এর ডিজাইন তৈরি, কন্ট্রোল ও মনিটরিং করা হয়।
মাইক্রোচিপ এর মত একদম ছোট থেকে শুরু করে ট্রান্সমিশন পাওয়ার সিস্টেম পর্যন্ত সবকিছুই। এধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাহায্যে তৈরি করা হয়ে থাকে।
[wp_show_posts id=”3303″]
এসকল ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে টেলিকমিউনিকেশন, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক, কম্পিউটার সিস্টেম, ব্রডকাস্ট ইঞ্জিনিয়ারিং এর মতো বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত থাকে।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার এর সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি বিভাগ। এ ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে বিভিন্ন প্রকার ইনফ্রাস্ট্রাকচার প্রজেক্ট যেমন-
রেলওয়ে, ব্রিজ, রাস্তা, ড্যাম বা টানেল এর ডিজাইন তৈরি করা। কনস্ট্রাকশন করা মেরামত করা এবং ইনস্পেকশন এর মত কাজ গুলোর সাথে জরিত।
এ ধরনের ইঞ্জিনিয়াররা সরকারি এবং বেসরকারি প্রজেক্ট সমালোচনার পাশাপাশি ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর শাখা সার্ভিয়িং, স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কাজ করে থাকে।
এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং
এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একটি বিশেষ শাখা। এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে এয়ারক্রাফট এবং স্পেস ক্রাফট এর যন্ত্রাংশ এর ডিজাইন তৈরি নির্মাণ এবং নিরীক্ষার কাজগুলো করা হয়।
এখানে ইঞ্জিনিয়াররা যানবাহনের এর এরোডিনামিক্স, পাওয়ার প্লান্ট, ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক সিস্টেম, নেভিগেশন সিস্টেম, ইলেক্ট্রিক্যাল কন্ট্রোল এর উপর কাজ করা হয়।
[wp_show_posts id=”3308″]
নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং
নিউক্লিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং এর শাখাতে, ইঞ্জিনিয়াররা পারমাণবিক শক্তির ব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণ করে। বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি সিস্টেম এবং পদ্ধতির নকশা তৈরি এবং নির্মাণ করেন আর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে যান্
ইঞ্জিনিয়াররা শ্রেণির ইঞ্জিনিয়াররা পার্টিসেল এক্সেলারেটর, নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টস রিয়েক্টর, নিউক্লিয়ার ওয়েবস্টের স্টোরেজ এবং নজরদারির কাজ করে থাকে যাতে কোন ক্ষতিকারক পারমাণবিক রশ্মি আমাদের বিশ্বের কোন ক্ষতি না করতে পারে।
বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
হেলথকেয়ার বা মেডিসিন সেক্টরে যেসকল ডিভাইস এবং যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় সে সকল যন্ত্রপাতির নির্মাণের দায়িত্ব থাকে বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারদের।
[wp_show_posts id=”3303″]
এই ফিল্ডের ইঞ্জিনিয়ার ডাক্তার, থেরাপিস্ট এবং রিসার্চারদের সাথে কাজ করে। স্বাস্থ্য বিভাগের বিভিন্ন ধরনের বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতির চাহিদাগুলো পূরণ করে থাকে।
কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ফিজিক্স কেমিস্ট্রি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এর শর্ত অনুযায়ী। বিভিন্ন প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সিস্টেম এবং পদ্ধতি ব্যবস্থা করে।
[wp_show_posts id=”3303″]
এ ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং উৎপাদন এর মিশ্রণ, কেমিক্যাল পদার্থের কম্পাউন্ডিং এবং প্রসেসিং এর উপর কাজ করে থাকে।
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার রা কম্পিউটারের হার্ডওয়ার সিস্টেম সফটওয়্যার নেটওয়ার্ক তৈরি করে থাকে। তাছাড়া ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর শাখা হিসেবে কম্পিউটার সায়েন্স সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডিজাইনও আছে।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং
ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভিন্ন পরিষেবা যন্ত্রপাতি এবং সিস্টেমগুলো ডিজাইন এবং পর্যালোচনা করে থাকে। যাতে বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে তারা ম্যাটেরিয়াল প্রসেসিং এবং ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের জন্য এপ্লিকেশন তৈরি করতে পারেন।
[wp_show_posts id=”3303″]
এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং
এনভারমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রধান লক্ষণ থাকে পরিবেশকে দূষণমুক্ত করে বসবাসের উপযোগী করে তোলা। দূষণের মাত্রা নির্ণয় করা দূষণের উৎস খুঁজে বের করা এবং দূষণ আক্রান্ত এলাকা গুলো কে। দূষণমুক্ত করায় এনভারমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রধান এবং কাজ হিসেবে প্রমাণিত।
মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং
মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং সাধারণত কে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে এ ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং এ শিপিং, অনবোর্ডিং, সাবমেরিন, ইত্যাদি ডিজাইন এবং নির্মাণ করা হয়।
[wp_show_posts id=”3308″]
মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে ইঞ্জিনিয়ারিং এর বিভিন্ন শাখা যুক্ত থাকে যেমন সিভিল ইলেকট্রিক্যাল মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং প্রোগ্রামিং ইঞ্জিনিয়ার ইত্যাদি।
ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং
ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং মূলত কৃষি সংক্রান্ত উৎপাদন এবং খাদ্য উৎপাদন প্রসেসিং ডিসট্রিবিউশন এবং স্টোরিংয়ের সুবিধার জন্য। বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন এবং অ্যাপ্লিকেশনের ডেভলপমেন্ট করে থাকে।
অ্যাপ্লিকেশনগুলো খাদ্যের মান এবং সুরক্ষার উপর নজর রাখার পাশাপাশি বায়োরিফাইনিং ওষুধপত্র এবং ইকোফ্রেন্ডলি প্যাকেজিং এর ব্যবস্থা করে থাকেন ফুড ইঞ্জিনিয়াররা।
এগ্রিকালচারালইঞ্জিনিয়ারিং
এগ্রিকালচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কৃষি উন্নত দেশে বিভিন্ন ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে থাকে। এই বিভাগটি হল আসলে কেমিক্যাল ইলেক্ট্রিক্যাল সিভিল এনভারমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আরো অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং এর সাথে সংযুক্ত।
[wp_show_posts id=”3308″]
ইঞ্জিনিয়ার এর কাজ কি ?
আধুনিক সময়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পেশার এত শাখা এবং উপশাখা আছে যে, আলাদা করে ইঞ্জিনিয়ারদের কাজগুলোকে বর্ণনা করা একেবারেই সহজ হবে না।
তারপরও বিভিন্ন শাখার ইঞ্জিনিয়াররা আমাদের বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে থাকে যেমন তারা অ্যাডভান্সড প্রস্থেটিকেস এর উপর কাজ করেন।
নতুন মেটেরিয়াল তৈরি করেন। ইঞ্জিনিয়ার সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিভিন্ন ধরণের জ্বালানীর অনুসন্ধান করেন স্বচ্ছ জলের সিস্টেম তৈরি করেন এছাড়া ব্রিজ নির্মাণ করে থাকেন।
তার পাশাপাশি সাল মেমব্রেন থেকে স্যাটেলাইট ইঞ্জিনিয়ার পর্যন্ত সকল বিজ্ঞানের ব্যবহার করে বিশ্বের সকল আশ্চর্য এবং জটিল সমস্যাগুলোর সমাধান খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন।
যে কোন ইঞ্জিনিয়ারের কাজের প্রাথমিক শর্ত হচ্ছে মানব জীবনকে আরও বেশি করে, আরামদায়ক করে তোলার উদ্দেশ্য নিয়ে দৈনন্দিন সমস্যার বিজ্ঞানসম্মত সমাধান করা।
তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের প্রোডাক্ট ডিজাইন মূল্যায়ন পরীক্ষা করা পরিবর্তন করা পর্যবেক্ষণ করা এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা ইঞ্জিনিয়ারদের কাজ।
ম্যাটেরিয়াল এবং পদ্ধতি ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়ার সাথে সাথে প্রোডাক্ট তৈরীর পদ্ধতি ও মনিটর করে থাকে।
এমনকি ব্যর্থ গবেষকদের বিশ্লেষণ করে তা কাজে লাগানো তাদের অন্যতম প্রধান দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। আর খাতা কলমে বর্ণনা করতে গেলে, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত পেশাদার ইঞ্জিনিয়াররা বেশ কিছু সাধারণ অনুসরণ করে থাকে।
- কর্ম ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার [বিস্তারিত এখানে]
- চিকিৎসা ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ৫টি ব্যবহার [বিস্তারিত এখানে]
- ভার্চুয়াল রিয়েলিটি কি ? কত প্রকার এবং কিভাবে কাজ করে ? জেনে নিন এখানে
শেষ কথাঃ
তো বন্ধুরা আজ আমাদের আর্টিকেলে আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হলো ইঞ্জিনিয়ারিং কি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কত প্রকার, ইঞ্জিনিয়ারিং কাজ কি ?
আপনি যদি আমাদের দেওয়া আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন। তাহলে আশা করা যায়, আপনারা ইঞ্জিনিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন।
আমাদের আর্টিকেলটির যদি আপনার কাছে ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। বিশেষ করে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে নতুন নতুন টিপস পেতে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।