প্রযুক্তি কি ? আধুনিক প্রযুক্তি কি ? প্রযুক্তির সুবিধা এবং প্রকার

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। প্রযুক্তি কাকে বলে, আধুনিক প্রযুক্তি কি এবং প্রযুক্তির সুবিধা ও প্রকার সম্পর্কে।

প্রযুক্তি হচ্ছে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আমাদের সমাজে প্রযুক্তি হচ্ছে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান এর বিভিন্ন প্রয়োগ।

প্রযুক্তি কি ? আধুনিক প্রযুক্তি কি ? প্রযুক্তির সুবিধা এবং প্রকার
প্রযুক্তি কি ? আধুনিক প্রযুক্তি কি ? প্রযুক্তির সুবিধা এবং প্রকার

উক্ত প্রয়োগের মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রাকে আরো দ্রুত সহজ এবং মসৃণ করে তোলার জন্য ব্যবহার করা হয়।

সাধারণত আমরা শিল্প ,যোগাযোগ এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানের জগতে প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার দেখতে পারি। তাই আজ আমাদের এই আর্টিকেলে, প্রযুক্তি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।

প্রযুক্তি কি ?

টেকনোলজি শব্দের উৎপত্তি হয়েছে গ্রিক শব্দ টেকনে এবং লগিয়া যুক্ত শব্দ থেকে। উক্ত দুইটি শব্দ এর সংমিশ্রনে তৈরি হয়েছে, টেকনোলজি শব্দটি যার অর্থ হচ্ছে পদ্ধতিগত চিকিৎসা।

পূর্বের দুই শতাব্দীতে প্রযুক্তির ব্যবহার ব্যাপকভাবে পরিবর্তন হয়েছে। প্রযুক্তি হচ্ছে এক ধরনের উপায় যা আমরা বিজ্ঞানকে ব্যবহারিক উদ্দেশ্যে প্রয়োগ করতে পারি।

প্রযুক্তি সরাসরি মেশিন, কৌশল এবং বিষয় গুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে থাকে। আমরা বর্তমান সময়ে মনে করতে পারি সকল প্রযুক্তিগুলো শুধুমাত্র ইলেকট্রনিক্স।

কিন্তু এখন পর্যন্ত এটাই হচ্ছে সবথেকে আধুনিক প্রযুক্তি। তবে আদিম সভ্যতার প্রেক্ষাপটেচ আদিম মানুষদের ব্যবহৃত পাথর এবং লোহার হাতুরি। এবং এমনকি চাকা ছিল প্রাথমিক মানব প্রযুক্তির উদাহরণ।

1940 দশক এর মধ্যে প্রযুক্তি কিংবা টেকনোলজি শুধুমাত্র শিল্প অধ্যয়ন এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকার পরিবর্ত-এ এটি যন্ত্রপাতি, অস্ত্র, যোগাযোগ এবং পরিবহন যন্ত্র গুলোকে নিজের মধ্যে অন্তভূক্ত করেছে।

সেই সঙ্গে নিজের দক্ষতা গুলোকে বাড়িয়ে মানুষ প্রযুক্তি উল্লেখ যোগ্যভাবে ব্যবহার এবং প্রসার করচে। মূলত প্রযুক্তিকে ব্যাখ্যা করা যায়- মানব জীবন এর উন্নতির উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা বৈজ্ঞানিক জ্ঞান হিসেবে।

যা তাদের জীবন যাত্রা কে আধুনিক থেকে আধুনিকতর এবং বাস্তবসম্মত করে তোলেছে।

আমরা আশা করি যে, প্রযুক্তি বলতে কি বোঝায় বা প্রযুক্তি কাকে বলে এই বিষয়টি আপনারা সঠিক ভাবে বুঝতে পারছেন।

আধুনিক প্রযুক্তি কি ?

প্রযুক্তি সব সময় উন্নতির পথে এগিয়ে যায় এটি সকল সময় প্রগতিশীল। এই ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তি কে সংজ্ঞায়িত করা যায় যেমন- আধুনিক প্রযুক্তি হচ্ছে, পুরোনো প্রযুক্তির অগ্রগতির পাশাপাশি নতুন প্রযুক্তির সংযোজন।

এটি মুলত মডার্ন টেকনোলজি সর্বতো ভাবে গতিময় এবং সমাজে মানব সভ্যতার দক্ষতা বাড়ানোর হাতিয়ার হিসেবে কাজ করে থাকে।

মনে করুন- বর্তমান সময়ে আমরা দারিয়ে টেলিফোন এর কথা কল্পনা করতে পারি না। আমাদের বর্তমান সময়ে নতুন বা সর্বশেষ আধুনিক প্রযুক্তি হচ্ছে স্মার্ট মোবাইল।

যা আমরা সরা বিশ্বে নিজেদের সাথে নিয়ে ঘুরতে পারি। এছাড়া যে কোন জায়গায় যে, কোন সময় বসে বিনা বাধায় যারা সাথে ইচ্ছ তার সাথে যোগাযোগ করতে পারি।

তার জন্য স্মার্ট মোবাইল হচ্ছে এই সময়ে আধুনিক প্রযুক্তির সবচেয়ে নিখুত উদাহরণ। এর মানে আধুনিক প্রযুক্তি আমাদের মুখোমোখি যোগাযোগ কে সুনিশ্চিত করে থাকে।

যার মাধ্যমে আমরা স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারীর সাথে সহজেই সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি। এছাড়া আমরা যে সকল সার্ভিস পেয়ে থাকি। সেগুলো আমরা আরো সহজেই এক্সেস বা নিয়ন্ত্রণ করতে পারি।

এছাড়া উক্ত আধুনিক প্রযুক্তি আমাদের জীবন এর এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হয়ে গেছে যা আমাদের প্রতিদিনের জীবনে যা কিছু ব্যবহার করি তার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে প্রযুক্তিগত অগ্রগতির সাথে সম্পর্কযুক্ত।

তার জন্য আমরা চাইলেই কোন ভাবে উক্ত আধুনিক প্রযুক্তি কে এড়িয়ে যেতি পারব না। আমদের মাঝে সর্বশেষ আধুনিক প্রযুক্তি গুলো মধ্যে আছে।

যা দ্রুত ইন্টারনেট সার্ভিস প্রদানকারী 5G নেটওয়্যার্ক। সেল্ফ ড্রাইভিং, কারস, রোবটিক সার্জারি, মাইক্রো নীডল্স, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এবং আরো ইত্যাদি।

প্রযুক্তি কত প্রকার ও কি কি ?

আপনাদের সহজ ভাবে বলতে গেলে প্রযুক্তি হচ্ছে মানুষ এর উদ্দেশ্য পূর্ণ এর একটি মাধ্যম। যেহেতু প্রযক্তি সহজ থেকে শুরু করে, অতিরিক্ত কঠিন হতে পারি তাই এটির বিভিন্ন প্রকারভেদ আছে।

আমরা এখানে জরুরী প্রযুক্তির গুলোর প্রকারভেদ সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। তার জন্য নিচে দেওয়া তথ্য গুলো ধাপে ধাপে দেখুন।

তথ্য প্রযুক্তি

তথ্য প্রযুক্তি শব্দটি কম্পিউটার সিস্টেম, ইন্টারনেট, সফটওয়্যার এবং অন্যান্য অবকাঠামো কে নির্দেশ করে থাকে।

যা কোন প্রতিষ্ঠান এর মূল ক্ষমতা কে সক্ষম কলে। এটি একটি ক্রমবর্ধমান এবং ক্রমাগত বিকশিত একটি ক্ষেত্র মাধ্যম।

যা ডিজিটাল আকারে, ইলেকট্রনিক ভাবে তথ্য গ্রহণ, পুনরুদ্ধার, সঞ্চয়, প্রক্রিয়াকরণ বা প্রেতি সকল যন্ত্রপাতি কে অন্তর্ভূক্ত করে থাকে। এর মধ্যে আছে রেডিও, টিভি, মোবাইল, স্যাটেলাইট সিস্টেম এর মতো আরো ইত্যাদি সার্ভিস।

বর্তমান সময়ে অনেক কোম্পানি তাদের কম্পিউটার পরিচালনা করা, ডাটাবেস তৈরি করা, নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যবসায়িক তথ্য ব্যবস্থার দক্ষতা এবং নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্য আইটি প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

কম্পিউটারের সফটওয়্যার সাম্প্রতিক অগ্রগতি কোম্পানি গুলোকে। তথ্য বিশ্লেষণ এর ব্যাপক স্বাধীণতা প্রদান করে তাদের সার্বিক উন্নতি করার জন্য সহায়তা করে থাকে।

পূর্বের এক দশকে কারিগরি বিশেষজ্ঞরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিং এর বিষয়ে অনুসন্ধান করে যাচ্ছেন। যাতে করে, কম্পিউটার রিয়েল টাইম তথ্য ব্যবহার করে, আমাদের মতো স্বাধীন মতামত প্রকার করতে পারে তার জন্য।

বর্তমান সময়ে AI মানুষ এর থেকে অনেক নিখুত কাজ করতে পারে যেমন- ঐতিহাসিক প্রবণতার উপর ভিত্তি করে, ভবিষ্যত রেজাল্ট এর পূর্বাভাস দেওয়া।

ক্রটি বের করা, স্বয়ংক্রিয় ভাবে জটিল বিশ্লেষণাত্মক কাজ করা ইত্যাদি।

বর্তমান সময়ে ব্লকচেইন হচ্ছে উক্ত প্রযক্তির সবচেয়ে, নিরাপদ এবং ‍উন্নত মানের ডাটাবেস বা তথ্য সংরক্ষণ এর উদাহরণ।

যে কোন ব্যবসায়ী কোম্পানি কে  সেরা তথ্য নিরাপত্তা, স্বচ্ছতা এবং ট্রেসেবিলিটি দিতে সক্ষম হয়।

তাছাড়া, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং কে উক্ত তথ্য প্রযক্তির বিকাশ এর পরবর্তী প্রজন্মের উল্লেখ্য যযোগ্য বিবর্তন হিসেবে গণ্য করা হয়।

জৈব-প্রযুক্তি

জৈব প্রযক্তি হচ্ছে এক ধরণের ব্যাপক বিস্তৃত পরিসর। উক্ত প্রযক্তিকে জীবন্ত প্রাণী তার অংশ গুলো থেকে সমাজের জন্য প্রয়েঅজনীয় বিভিন্ন পণ্য তৈরি করার কাজে ব্যবহার করা হয়।

জৈব প্রযুক্তি সমাজ এর উপকার এর জন্য ডায়াগনস্টিক, কৃষি, পরিবেশগত এবং ফার্মাসিটিক্যাল এর পাশাপাশি অন্যান্য পণ্য তৈরি এর ক্ষেত্রে প্রাণীদের জীবন্ত কোষ এবং সেলুলার উপকরণ ব্যবহার করে থাকে।

এছাড়া উক্ত বিদ্যঅ প্রাণীদের জেনেটিক ডাটা পরিবর্তন করে দিতে সহায়তা করে থাকে। যাতে করে মানুষ এর রোগ গুলোকে মডেল করে অধ্যয়ন করা যায়।

মনে করুন, থেরাপিউটিকস, ঔষধ, পুষ্টির যৌগ, পরিবেশ বান্ধব রাসায়নিক উপরকরণ, জ্বালানী এবং অভিনব কার্যকরী উপাদান গুলো জৈব প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করা যায়।

পারমাণবিক প্রযুক্তি বা নিউক্লিয়ার টেকনোলজি:

পারমাণবিক প্রযুক্তি হল এমন এক ধরণের প্রযুক্তি- যা বিশেষ কৌশল ব্যবহার করে নিউক্লিয়াসের কিছু নির্দিষ্ট উপাদানের পরিবর্তন এনে তাকে ব্যবহারযোগ্য শক্তিতে রূপান্তরিত করে।

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এই প্রযুক্তি চরমভাবে ব্যবহার করা হয়।

এই শক্তি অতি দ্রুত ফুটন্ত জলের বাষ্প তৈরি করার জন্য খুবই সেরা একটা উপায়।

যা থেকে টারবাইনগুলোর মাধ্যমে সহজেই ড্রাই বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা সম্ভব।

এছাড়াও, এই প্রযুক্তির দান হিসেবে ধরা যায়- রেডিওথেরাপি, ডিসপোজেবল পণ্যের জীবাণুমুক্তকরণ, স্মোক ডিটেক্টর, মহাকাশ অভিযানে ব্যবহৃত রেডিওআইসোটোপ থার্মাল জেনারেটর ও আরও অন্যান্য।

যোগাযোগ প্রযুক্তি

বর্তমান সময়ে যোগাযোগ প্রযক্তি হচ্ছে আইটি প্রযুক্তির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। উক্ত প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ মেশিন এর মাধ্যমে বার্তা বা তথ্য প্রেরণ করতে পারেন।

তথ্য গুলো এই প্রক্রিয়াকরণ মানুষ কে সিদ্ধান্ত নিতে এবং সমস্যা সমাধান করতে। এছাড়া মেশিন নিয়ন্ত্রন করতে সহায়তা করে থাকে। নেটওয়্যার্ক এর উন্নতি প্রধানত কম্পিউটিং ডিভাইস এর সাম্প্রতিক অগ্রগতির ফলে সম্ভব হয়।

উক্ত যন্ত্র গুলোর মধ্যে অনেক গুলো শুধু মাত্র কয়েকটি বিশেষ ভাবে নেটওয়্যার্ক এপ্লিকেশন এর জন্য তৈরি করা হয়। আর তথ্য এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দ্রতু প্রেরণ করা ব্যবহার করা হয়।

ইলেকট্রনিক্স প্রযুক্তি

ইলেকট্রনিক্স প্রযক্তি হচ্ছে বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব এবং নিতি গুলোর প্রয়োগ এর মাধ্যমে ঘটানো বৈদ্যুতিক এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রংশ সিস্টেম এর নকশা, সরঞ্জাম, উৎপাদন, ইনস্টলেশন, পরীক্ষা, সেবা, ব্যবহার এবং নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ার কৌশলগত উন্নয়ন করা।

উক্ত প্রযুক্তিকে বাণিজ্যিক থেকে শুধু করে আবাসিক এবং কারখানা পর্যন্ত সকল শিল্পে ব্যবহার করা হয়। যেমন-

  • কম্পিউটার
  • স্মার্টফোন
  • ডিজিটাল ক্যামেরা
  • ইন্টারেক্টিভ সেন্সর
  • রাডার
  • মাল্টিমিটার
  • পাওয়ার সাপ্লাইয়ার ইত্যাদি।

চিকিৎসা প্রযুক্তি

বিজ্ঞান এর প্রয়োগ এর মাধ্যমে, চিকিৎসা প্রযুক্তি কাজে লাগিয় আমরা রোগ, আঘাত বা অন্যান্য স্বাস্থ্য জনীত সমস্যঅ প্রতিরোধ এর সমাধান তৈরি করতে পারি।

চিকিৎসা প্রযুক্তি মূলত চিকিৎসার সরঞ্জাম, সিস্টেম এবং চিকিৎসা পদ্ধতির উপর নজর দেয়।

উক্ত প্রযক্তি দ্বারা নির্মিত মেডিকেল যন্ত্রপাতির মধ্যে পড়তে পারে কোন উন্নত অপারেশন এর যন্ত্র, ইমপ্লান্ট, বিকারক এবং কোন সফটওয়্যার।

বিশেষ করে, সিরিঞ্জ থেকে শুরু করে প্রেসার মাপার যন্ত্র, মেডিকেল ইমেজিং প্রযুক্তি যেমন- এক্সরে এবং এমআরআই মেশিন সকল চিকিৎসা যন্ত্রপাতি গুলো রোগ নির্ণয়, পর্যবেক্ষণ, চিকিৎসা প্রতিরোধ এবং রোগের উপশমে যথেষ্ট সহায়তা করে।

যান্ত্রিক প্রযুক্তি বা মেকানিক্যাল টেকনোলজি:

যান্ত্রিক প্রযুক্তি, কার্যকরী যান্ত্রিক কাঠামো তৈরি করতে ও গতি নিয়ন্ত্রণ বা প্রেরণের জন্য যান্ত্রিক অংশ আর উপকরণগুলো একত্রিত করার কৌশল হিসেবে কাজ করে।

যান্ত্রিক রোবট, থ্রিডি প্রিন্টার, পাওয়ার প্ল্যান্ট ব্যবহার করে গাড়ি তৈরির করাও এই প্রযুক্তির অন্যতম সেরা অবদান।

প্রধানত, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং টেকনোলজিস্টরা প্রোডাক্টের নকশা তৈরী, মেটেরিয়াল বিজ্ঞান ও ম্যানুফ্যাকচারিং পদ্ধতি থেকে প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট ও প্রোডাকশন মেশিনারি তৈরি করার জন্য এই প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার করে থাকেন।

প্রযুক্তির সুবিধা

বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির ব্যবহারে অনেক সুবিধা আছে। তার মধ্যে কিছু জনপ্রিয় সুবিধা আপনার সাথে শেয়ার করব সংক্ষিপত ভাবে।

তার জন্য নিচে দেওয়া তথ্য গুলো শেষ পর্যন্ত মনযোগ দিয়ে পড়ুন। যেমন-

  • তথ্য সহজ এক্সেস করা যায়।
  • সময় সাশ্রয়ী হয়।
  • সহজ যোগাযোগের মাধ্যম ব্যবহার করা যায়।
  • গতিশীলতা রয়েছে।
  • অল্প খরচ-সাপেক্ষ। ইত্যাদি সুবিধা।

আপনারা প্রযক্তি যে সুবিধা গুলো দেখতে পারছেন। এগুলো ছাড়া আরো অসংখ্য পরিমাণের সুবিধা আছে। যা আপনি প্রতিদিনের জীবনযাপনে ব্যবহার করে থাকেন।

শেষ কথাঃ

তো বন্ধুরা, আজ আমাদের এই পোস্টে আপনাকে জানানো হলো, প্রযক্তি কাকে বলে, প্রযক্তি কত প্রকার এবং আধুনিক প্রযুক্তি গুলো সম্পর্কে।

আপনি যদি প্রযুক্তি বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পেতে চান। তবে উপরে উল্লেখিত আলোচনাটি ভালো ভাবে পড়ে নিবেন।

আর আমাদের এই পোস্টের বিষয় আপনার যতি কোন মতামত থাকে তবে নিচে দেওয়া কমেন্ট বক্সে জানাতে ভুলবেন ন।

আর বিশেষ করে, আপনি যদি আমাদের এই সাইটের মাধ্যমে নিয়মিত বিভিন্ন টেকনোলজি পোস্ট পড়তে চান। তাহলে expartjobs.com সাইটটি ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

Leave a Comment