ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপায় (ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল)

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপায় : আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে, আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে বিস্তারিত, ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।

বর্তমান সময়ে, একটি নির্ভরযোগ্য অনলাইন উপস্থিত থাকার জন্য। ওয়েবসাইট থাকাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি ব্যক্তি বিশেষ হোক বা কোন কোম্পানি।

সকলেই তাদের অডিয়েন্স দের উদ্দেশ্যে একটা করে, ওয়েবসাইট উপস্থাপন করতে পছন্দ করেন।

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপায় (ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল)
ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপায় (ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল)

ওয়েবসাইট তৈরি করার বিষয়ে ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে, সবথেকে জনপ্রিয় এবং বিশ্বাসযোগ্য। এক্ষেত্রে আপনারা বুঝতেই পারছেন যে, আমাদের আজকের আলোচনার প্রধান বিষয় হচ্ছে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরি করার টিউটোরিয়াল।

এখানে আমরা আপনাদের সুবিধার জন্য ধাপে ধাপে জানিয়ে দেবো। কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। তাই আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে আগ্রহী থাকেন।

তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

ওয়ার্ডপ্রেস কি ?

ওয়ার্ডপ্রেস হচ্ছে, এক ধরনের ওপেনসোর্স কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (সিএমএস)। এটি ব্যবহারকারীদের ডায়নামিক ওয়েবসাইট এবং ব্লগ তৈরি করার জন্য একটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম দিয়ে থাকে।

আর এটাই হচ্ছে, অনলাইনে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ব্লগিং সিস্টেম। আপনারা এখান থেকে, ব্যাক এবং সিএমএস এবং অ্যালিমেন্ট থেকে ওয়েবসাইট আপডেট কাস্টমাইজ এবং পরিচালনা করতে পারবেন।

অপর থেকে কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সিএমএস হচ্ছে, এক ধরনের সফটওয়্যার যা বিভিন্ন ডাটা মানে, ফটো, টেক্সট, মিউজিক, ডকুমেন্ট ইত্যাদি সংরক্ষণ করে। এবং সে গুলো আপনার ওয়েবসাইটে উপলব্ধ করে।

একটি ওয়েব সাইটের কনটেন্ট সম্পাদনা প্রকাশ এবং পরিবর্তন করতে সহায়তা করে। তার জন্য আমাদের এই ওয়ার্ডপ্রেসটিউটোরিয়াল থেকে আপনি ওয়ার্ডপ্রেস এর মূল বিষয় গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। যে গুলো ব্যবহার করে আপনি সহজেই, নিজের ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলতে পারবেন।

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপায় ? (ওয়ার্ডপ্রেস টিউটোরিয়াল)

আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করার উপায় খুঁজে থাকেন। তাহলে সঠিক একটি ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। আজ আমরা এখানে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরি করার টিউটোরিয়াল জানিয়ে দিব।

তো চলুন জেনে নেয়া যাক ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরি করার পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে।

ডোমেইন নেম নির্বাচন করুন

আপনার ওয়েবসাইটের সবথেকে বড় পরিচয় হচ্ছে ডোমেইন নেম। এডম এর নামের মাধ্যমে, আপনার অডিয়েন্স রা আপনার ব্র্যান্ড বা ওয়েবসাইটকে খুঁজে পাবে বা পরিচিত হবে।

তার জন্য আপনার প্রয়োজন এমন নাম নির্বাচন করে নেওয়া। যা আপনার ওয়েবসাইটের সাথে দুর্দান্তভাবে খাপ খেয়ে যাবে। লোকেরা আপনাকে ইন্টারনেটে খোঁজার সময় যাতে, স্পষ্টভাবে মনে রাখতে পারে আপনার ওয়েবসাইটের নাম মানে ডোমেইন নেম্

কিন্তু একটি ডোমেইন নাম নির্বাচন করার পূর্ণ স্বাধীনতা আপনার কাছে আছে। আপনাকে এমন ডোমেইন নাম নির্বাচন করতে হবে অন্য কোন ওয়েবসাইটের নামে সেই ডোমেইন নেম রেজিস্টার্ড করা নেই।

নিচের অংশে অনেক গুলো ডোমেইন নেম নির্বাচন করার টিপস প্রদান করা হলো। দেখুন-

  • ডোমেন নামটে ব্র্যান্ডের জন্য উপযুক্ত এবং অন্ন্য কিনা দেখে নেবেন।
  • ডোমেইন নেমটি মনে রাখার সহজ কিনা সেটা দেখবেন।
  • ডোমেইন নেম ছোট ওয়ার্ডে রাখার চেষ্টা করবেন।
  • ডোমেইন নেম যাতে সহজে উচ্চারণ, বানান এবং টাইপ করা যায় সেটিও দেখবেন।
  • নিস সম্পর্কিত শব্দ ব্যবহার করবেন ডোমেইন নাম সিলেট করার জন্য যেমন- expartjobs.com
  • ডোমেইন নেম এর ক্যারেক্টার 50 থেকে 60 এর মধ্যে রাখা ভালো।

এক্ষেত্রে আপনার মাথায় ভালো কোনো ডোমেইন নেম না আসলে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ফ্রি ওয়েবসাইট নেম জেনারেটর ব্যবহার করে। আপনার পছন্দমত ডোমেইন নাম নির্বাচন করতে পারবেন।

এখানে আপনাকে আপনার ওয়েবসাইট এর ভিত্তিতে কি ওয়ার্ড ব্যবহার করে। উক্ত ওয়েবসাইট নেম জেনারেটর টুলে, ডোমেইন নেম খুঁজতে হয়।

বর্তমান সময়ে সারা পৃথিবীতে এমন কয়েকটি ওয়েবসাইট আছে। তা সত্ত্বেও ভালোভাবে অনুসন্ধান করে নির্বাচন করা। জনপ্রিয় ও ভালো ডোমেইন নেম আপনার ওয়েবসাইটের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ওয়েব হোস্টিং প্রোভাইডার নির্বাচন করুন

বিভিন্ন কোম্পানি রয়েছে, যারা আপনাকে বিনামূল্যে ডোমেইন নেম তৈরি করতে দিবে। এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে। যারা বিনামূল্যে ডোমেইন নেম রেজিস্টার করার পাশাপাশি হোস্টিং সার্ভিস সেল করে থাকে।

উক্ত ওয়েব হোস্টিং প্রোভাইডার যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য এবং নতুনদের জন্য আদর্শ হিসেবে প্রমাণিত। তো চলুন এখন জেনে নেয়া যাক। হোস্টিং প্রোভাইডার সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

  • আপনাকে যেকোন প্রোভাইডারকে হোস্টিং কোম্পানি নির্বাচন করে সেখানে তাদের ওয়ার্ডপ্রেস স্টার্টার প্ল্যান সিলেক্ট করে নিতে হবে।
  • তারপর আপনাকে মাসিক বা যেকোন ভিত্তিতে প্লান নির্বাচন করে দিতে হবে।
  • পরবর্তী পদক্ষেপে আপনার পেমেন্ট ইনফরমেশনগুলো ফিলাপ করতে হবে।
  • তারপরের পদক্ষেপে আপনার ওয়াইফ হোস্টিং প্রোভাইডার এর গাইডেড সেটআপ উইজার্ড চালু হবে।
  • গাইডেড সেটআপ থেকে আপনারা অনেক সহজে, নিজের হোস্টিং স্পেস এর মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে নিতে পারবেন।
  • আপনারা চাইলে আপনার ওয়েব হোস্টিং কোম্পানির সাপোর্ট এর সহায়তা নিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করতে পারবেন।
  • উক্ত সেটআপ সিস্টেমে আপনার ওয়েবসাইটের উদ্দেশ্য এবং কমফোর্ট লেভেল এর ব্যঅপারে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে।
  • তারপর ওয়ার্ডপ্রেসকে আপনার প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নির্বাচন করে নিতে হবে। আর হোস্টিং প্রোভাইডার নিজে থেকেই সেটি ইন্সটল করে দেবে।
  • আপনি এই মুহূর্তে কোন ওয়েবসাইটের নির্বাচন করতে পারেন, আবার নাও করতে পারেন।
  • তারপর পরবর্তী অংশে আপনাকে আপনার নির্বাচিত ডোমেইন নেম কিংবা এক্সিসিটিং টাইপ করে সিলেক্ট করে নিতে হবে।
  • এখানে আপনার ব্যক্তিগত সকল তথ্য নিয়ে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করা এবং ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য কিছুক্ষণ সময় নিয়ে নেবে্
  • ওয়েবসাইট তৈরী হয়ে গেলে হোস্টিং প্লাটফর্ম সরাসরি আপনাকে সরাসরি নিয়ে যাওয়া হবে। তারপর ওয়েলকাম স্ক্রীন চলে আসবে।
  • আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস এ ক্লিক করে প্রবেশ করতে হবে। সেখানে দেখতে পারবেন যে, আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল সম্পন্ন হয়েছে।

এছাড়া আপনি যদি নিজে নিজে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ইন্সটল করতে চান। তাহলে আপনাদের অবশ্যই ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস ডাউনলোড করতে হবে তারপর ইন্সটল করতে হবে।

ওয়ার্ডপ্রেস সিএমএস ডাউনলোড করতে চাইলে এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন- https://wordpress.org/download. এখানে আপনার ডোমেইন নেম এবং হোস্টিং দুটোই তৈরি করা হয়ে গেছে এবং আপনার নিজস্ব ওয়াডপ্রেস সম্পূর্ণভাবে তোর।

ওয়েবসাইটের জন্যে থিম এবং ডিজাইন নির্বাচন করুন

আপনার ওয়েবসাইটকে একটি পার্সোনালাইজ লুক দিতে চাইলে। আপনার ওয়েবসাইট এর সাথে মানানসই একটি থিম বা টেমপ্লেট ডিজাইন নির্বাচন করতে হবে।

উক্ত টেম্পলেটগুলো এমন হতে হবে যা সহজে পরিবর্তন করা যায়। যা এমন একটি ডিজাইন আপনাকে আপনার ওয়ার্ডপ্রেস সাইটকে একটি ক্লিক এর মাধ্যমে তার ডিজাইন পরিবর্তন করতে সহায়তা করবে।

আপনি wordpress.org থেকে যে কোন একটি থিম নির্বাচন করে নিয়ে আপনার ওয়েবসাইটের অ্যাপিয়ারেন্স পরিবর্তন করে দিতে পারবেন।

এছাড়া, বিভিন্ন ধরনের থার্ড পার্টি থিম মার্কেটপ্লেস এবং স্টোর থেকে আপনি ফ্রিতে এবং প্রিমিয়াম থিম সিলেক্ট করতে পারবেন। আপনার কনটেন্ট এক রেখে যে, কোন সময়ে ইচ্ছামত থিম পরিবর্তন করে নিতে পারবেন, কোন ঝামেলা ছাড়াই।

নির্বাচিত থিম ইন্সটল করুন

আপনি wordpress.org এর অফিসিয়াল ডিরেক্টরি থাকে থিম নির্বাচন করলে, আপনার সাথে সাথে তা ইন্সটল করে নিতে পারবেন।

  • তার জন্য প্রথমে, Appearance থেকে Themes এ প্রবেশ করুন।
  • তারপর Add New অপশনে ক্লিক করুন।
  • যে তিনটি আপনি চাইছেন সে টিমের নাম সার্চ বারে টাইপ করে খোঁজ নেবেন। আর পছন্দের থিম নিচে থাকা ইনস্টল বাটনে ক্লিক করে দিবেন।
  • ইনস্টল হওয়ার পরে একটি বাটনে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইট থিম টি সক্রিয় করবেন।

থার্ড পার্টি থেকে থিম ইনস্টল এর পদ্ধতি

  • নতুন থিমের, theme.zip ডাউনলোড করে নেবেন।
  • ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড লগইন করে, Appearance থেকে Themes এ প্রবেশ করুন।
  • তারপর Add New অপশনে ক্লিক করুন। তারপর আপনাকে ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড এ ডাইরেক্ট করা হবে।
  • আপডেট টিম নামে যে ব্লু বাটন আসবে সেখানে ক্লিক করে দিবেন। তারপর আপনার ডিভাইস থেকে থিমের .zip ফাইল সিলেক্ট করে নিতে হবে।
  •  খন আপনার থিমকে সক্রিয় করার জন্য আপনি একটি লিঙ্ক দেখতে পারবেন সেটা আপনার ওয়েবসাইটে চলে যাবে।

আপনারা বেশিরভাগ থিম বিনামূল্যের হলেও অনেক প্রিমিয়াম থিম 10 ডলার থেকে শুরু করে 200 ডলার পর্যন্ত হতে পারে।

তারপর আপনার পছন্দ এবং চাহিদামত থিম নির্বাচন করে নিতে পারেন যেকোনো সময়।

প্লাগইন যুক্ত করুন

আপনাদের জন্য এই অপশনটি অপশনাল হলেও বিভিন্ন প্লাগইন যুদ্ধ করলে আপনার ওয়েবসাইটের ফাংশনালিটি বাড়াতে পারবেন। আপনার ওয়েবসাইটের জন্যে যা খুশি প্লাগিন ব্যবহার করতে পারবেন কোন ঝামেলা ছাড়া্

অপটিমাইজেশন থেকে শুরু করে ওয়েব সাইটের ভিজিটর বিশ্লেষণ থেকে নিরাপত্তা পর্যন্ত। প্রতিটি অংশের জন্য আপনি প্রচুর অপশন খুজে পেয়ে যাবেন।

কিন্তু কখনোই আপনার ওয়েবসাইটে রেখে দিবেন না কারন অতিরিক্ত সংখ্যায় প্লাগিন ইন্সটল করলে। তা আপনার ওয়েবসাইটকে করে দেবে।

যা একেবারেই ব্যবহারকারী বান্ধব নয়। আর এতে আপনার ভিজিটর ক্ষতি করতে পারে।

জরুরী ওয়েবসাইট সেটিংস কনফিগার করুন

ওয়েবসাইটে পার্মালিঙ্ক সেটআপ করা অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট শুরু করার সাথে সাথে এই পার্মালিঙ্ক যুক্ত করে নেওয়া উচিত।

পার্মালিংক স্ট্রাকচার এর ওপর আপনার ওয়েবসাইটের লিংক গুলো কেমন হবে সেটি নির্ধারিত হয়। যেমন মনে করেন- expartjobs.com এর ক্ষেত্রে পার্মালিনক যেরকম দেখতে পারবেন- expartjobs.com/create-a-website-with-wordpress/ এরকম।

ওয়েবসাইটের পোস্টে একটি ভালো পার্মালিঙ্ক স্ট্রাকচার আপনার অডিয়েন্সকে বুঝতে সহায়তা করে। কিন্তু একটি খারাপ পার্মালিঙ্ক ঠিক তার উল্টো কাজ করে থাকে।

আপনার এসইও রেংকিং বাড়ানোর জন্য পার্মালিনক স্ট্রাকচার সঠিকভাবে তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি। পার্মালিনক তৈরিতে ভুল করার উপায় আছে।

আমরা নিচের অংশে সঠিক ভাবে, পার্মালিঙ্ক স্ট্রাকচার তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানিয়ে দিয়েছে। দেখুন…

  • আপনার ওয়ার্ডপ্রেস ড্যাশবোর্ড এর সাইট মেনু থেকে সেটিংস এ ক্লিক করুন এবং পার্মালিঙ্ক এ প্রবেশ করুন।
  • তারপর, Common Settings এর অধীনে কাস্টম স্ট্রাকচার এ ক্লিক করবেন।
  • Numeric  এর জন্য যাওয়ার কোন কারণ নেই। কারন এটি আপনার ভিজিটরদের বিভ্রান্ত করতে পারে।

প্রয়োজনীয় ওয়েব পেজ গুলো সেটআপ করুন এবং সাইট প্রমোট করুন

আপনারা নিম্নলিখিত পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করে। আপনার ওয়েবসাইটের পরিচালনা করতে পারবেন। যেমন-

  • আপনার ওয়েবসাইট তৈরি হওয়ার পরে, আপনি এখন উচ্চ মানের কনটেন্ট এর দিকে নজর দিতে পারবেন। আপনাকে আপনার ভিজিটর এবং কনভার্শন গুলোকে বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে।
  • তারপর, About, Contact, Privacy Policy এর মত প্রয়োজনীয় ওয়েব পেজ তৈরি করে নিতে হয়।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা আজ আমাদের আর্টিকেলে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করা বিষয়টি জানানোর ছিল। আমরা আশা করি আপনারা ওয়েবসাইট তৈরি করার পদ্ধতি গুলো সহজে বুঝতে পেরেছেন।

আমাদের লেখাটির যদি আপনার কাছে উপকারী মনে হয় তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।

আর বিশেষ করে আপনার পরিচিত বন্ধু-বান্ধবদের ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট তৈরি করার বিষয়ে জানাতে, একটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন।

এছাড়া আপনি যদি আমাদের ওয়েবসাইট থেকে নিয়মিত বিভিন্ন ধরনের ব্লগিং টিপস এবং ট্রিক্স পেতে চান? তাহলে ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment